
বিডিজেন ডেস্ক

ব্রিটেনের রাজধানী লন্ডনে কিংবদন্তি সুরস্রষ্টা সলিল চৌধুরীর শতবর্ষ উদ্যাপন করেছে আনন্দধারা আর্টস। এ উপলক্ষে গত রোববার (৩০ নভেম্বর) লন্ডনের রয়্যাল অ্যাকাডেমি অব মিউজিকে অনুষ্ঠিত হয়েছে আনন্দধারা আর্টসের আয়োজনে এক ব্যতিক্রমধর্মী মনোজ্ঞ সংগীতানুষ্ঠান।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
অনুষ্ঠানের গ্রন্থনা ও সঞ্চালনায় ছিলেন বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক ও সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শাহাদুজ্জামান। গান পরিবেশনার ফাঁকে ফাঁকে তিনি সলিল চৌধুরীর ব্যক্তিজীবন, শিল্পচেতনা ও মানবতাবাদী দর্শন নিয়ে আলোচনা করেন।
তিনি বলেন, “আজীবন সাম্যবাদী চেতনায় বিশ্বাসী সলিল চৌধুরীর সংগীতে তার মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি বারবার প্রতিফলিত হয়েছে।”
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন আনন্দধারা আর্টসের পরিচালক ডা. ইমতিয়াজ আহমেদ। তিনি বলেন, “শিল্পীর ও শিল্পের মূল কাজ সুন্দরের সাথে, জীবনের নিগুঢ় অর্থের সাথে মানুষের সংযোগ সৃষ্টি। সলিল চৌধুরী আমাদের জীবনে সেই সংযোগ সেতুর স্রষ্টা। সংগীতের ভেতর দিয়ে আমাদের সমকাল তিনি সুরে বাণীতে ভরে দিয়েছেন, তেমনি আমাদের আগামী দিনের সুরের যাপন নিশ্চিত করেছেন।”
সমবেত কণ্ঠে নৃত্যসহ পরিবেশিত হয় কালজয়ী গান “ও আলোর পথযাত্রী”—যার মধ্য দিয়েই মূল পরিবেশনার সূচনা। এরপর আনন্দধারা আর্টসের শিল্পীরা কয়ারের মাধ্যমে সলিল চৌধুরীর সুপরিচিত গণসংগীত পরিবেশন করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য—‘আমার প্রতিবাদের ভাষা’, ‘মানব না এই বন্ধনে’, ‘ঢেউ উঠছে কারা টুটছে’, ‘হেই সামালো ধান হো’, ‘পথে এবার নামো সাথী’, ‘আর দূর নয়’, ‘বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা’—যেগুলো হারমনাইজেশনের সৌন্দর্যে আরও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।

দুটি একক গান পরিবেশন করেন খ্যাতনামা অতিথি শিল্পী অবন্তী সিঁথি—‘আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে’ ও ‘আজ তবে এইটুকু থাক’—যা শ্রোতাদের মুগ্ধ করে।
আবৃতিকার সমর সাহার কণ্ঠে ‘শৃঙ্খলা বিশৃঙ্খলা’-র আবৃত্তি এবং পঞ্চাশের মন্বন্তরের সময় রচিত ‘প্রান্তরের গান আমার’—ইমতিয়াজ আহমেদের আবেগঘন কণ্ঠে—বিশেষ আবহ সৃষ্টি করে।
অমিত দের কণ্ঠে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা’ শ্রোতাদের গভীর প্রশংসা অর্জন করে। উর্বী মধুরা ও পূর্বা অধরা দ্বৈত কণ্ঠে ‘নাও গান ভরে নাও’ ও ‘সুরের এই ঝর ঝর ঝরনা’ পরিবেশন করে শ্রোতাদের অন্য রসলোকে নিয়ে যান।
বিরতির পর ইমতিয়াজ আহমেদের কণ্ঠে ‘আমি ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম’ ও অমিত দের পরিবেশিত ‘সরস্বতী নদীতীরে’ সলিল চৌধুরীর বাংলা–জ্যাজ অবদানের স্মৃতি উজ্জ্বল করে। অবন্তী সিঁথির ‘কেন কিছু কথা বলো না’ এবং অমিত দের ‘যদি কিছু আমারে শুধাও’ শ্রোতাদের মুগ্ধ করে। উর্বী মধুরার ‘গুনগুন মন ভোমরা’ বিশেষ প্রশংসা কুড়ায়।
সলিল চৌধুরী তার কন্যা অন্তরা চৌধুরীর কণ্ঠে শিশুদের জন্য যে গানগুলো সৃষ্টি করেছেন—তেমনই কয়েকটি পরিবেশন করে আনন্দধারা আর্টসের খুদে শিল্পীরা। এর মধ্যে ছিল—‘তেলের শিশি ভাঙলো বলে’, ‘ও মাগো, অন্য কোনো গল্প বলো’, ‘সাত ভাই চম্পা’, ‘বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে’, ‘এক যে ছিল দুষ্ট ছেলে’, ‘প্রজাপতি প্রজাপতি’—যা হলভর্তি দর্শকদের মাঝে নস্টালজিয়ার উষ্ণতা ছড়িয়ে দেয়।
তানিশা চৌধুরী ও বিদিশা শ্রেয়া এককভাবে দুটি গান পরিবেশন করেন। পরবর্তীতে ইমতিয়াজ আহমেদ ও অবন্তী সিঁথির কণ্ঠে ‘শোনো কোনো এক দিন’, ‘ও মোর ময়না গো’ এবং ‘এই রকো পৃথিবীর গাড়িটা থামাও’—পাশ্চাত্য ঘরানার সংগীতায়োজনে মিলনায়তনে এক অভিনব আবেশ সৃষ্টি করে।

ইমতিয়াজ আহমেদের কণ্ঠে ‘এ জীবন এমনি করে আর তো সয় না’ এবং পূর্বা অধরার জনপ্রিয় গান ‘যা রে উড়ে যা রে পাখি’ পরিবেশনা বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়। সমর সাহার আবৃত ‘অস্ত্রদীক্ষা’ শ্রোতাদের সামনে তুলে ধরে সলিল চৌধুরীর কাব্যচর্চার দিকটি। খুদে শিল্পীদের কণ্ঠে মুক্তিযুদ্ধকালের অল্পশ্রুত ‘চেয়ে দেখো নতুন শুকতারা’—গানটি তার গভীর আবেদন নিয়ে দর্শকদের আলোড়িত করে।
সমাপনী পরিবেশনায় সমবেত শিল্পীরা নৃত্যসহ আবারও গেয়ে শোনান ‘ও আলোর পথযাত্রী’—যার মধ্য দিয়ে শেষ হয় ‘সলিলের গান, গানের সলিল’ শীর্ষক শতবর্ষ উদ্যাপনের এই বিশেষ প্রযোজনা।
মঞ্চ পরিকল্পনা ও ভিডিও প্রক্ষেপণে ছিলেন গোলাম আকবর মুক্তা। বাদ্যযন্ত্রে অংশ নেন—কিবোর্ডে অমিত দে, গিটারে নাগিফ সালভাহ, বেজ গিটারে অমি ইসলাম, বাঁশিতে ময়ুখ চক্রবর্তী, তবলায় অনিরুদ্ধ মুখার্জি ও অক্টোপ্যাডে তৌকি জাওয়াদ। শব্দ বিন্যাস ও প্রযুক্তিগত তত্ত্বাবধান করেন শামসুল জাকি স্বপন, যা পুরো অনুষ্ঠানের মান আরও সমৃদ্ধ করে।
পুরো সংগীত পরিচালনা করেন আনন্দধারা আর্টসের পরিচালক ইমতিয়াজ আহমেদ।
অনুষ্ঠান শেষে দর্শক–শ্রোতারা এমন মনোজ্ঞ ও সুপরিকল্পিত আয়োজনের ব্যাপক প্রশংসা করেন।
লন্ডনে সলিল চৌধুরীর সংগীতকে কেন্দ্র করে এত বিস্তৃত ও নান্দনিক পরিবেশনার নজির এর আগে নেই বলেই অনেকেই মন্তব্য করেন। শতবর্ষে শিল্পীর গান বিশ্বজুড়ে আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ুক—এমনটাই ছিল সবার প্রত্যাশা। বিজ্ঞপ্তি

ব্রিটেনের রাজধানী লন্ডনে কিংবদন্তি সুরস্রষ্টা সলিল চৌধুরীর শতবর্ষ উদ্যাপন করেছে আনন্দধারা আর্টস। এ উপলক্ষে গত রোববার (৩০ নভেম্বর) লন্ডনের রয়্যাল অ্যাকাডেমি অব মিউজিকে অনুষ্ঠিত হয়েছে আনন্দধারা আর্টসের আয়োজনে এক ব্যতিক্রমধর্মী মনোজ্ঞ সংগীতানুষ্ঠান।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
অনুষ্ঠানের গ্রন্থনা ও সঞ্চালনায় ছিলেন বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক ও সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শাহাদুজ্জামান। গান পরিবেশনার ফাঁকে ফাঁকে তিনি সলিল চৌধুরীর ব্যক্তিজীবন, শিল্পচেতনা ও মানবতাবাদী দর্শন নিয়ে আলোচনা করেন।
তিনি বলেন, “আজীবন সাম্যবাদী চেতনায় বিশ্বাসী সলিল চৌধুরীর সংগীতে তার মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি বারবার প্রতিফলিত হয়েছে।”
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন আনন্দধারা আর্টসের পরিচালক ডা. ইমতিয়াজ আহমেদ। তিনি বলেন, “শিল্পীর ও শিল্পের মূল কাজ সুন্দরের সাথে, জীবনের নিগুঢ় অর্থের সাথে মানুষের সংযোগ সৃষ্টি। সলিল চৌধুরী আমাদের জীবনে সেই সংযোগ সেতুর স্রষ্টা। সংগীতের ভেতর দিয়ে আমাদের সমকাল তিনি সুরে বাণীতে ভরে দিয়েছেন, তেমনি আমাদের আগামী দিনের সুরের যাপন নিশ্চিত করেছেন।”
সমবেত কণ্ঠে নৃত্যসহ পরিবেশিত হয় কালজয়ী গান “ও আলোর পথযাত্রী”—যার মধ্য দিয়েই মূল পরিবেশনার সূচনা। এরপর আনন্দধারা আর্টসের শিল্পীরা কয়ারের মাধ্যমে সলিল চৌধুরীর সুপরিচিত গণসংগীত পরিবেশন করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য—‘আমার প্রতিবাদের ভাষা’, ‘মানব না এই বন্ধনে’, ‘ঢেউ উঠছে কারা টুটছে’, ‘হেই সামালো ধান হো’, ‘পথে এবার নামো সাথী’, ‘আর দূর নয়’, ‘বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা’—যেগুলো হারমনাইজেশনের সৌন্দর্যে আরও প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।

দুটি একক গান পরিবেশন করেন খ্যাতনামা অতিথি শিল্পী অবন্তী সিঁথি—‘আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে’ ও ‘আজ তবে এইটুকু থাক’—যা শ্রোতাদের মুগ্ধ করে।
আবৃতিকার সমর সাহার কণ্ঠে ‘শৃঙ্খলা বিশৃঙ্খলা’-র আবৃত্তি এবং পঞ্চাশের মন্বন্তরের সময় রচিত ‘প্রান্তরের গান আমার’—ইমতিয়াজ আহমেদের আবেগঘন কণ্ঠে—বিশেষ আবহ সৃষ্টি করে।
অমিত দের কণ্ঠে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা’ শ্রোতাদের গভীর প্রশংসা অর্জন করে। উর্বী মধুরা ও পূর্বা অধরা দ্বৈত কণ্ঠে ‘নাও গান ভরে নাও’ ও ‘সুরের এই ঝর ঝর ঝরনা’ পরিবেশন করে শ্রোতাদের অন্য রসলোকে নিয়ে যান।
বিরতির পর ইমতিয়াজ আহমেদের কণ্ঠে ‘আমি ঝড়ের কাছে রেখে গেলাম’ ও অমিত দের পরিবেশিত ‘সরস্বতী নদীতীরে’ সলিল চৌধুরীর বাংলা–জ্যাজ অবদানের স্মৃতি উজ্জ্বল করে। অবন্তী সিঁথির ‘কেন কিছু কথা বলো না’ এবং অমিত দের ‘যদি কিছু আমারে শুধাও’ শ্রোতাদের মুগ্ধ করে। উর্বী মধুরার ‘গুনগুন মন ভোমরা’ বিশেষ প্রশংসা কুড়ায়।
সলিল চৌধুরী তার কন্যা অন্তরা চৌধুরীর কণ্ঠে শিশুদের জন্য যে গানগুলো সৃষ্টি করেছেন—তেমনই কয়েকটি পরিবেশন করে আনন্দধারা আর্টসের খুদে শিল্পীরা। এর মধ্যে ছিল—‘তেলের শিশি ভাঙলো বলে’, ‘ও মাগো, অন্য কোনো গল্প বলো’, ‘সাত ভাই চম্পা’, ‘বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে’, ‘এক যে ছিল দুষ্ট ছেলে’, ‘প্রজাপতি প্রজাপতি’—যা হলভর্তি দর্শকদের মাঝে নস্টালজিয়ার উষ্ণতা ছড়িয়ে দেয়।
তানিশা চৌধুরী ও বিদিশা শ্রেয়া এককভাবে দুটি গান পরিবেশন করেন। পরবর্তীতে ইমতিয়াজ আহমেদ ও অবন্তী সিঁথির কণ্ঠে ‘শোনো কোনো এক দিন’, ‘ও মোর ময়না গো’ এবং ‘এই রকো পৃথিবীর গাড়িটা থামাও’—পাশ্চাত্য ঘরানার সংগীতায়োজনে মিলনায়তনে এক অভিনব আবেশ সৃষ্টি করে।

ইমতিয়াজ আহমেদের কণ্ঠে ‘এ জীবন এমনি করে আর তো সয় না’ এবং পূর্বা অধরার জনপ্রিয় গান ‘যা রে উড়ে যা রে পাখি’ পরিবেশনা বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়। সমর সাহার আবৃত ‘অস্ত্রদীক্ষা’ শ্রোতাদের সামনে তুলে ধরে সলিল চৌধুরীর কাব্যচর্চার দিকটি। খুদে শিল্পীদের কণ্ঠে মুক্তিযুদ্ধকালের অল্পশ্রুত ‘চেয়ে দেখো নতুন শুকতারা’—গানটি তার গভীর আবেদন নিয়ে দর্শকদের আলোড়িত করে।
সমাপনী পরিবেশনায় সমবেত শিল্পীরা নৃত্যসহ আবারও গেয়ে শোনান ‘ও আলোর পথযাত্রী’—যার মধ্য দিয়ে শেষ হয় ‘সলিলের গান, গানের সলিল’ শীর্ষক শতবর্ষ উদ্যাপনের এই বিশেষ প্রযোজনা।
মঞ্চ পরিকল্পনা ও ভিডিও প্রক্ষেপণে ছিলেন গোলাম আকবর মুক্তা। বাদ্যযন্ত্রে অংশ নেন—কিবোর্ডে অমিত দে, গিটারে নাগিফ সালভাহ, বেজ গিটারে অমি ইসলাম, বাঁশিতে ময়ুখ চক্রবর্তী, তবলায় অনিরুদ্ধ মুখার্জি ও অক্টোপ্যাডে তৌকি জাওয়াদ। শব্দ বিন্যাস ও প্রযুক্তিগত তত্ত্বাবধান করেন শামসুল জাকি স্বপন, যা পুরো অনুষ্ঠানের মান আরও সমৃদ্ধ করে।
পুরো সংগীত পরিচালনা করেন আনন্দধারা আর্টসের পরিচালক ইমতিয়াজ আহমেদ।
অনুষ্ঠান শেষে দর্শক–শ্রোতারা এমন মনোজ্ঞ ও সুপরিকল্পিত আয়োজনের ব্যাপক প্রশংসা করেন।
লন্ডনে সলিল চৌধুরীর সংগীতকে কেন্দ্র করে এত বিস্তৃত ও নান্দনিক পরিবেশনার নজির এর আগে নেই বলেই অনেকেই মন্তব্য করেন। শতবর্ষে শিল্পীর গান বিশ্বজুড়ে আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ুক—এমনটাই ছিল সবার প্রত্যাশা। বিজ্ঞপ্তি
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।