সহিদুল আলম স্বপন, জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
একটা নামহীন স্রোত বয়ে যায়,
যেখানে তুমি আর আমি একই জলে মিলিনি কখনো।
তার উপস্থিতি—একটা নীরব শব্দ,
যা বুনো পাখির ডানার মতো হাওয়া কাটে মনে।
সে নেই কোনো মুখে, নেই কোনো শব্দে,
শুধু একটা ছায়া, যা কখনোই পূর্ণ হয় না।
তার মায়া হঠাৎ বৃষ্টির মতো এসে পড়ে,
তুমি ছাতাওয়ালা হলেও ভিজে যাও।
তার চোখের গভীরতা মানে জানো?
একটি বিশাল ভাঙা আয়না,
যার ভাঙা টুকরোগুলো আলোর মতো ছড়িয়ে পড়ে,
তুমি যা ধরতে চাও, তা চিরকাল ঢেলে গড়ায়।
সে যেমন কাছে, তেমনি দূরে—
একটু ছুঁয়ে দেখো, হাত থেকে ফসকে যায়,
তাই হয়তো তাকে বলা হয় মায়াবী,
যার অস্তিত্ব স্পর্শের বাইরে।
সে থাকে অনাবৃত এক ফাঁকা ঘরে,
যেখানে শব্দগুলো নিঃশব্দে পাড়ি দেয়,
আর তুমি ধীরে ধীরে বুঝতে পারো,
তার ভালোবাসা আসলে কোনো জায়গায় নয়,
একটা অনির্বচনীয় ফাঁক।
একটা নামহীন স্রোত বয়ে যায়,
যেখানে তুমি আর আমি একই জলে মিলিনি কখনো।
তার উপস্থিতি—একটা নীরব শব্দ,
যা বুনো পাখির ডানার মতো হাওয়া কাটে মনে।
সে নেই কোনো মুখে, নেই কোনো শব্দে,
শুধু একটা ছায়া, যা কখনোই পূর্ণ হয় না।
তার মায়া হঠাৎ বৃষ্টির মতো এসে পড়ে,
তুমি ছাতাওয়ালা হলেও ভিজে যাও।
তার চোখের গভীরতা মানে জানো?
একটি বিশাল ভাঙা আয়না,
যার ভাঙা টুকরোগুলো আলোর মতো ছড়িয়ে পড়ে,
তুমি যা ধরতে চাও, তা চিরকাল ঢেলে গড়ায়।
সে যেমন কাছে, তেমনি দূরে—
একটু ছুঁয়ে দেখো, হাত থেকে ফসকে যায়,
তাই হয়তো তাকে বলা হয় মায়াবী,
যার অস্তিত্ব স্পর্শের বাইরে।
সে থাকে অনাবৃত এক ফাঁকা ঘরে,
যেখানে শব্দগুলো নিঃশব্দে পাড়ি দেয়,
আর তুমি ধীরে ধীরে বুঝতে পারো,
তার ভালোবাসা আসলে কোনো জায়গায় নয়,
একটা অনির্বচনীয় ফাঁক।
আমেরিকার এক স্টেটে (রাজ্য) এক বাঙাল থাকতে এসেছে। এসে রেস্টুরেন্টে চাকরি নিয়েছে। মাঝে মাঝে পার্কে বেড়াতে যায়। পার্কে রাজহাঁস ঘুরে বেড়ায়। দুনিয়ার অন্য দেশের দর্শনার্থীরা হাঁস দেখে মুগ্ধ হয়, ছবি তোলে। বাঙালের মনে প্রশ্ন আসে, ‘একটি যদি ধরে নিয়ে খেয়ে ফেলি, সমস্যা কী? কেউতো দেখছে না। আর দেখলেই বা কী?
একটা দোদুল্যমান সময় পার করছি এই যেমন ধরুন আমি একজন মানুষ অথচ স্বভাবে ঠিক নদীর মতো সম্ভবত তাই যুগল দেখলেই এখন এড়িয়ে চলি,
একটা নামহীন স্রোত বয়ে যায়, যেখানে তুমি আর আমি একই জলে মিলিনি কখনো। তার উপস্থিতি—একটা নীরব শব্দ, যা বুনো পাখির ডানার মতো হাওয়া কাটে মনে।
শান্তি ধার নেওয়ার জিনিস নয়। শান্তি পারস্পরিক বিষয়। আকাশ দেখলে যাদের দম আটকে যায় তাদের জন্য সাত রঙ কোনোভাবেই ভালো নয়।
আমেরিকার এক স্টেটে (রাজ্য) এক বাঙাল থাকতে এসেছে। এসে রেস্টুরেন্টে চাকরি নিয়েছে। মাঝে মাঝে পার্কে বেড়াতে যায়। পার্কে রাজহাঁস ঘুরে বেড়ায়। দুনিয়ার অন্য দেশের দর্শনার্থীরা হাঁস দেখে মুগ্ধ হয়, ছবি তোলে। বাঙালের মনে প্রশ্ন আসে, ‘একটি যদি ধরে নিয়ে খেয়ে ফেলি, সমস্যা কী? কেউতো দেখছে না। আর দেখলেই বা কী?
১১ ঘণ্টা আগে