ঘুমোতে যাবার ঠিক আগে জানালার পর্দাগুলো আবেগ আর আহ্লাদে ফুলে ফেঁপে উঠল, বাইরে প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে চোখ বাড়িয়ে বাইরে দেখি, রাস্তা ধুয়ে নিচ্ছে বৃষ্টি
হালকা বৃষ্টির বিকেল। জানালার ধারে বসে আছি, কফির কাপে ধোঁয়া উঠছে, আর ফোনে বাজছে সেই পুরোনো গান—‘তুমি আসবে বলে, অপেক্ষায় বসে আছি…’
পুরো অক্ষাংশজুড়ে আজ দামামা বাজছে শব্দ সৈকতে শিলাবৃষ্টি তাম্রলিপিতে লেখা হবে তোমাদের নাম, তোমাদের কৃত্তি।
বৃষ্টির শব্দে ভিজে যায় ঘরের নীরবতা, জানলার কাচে আছড়ে পড়ে শত রূপকথা। জলের রেখা আঁকে উলটো-পালটা সময়, মনে হয় যেন—কে যেন ডাকছে খুব কায়মনোবায়।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতিবাদী কবিতাপাঠ। গত শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টায় 'প্রতিবাদী কবিতা পাঠের আয়োজন করে সাহিত্যের ছোটোকাগজ 'স্রোত'।
সম্ভবত কবিতা হলো ঘোমটা পরা সেই বউ, যাকে দেখে পাঠক বিভ্রান্ত হবে। সঠিকের কাছাকাছি যাবে, কিন্তু একদম সঠিক কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছুতে পারবে না। অনেকটা শহীদ কাদরীর ‘কোথাও শান্তি পাবে না পাবে না পাবে না’র পরিস্থিতি।
প্রাচীন গ্রিস থেকে উড়ে আসা তোমাদেরই একজন অতিথি পাখি , আমি ছন্নছাড়া এখনো ঠিকানা খুঁজি মনে নৃত্য করে আদর্শ ভালোবাসা
লাল গোলাপে, ভালোবাসা? বিঁধলে কাটা এক নিমেষে হয় কেন সব নিরাশা।
প্রেম ও দ্রোহই কেবল নয়, কবিতায় কবি হেলাল হাফিজ মানবিকতার জয়গানও গেয়েছেন। মানুষ ও মানুষের অধিকারের প্রতি একনিষ্ঠতা তাঁর কবিতাকে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে।
বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ফ্রান্সের রাজথানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে- ‘বিজয়ের কবিতাপাঠ’ অনুষ্ঠান।
তোমার চোখে সূর্য দেখি/ তোমার চোখে আলো, তোমার দেখায় চাঁদ তারারা/ শেখায় বাসতে ভালো॥