logo
প্রবাসের খবর

কানাডা কখনো বিক্রি হবে না, ট্রাম্পকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী কার্নি

ফারজানা নাজ শম্পা, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া, কানাডা৪ দিন আগে
Copied!
কানাডা কখনো বিক্রি হবে না, ট্রাম্পকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী কার্নি
কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি (বাঁয়ে) ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে বৈঠককালে, ৬ মে ২০২৫। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রথম বৈঠকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি জানিয়ে দিলেন, ‘আমাদের দেশ কখনো বিক্রি হবে না’ (কানাডা নট ফর সেল)। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৬ মে) হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে তাঁরা বৈঠক করেন।

উল্লেখ্য, গত ২৮ এপ্রিল কানাডার ফেডারেল নির্বাচনে মার্ক কার্নির লিবারেল পার্টি বিজয়ী হওয়ার পর মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে এই দুই নেতার এটি ছিল প্রথম বৈঠক।

কার্নি যখন কথা বলছিলেন, তখন ট্রাম্প হেসে মাথা নাড়েন। ট্রাম্প সীমান্তকে ‘কৃত্রিম রেখা’ হিসেবেও উল্লেখ করেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, আমার অনেক, অনেক কিছু হয়েছে যা করা সম্ভব ছিল না, শেষ পর্যন্ত তা করা সম্ভব হয়েছে, এবং তা শুধুমাত্র খুব বন্ধুত্বপূর্ণ উপায়ে করা সম্ভব…কিন্তু যদি এটি সকলের উপকারের জন্য হয়, তাহলে আপনি জানেন, কানাডা আমাদের ভালোবাসে এবং আমরা কানাডাকে ভালোবাসি, আমার মনে হয়, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’

বৈঠকের পর এক সংবাদ সম্মেলনে, ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনাকে কার্নি ‘গঠনমূলক আলোচনা’ হিসেবে উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী পুনর্ব্যক্ত করেন, এই আলোচনা ‘দুটি সার্বভৌম, স্বাধীন দেশের নেতাদের’ মধ্যে ছিল।

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কানাডাকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্য’ মন্তব্য সম্পর্কে কানাডার প্রধানমন্ত্রী কার্নির দৃষ্টিভঙ্গি জানাতে বলা হলে তিনি বলেন, ‘আমি আনন্দিত যে, আপনি আমার মনে কী চলছে তা বলতে পারবেন না।…প্রথম বিষয়টির বিষয়ে, প্রেসিডেন্ট কিছু সময়ের জন্য এই বিষয়ে তার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। আমি সর্বদা ইচ্ছা ও বাস্তবতার মধ্যে পার্থক্য করার জন্য সতর্ক ছিলাম। ওভাল অফিসে আমি স্পষ্ট ছিলাম, যেমনটা কানাডিয়ানদের পক্ষ থেকে আমি সবসময় স্পষ্ট করে বলেছি যে এই বিষয়টি কখনোই ঘটবে না।’

কার্নিকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি কি ট্রাম্পকে কানাডাকে ৫১তম রাজ্য হিসেবে উল্লেখ করা বন্ধ করতে বলেছেন কি না। কার্নি বলেন, ‘হ্যাঁ’।

ট্রাম্পের সেই অনুরোধের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে কার্নি বলেন, ‘দেখুন, আমি জানি না, তিনি প্রেসিডেন্ট। তিনি তার নিজের ব্যক্তিগত মতামত দিয়েছেন...তবে আমি প্রকাশ্যে ও ধারাবাহিকভাবে খুব স্বচ্ছ সুদৃঢ় ও স্পষ্ট ছিলাম। একই সঙ্গে আমি ব্যক্তিগতভাবে স্বচ্ছ আর স্পষ্ট ছিলাম ওভাল অফিসের সব আলোচনায় l’

কানাডার পণ্যের ওপর ট্রাম্পের ব্যাপক শুল্ক আরোপের পাশাপাশি কানাডার সার্বভৌমত্বের ক্রমাগত হুমকির মুখে, প্রধানমন্ত্রী কার্নি বারবার বলেছেন, কানাডা–আমেরিকার সীমান্তের উভয় পাশের নাগরিকেরা এটি আত্মস্থ করতে পেরেছেন যে, দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ‘শেষ’।

IMG_3456

ট্রাম্প বলেন, ‘এটি সম্ভবত রাজনীতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রত্যাবর্তনগুলোর মধ্যে একটি ছিল, সম্ভবত আমার চেয়েও বড়।’ কানাডার নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আরও যোগ করেছেন, তিনি ‘আগ্রহের সঙ্গে’ নির্বাচনটি দেখেছেন এবং বিশ্বাস করেন, কানাডা ‘একজন অত্যন্ত প্রতিভাবান ব্যক্তি, একজন নিঃসন্দেহে খুব ভালো ব্যক্তি’–কে বেছে নিয়েছে।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী কার্নি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তাঁর আতিথেয়তা এবং নেতৃত্বের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে তাকে ‘রূপান্তরকারী (transformational) প্রেসিডেন্ট বলে অভিহিত করেছেন।

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনার প্রাসঙ্গিক পটভূমিতে মতবিনিময়ের সময় একজন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা তার মন্তব্যে বলেন, বৈঠক-পরবর্তী মধ্যাহ্নভোজের সময় প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণতার সুর অব্যাহত ছিল। ওই কর্মকর্তা বলেন, মধ্যাহ্নভোজের সময় ট্রাম্প কিছু বৈদেশিক নীতির বিষয়ে কার্নির দৃষ্টিভঙ্গি খুঁজে বের করেছেন এবং দুজনেই আর্কটিক, প্রতিরক্ষা এবং বাণিজ্য যুদ্ধসহ আরও বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। এটি তাদের কাছে ‘উৎসাহজনক ও আকর্ষণীয়’ বলে মনে হয়েছে। তারা মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছেন।

মার্চের মাঝামাঝি সময়ে কার্নি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর থেকে তিনি এবং ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (CUSMA নামে পরিচিত) শিগগিরই পুনর্বিবেচনার জন্য প্রস্তুত হতে পারে। টাম্পের প্রথম মেয়াদে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হওয়া সত্ত্বেও, ট্রাম্প বারবার এটিকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি খারাপ চুক্তি বলে অভিহিত করেছেন।

মঙ্গলবার ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি চুক্তিটি ত্যাগ করতে প্রস্তুত কি না? ট্রাম্প বলেন, ‘না, এটা ঠিক আছে, এটা অবশ্যই আছে এবং এটা ভালো।’ USMCA–কে সীমান্তের দক্ষিণ রূপে পরিচিত উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এটিকে ‘সকলের জন্য একটি ভালো চুক্তি’ বলে অভিহিত করেছেন।

ট্রাম্প কার্নির ‘পূর্বসূরী’র প্রতি অপছন্দের কারণে এই চুক্তির ব্যাপারে তাঁর কিছুটা ক্ষোভের ইঙ্গিতও দিয়েছেন। আপাতদৃষ্টিতে ট্রম্পের এই ক্ষোভ সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ডের প্রতি। ফ্রিল্যান্ড কার্নির দীর্ঘদিনের বন্ধু এবং তাদের পূর্ববর্তী লিবারেল নেতৃত্বের প্রতিদ্বন্দ্বিতা সত্ত্বেও, ফ্রিল্যান্ড বর্তমানে কার্নির মন্ত্রিসভার সদস্য।

ট্রাম্প বলেছেন, চুক্তির পুনরালোচনা ‘পরবর্তী বছর বা তার মধ্যে’ পরিকল্পনা অনুসারে আসবে। কার্নি আরও যোগ করেছেন, CUSMA হলো ‘একটি বৃহত্তর আলোচনার ভিত্তি’। কার্নি বলেন, ‘এটি সম্পর্কে কিছু বিষয় পরিবর্তন করতে হবে,…এবং আপনি যেভাবে এই শুল্কগুলো পরিচালনা করেছেন তার একটি অংশ (CUSMA) এর বিদ্যমান দিকগুলোর সুবিধা নিয়েছে, তাই এটি পরিবর্তন করতে হবে।’

পরবর্তীতে প্রথানমন্ত্রী কার্নিকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তিনি কীভাবে বিশ্বাস করতে পারেন, ট্রাম্প সরল বিশ্বাস রেখে আলোচনা করছেন, একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সত্ত্বেও, তিনি কানাডিয়ান পণ্যের ওপর উল্লেখযোগ্য শুল্ক প্রয়োগ করেছেন তা বিবেচনা করে। কার্নি এর উত্তরে বলেন, ‘মূল কথা হলো কানাডা আলোচনার সময় সেই সিদ্ধান্ত নেবে। প্রেসিডেন্ট বন্ধুত্বপূর্ণ সুরে কথা বলেছেন। ট্রাম্প কার্নির সঙ্গে তার বৈঠককে ‘অনেক আলাদা’ এবং ‘খুব বন্ধুত্বপূর্ণ’ হিসাবে উল্লেখ করেছেন।

‘আমরা কানাডার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছি, যাই হোক না কেন’, ট্রাম্প আরও বলেন। ‘আমরা কানাডার সঙ্গে সার্বিকভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছি। কানাডা আমার কাছে বিশেষ স্থান হিসেবে পরিগণিত হয়।’

মঙ্গলবার বিকেলে বৈঠক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে, ট্রাম্প বলেন কার্নি একজন ‘দুর্দান্ত ব্যক্তি’ এবং এটি ‘খুব ভালোভাবে’ হয়েছে। তিনি জানান, ‘আমাদের একটি খুব দুর্দান্ত বৈঠক হয়েছে এবং কোনো চাপ বা উত্তেজনা নেই।’

ট্রাম্প এর আগের দিন হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তিনি ‘নিশ্চিত নন’ কার্নি তাঁর সঙ্গে কী আলোচনা করতে চান, তবে অনুমান করেছিলেন যে প্রধানমন্ত্রী ‘একটি চুক্তি করতে চান’।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মঙ্গলবার সকালে একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বারবার এবং ভুলভাবে একে ‘ভর্তুকি’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ট্রাম্প লিখেছেন, ‘আমাদের তাদের কোনো সম্পদের প্রয়োজন নেই, তাদের নিজস্ব কোনো কিছুর আমাদের প্রয়োজন নেই, শুধুমাত্র তাদের বন্ধুত্ব ছাড়া, যা আমরা সবসময় বজায় রাখব।…অন্যদিকে, তাদের আমাদের কাছ থেকে সবকিছুর প্রয়োজন!’

বৈঠক-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে যখন কার্নিকে জিজ্ঞাসা করা হয়, এই সফর কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের মূল্যায়নের উন্নতি করেছে নাকি খারাপ করেছে, তখন তিনি আবারও tête-à tête-বা দুজনের এই আলোচনাকে ‘খুব গঠনমূলক’ হিসেবে উল্লেখ করেন। ‘আমি অনেক দিক থেকেই সম্পর্ক সম্পর্কে ভালো বোধ করি,’ তিনি বলেন। ‘এক, ভঙ্গি, যদি আমি এভাবে বলতে পারি, অথবা প্রেসিডেন্ট আমাদের প্রতি যে অবস্থান নিয়েছিলেন।…দ্বিতীয়ত, আলোচনার প্রশস্ততা এবং আলোচনা কতটা সুনির্দিষ্ট ছিল।’ তিনি আরও বলেন, আপনি যখন সমাধান খুঁজছেন, তখন এই আলোচনাগুলোই হয়, যদি আপনি চান, হবে শর্তাবলি নির্ধারণের বিপরীতে।’

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে কার্নির সঙ্গে ছিলেন জননিরাপত্তা মন্ত্রী ডেভিড ম্যাকগিন্টি, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমন্ত্রী ডমিনিক লেব্ল্যাঙ্ক এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলিসহ কার্নির ফ্রন্ট বেঞ্চের বেশ কয়েকজন সদস্য। কানাডিয়ান প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে কানাডিয়ান রাষ্ট্রদূত কার্স্টেন হিলম্যান, প্রিভি কাউন্সিলের ক্লার্ক জন হ্যানাফোর্ড, কার্নির চিফ অব স্টাফ মার্কো মেন্ডিসিনো এবং প্রধানমন্ত্রীর সিনিয়র উপদেষ্টা লিসা জর্গেনসেন।

আলোচনা যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যে ছিলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, সেক্রেটারি অফ স্টেট মার্কো রুবিও, বাণিজ্য সচিব হাওয়ার্ড লুটনিক, বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার এবং কানাডায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিট হোয়েকস্ট্রা। এ ছাড়াও আলোচনা কক্ষে ছিলেন ট্রাম্পের সহকারী ও চিফ অব স্টাফ সুসি ওয়াইলস এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি উপদেষ্টা স্টিফেন মিলার।

কানাডিয়ান রাজনীতিবিদেরা নিজেরা আলোচনায় অংশ নেন বৈঠকের আগে। বেশ কয়েকজন কানাডিয়ান রাজনীতিবিদ এর গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। কানাডার অন্টারিওর প্রিমিয়ার ডগ ফোর্ড, যিনি সম্প্রতি ট্রাম্পকে কেন্দ্রীয় ব্যালট-বাক্স ইস্যু হিসেবে সফলভাবে প্রচারণা চালিয়েছেন, তিনি সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘উৎপীড়িত হবেন না, কারণ আমরা জানি তিনি কোথায় যাচ্ছেন।…আপনারা দৃঢ় থাকুন। আমরা তাদের এক নম্বর গ্রাহক এবং হ্যাঁ, তারা আমাদের এক নম্বর গ্রাহক, তবে কেবল শক্তিশালী থাকুন এবং আমরা আপনার পেছনে আছি।’

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার কানাডার রাজধানী অটোয়াতে তার নিজস্ব একটি উচ্চস্তরের সভার আগে, কানাডার রক্ষণশীল বা কনজারভেটিভ নেতা পিয়েরে পলিয়েভর ট্রাম্পের সঙ্গে কার্নির সাক্ষাতের এই আয়োজনে জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন। কার্নির কাছে নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর তার ককাসের প্রথম বৈঠকের আগে পার্লামেন্ট হিলে পিয়েরে পলিয়েভর বলেন, ‘আজ, প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দেখা হবে এবং আমরা প্রধানমন্ত্রী কার্নির ইতিবাচক বৈঠক কামনা করতে চাই। আমরা আশা করি প্রেসিডেন্ট আমাদের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করবেন এবং এই শুল্কের অবসানের ইঙ্গিত দেবেন।’

তথ্যসূত্র: কানাডার সংবাদ মাধ্যম ও নিউজ চ্যানেল

আরও পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পের সরকারি কর্মী ছাঁটাইয়ের নির্দেশ সাময়িকভাবে স্থগিত

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পের সরকারি কর্মী ছাঁটাইয়ের নির্দেশ সাময়িকভাবে স্থগিত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকারি বিপুলসংখ্যক কর্মী ছাঁটাইয়ের নির্দেশ দেন। তাঁর সে পরিকল্পনা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন দেশটির একজন বিচারক।

৪ ঘণ্টা আগে

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই কাশ্মীরে গোলাগুলি, পরস্পরকে দোষারোপ নয়াদিল্লি-ইসলামাবাদের

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই কাশ্মীরে গোলাগুলি, পরস্পরকে দোষারোপ নয়াদিল্লি-ইসলামাবাদের

পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান ৪ দিনের লড়াই শেষে শনিবার বিকেলে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। তবে চুক্তি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সীমান্তে আবার গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। এরপরই ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে।

৪ ঘণ্টা আগে

যুদ্ধবিরতি কার্যকরের রাতেই বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাশ্মীর

যুদ্ধবিরতি কার্যকরের রাতেই বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাশ্মীর

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পার না হতেই বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে উঠেছে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের একাধিক শহর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই দাবি করেছেন জম্মু ও কাশ্মীর অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ।

১৬ ঘণ্টা আগে

যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করল ভারত ও পাকিস্তান

যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করল ভারত ও পাকিস্তান

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সংঘাত নিরসনে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে উভয় দেশ। আজ শনিবার (১০ মে) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এই তথ্য জানিয়েছে।

১৮ ঘণ্টা আগে