সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে, পাঠ্যবই ফ্রি দেওয়া হবে। এর বাইরে স্বাস্থ্য বীমা ও আবাসনের ব্যবস্থা তো রয়েছেই। এসব সুবিধা পাবেন স্নাতকের পুরো ৪ বছর। প্রতি বছর ৩৭ জনকে এই সুযোগ দেওয়া হয়।
টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয় কানাডার একটি আলোচিত পাবলিক রিসার্চ বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এটি একটি। এ বছর স্কলারশিপে স্নাতকের জন্য আবেদন এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত।
আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের কানাডায় পড়ালেখা করার সুযোগ করে দিতেই কানাডার সরকার এ স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। তিন বছরের প্রোগ্রামে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বছরে ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৫৮ লাখ ৬২ হাজার টাকা) করে দেওয়া হবে।
ভৌগলিক আয়তনের বিচারে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ কানাডা। বরাবরই অভিবাসীদের জন্য এটি স্বপ্নের গন্তব্য। উন্নত জীবনযাত্রা, কর্মসংস্থানের অবারিত সুযোগ এবং আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যার স্বল্পতাই এর প্রধান কারণ। বিগত বছরগুলোতে দেশটির সরকার সব সময় অভিবাসীদের স্বাগত জানিয়েছে।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্টাডি পারমিট যোগ্যতা আরও কড়াকড়ি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কানাডা সরকার। অস্থায়ী বাসিন্দাদের সংখ্যা কমানোর জন্যই এ উদ্যোগ নিচ্ছে দেশটি। স্থানীয় সময় বুধবার কানাডা সরকারের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
পিএইচডির জন্য প্রতিবছর কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১৬৬টি স্কলারশিপ দেওয়া হয় এর আওতায়, যার মেয়াদ তিন বছর। এ বছর এই স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে, পাঠ্যবই ফ্রি দেওয়া হবে। এর বাইরে স্বাস্থ্য বীমা ও আবাসনের ব্যবস্থা তো রয়েছেই। এসব সুবিধা পাবেন স্নাতকের পুরো ৪ বছর। প্রতি বছর ৩৭ জনকে এই সুযোগ দেওয়া হয়।
টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয় কানাডার একটি আলোচিত পাবলিক রিসার্চ বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এটি একটি। এ বছর স্কলারশিপে স্নাতকের জন্য আবেদন এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত।
আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের কানাডায় পড়ালেখা করার সুযোগ করে দিতেই কানাডার সরকার এ স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। তিন বছরের প্রোগ্রামে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বছরে ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৫৮ লাখ ৬২ হাজার টাকা) করে দেওয়া হবে।
ভৌগলিক আয়তনের বিচারে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ কানাডা। বরাবরই অভিবাসীদের জন্য এটি স্বপ্নের গন্তব্য। উন্নত জীবনযাত্রা, কর্মসংস্থানের অবারিত সুযোগ এবং আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যার স্বল্পতাই এর প্রধান কারণ। বিগত বছরগুলোতে দেশটির সরকার সব সময় অভিবাসীদের স্বাগত জানিয়েছে।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্টাডি পারমিট যোগ্যতা আরও কড়াকড়ি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কানাডা সরকার। অস্থায়ী বাসিন্দাদের সংখ্যা কমানোর জন্যই এ উদ্যোগ নিচ্ছে দেশটি। স্থানীয় সময় বুধবার কানাডা সরকারের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
পিএইচডির জন্য প্রতিবছর কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১৬৬টি স্কলারশিপ দেওয়া হয় এর আওতায়, যার মেয়াদ তিন বছর। এ বছর এই স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।