
জাহিদ হোসেন জনি, কুয়েত থেকে

উপসাগরীয় অঞ্চলের ৬টি দেশ—সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাতার, ওমান ও বাহরাইনের মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামরিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জিসিসি (GCC)। এর পূর্ণরূপ হলো গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিল।
জিসিসি গঠিত হওয়ার পর থেকে কুয়েত তাদের পর্যটন খাতকে উন্মুক্ত করতে কাজ করে আসছিল। আগে শুধু ইউরোপ-আমেরিকা বা মধ্যপ্রাচ্যের নাগরিকদের জন্য উন্মুক্ত ছিল কুয়েতের ভ্রমন ভিসা। এখন থেকে মধ্যপ্রাচ্যের জিসিসি দেশে বসবাসরত প্রবাসীরাও সহজে কুয়েতে ভ্রমণ করতে পারবেন। কুয়েতে বিমানবন্দর কিংবা স্থলবন্দরে এসেই মধ্যপ্রাচ্যের বৈধ রেসিডেন্স পারমিটধারীরা অন অ্যারাইভাল ভিসা পাবেন—এমন খবর প্রকাশিত হয়েছে।
দেশটির সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদভুক্ত (জিসিসি) যেকোনো দেশে বসবাসরত বিদেশিদের জন্য কুয়েত ভ্রমণ আরও সহজ করা হয়েছে।
কুয়েতের প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ আল-ইউসুফ সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত জারি করেছেন। যা গত ১০ আগস্ট (রোববার) সরকারি গেজেট কুয়েত আলিয়ুম-এ প্রকাশিত হয়েছে।
১১৪/২০২৪ ধারায় নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জিসিসি অঞ্চলের যেকোনো দেশে বসবাসরত এবং ন্যূনতম ৬ মাসের জন্য বৈধ রেসিডেন্স পারমিটধারী বিদেশি নাগরিকেরা কুয়েতে প্রবেশ করতে চাইলে স্থলপথ কিংবা আকাশ পথে বন্দরে এসে সরাসরি পর্যটন ভিসা (অন অ্যারাইভাল ভিসা) পাবেন। ফলে পর্যটকদের আর দীর্ঘ ভিসা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে না বরং আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই তারা ‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ সুবিধা পাবেন।
এই পদক্ষেপকে কুয়েতের পর্যটন খাতে একটি বড় মাইলফলক হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন অনেক প্রবাসী। বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মঈন উদ্দিন সরকার সুমন বলেন এই উদ্যোগ কুয়েতে শুধু পর্যটনই নয়, বরং ব্যবসা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে।
তিনি মধ্যপ্রচ্যে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি অনুরোধ করে বলেন, কুয়েত সরকারের দেওয়া এই সুযোগ যেন আমরা অপব্যবহার না করি। কুয়েতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি যেন অক্ষুণ্ন থাকে সেটা সবাই দেখতে হবে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন কুয়েতের সভাপতি জাহাঙ্গীর খান পলাশ বলেন, জিসিসি অঞ্চলের মানুষের জন্য কুয়েত ভ্রমণ সহজ হওয়ায় আতিথেয়তা, হোটেল, পরিবহন এবং বিনোদন শিল্পে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। কুয়েত সরকার সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পর্যটন খাতকে বৈচিত্র্যময় করার ওপর জোর দিচ্ছে এবং এই ভিসা নীতি সেই প্রচেষ্টারই অংশ।
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সাধারণ সম্পাদক আ হ জুবেদ এই উদ্যোগকে ‘খোলা দরজার নীতি’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি মনে করেন এই পদক্ষেপ কুয়েতের অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিকে আরও উজ্জ্বল করবে।

উপসাগরীয় অঞ্চলের ৬টি দেশ—সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাতার, ওমান ও বাহরাইনের মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামরিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জিসিসি (GCC)। এর পূর্ণরূপ হলো গালফ কোঅপারেশন কাউন্সিল।
জিসিসি গঠিত হওয়ার পর থেকে কুয়েত তাদের পর্যটন খাতকে উন্মুক্ত করতে কাজ করে আসছিল। আগে শুধু ইউরোপ-আমেরিকা বা মধ্যপ্রাচ্যের নাগরিকদের জন্য উন্মুক্ত ছিল কুয়েতের ভ্রমন ভিসা। এখন থেকে মধ্যপ্রাচ্যের জিসিসি দেশে বসবাসরত প্রবাসীরাও সহজে কুয়েতে ভ্রমণ করতে পারবেন। কুয়েতে বিমানবন্দর কিংবা স্থলবন্দরে এসেই মধ্যপ্রাচ্যের বৈধ রেসিডেন্স পারমিটধারীরা অন অ্যারাইভাল ভিসা পাবেন—এমন খবর প্রকাশিত হয়েছে।
দেশটির সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদভুক্ত (জিসিসি) যেকোনো দেশে বসবাসরত বিদেশিদের জন্য কুয়েত ভ্রমণ আরও সহজ করা হয়েছে।
কুয়েতের প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ আল-ইউসুফ সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত জারি করেছেন। যা গত ১০ আগস্ট (রোববার) সরকারি গেজেট কুয়েত আলিয়ুম-এ প্রকাশিত হয়েছে।
১১৪/২০২৪ ধারায় নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জিসিসি অঞ্চলের যেকোনো দেশে বসবাসরত এবং ন্যূনতম ৬ মাসের জন্য বৈধ রেসিডেন্স পারমিটধারী বিদেশি নাগরিকেরা কুয়েতে প্রবেশ করতে চাইলে স্থলপথ কিংবা আকাশ পথে বন্দরে এসে সরাসরি পর্যটন ভিসা (অন অ্যারাইভাল ভিসা) পাবেন। ফলে পর্যটকদের আর দীর্ঘ ভিসা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে না বরং আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই তারা ‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ সুবিধা পাবেন।
এই পদক্ষেপকে কুয়েতের পর্যটন খাতে একটি বড় মাইলফলক হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন অনেক প্রবাসী। বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মঈন উদ্দিন সরকার সুমন বলেন এই উদ্যোগ কুয়েতে শুধু পর্যটনই নয়, বরং ব্যবসা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে।
তিনি মধ্যপ্রচ্যে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি অনুরোধ করে বলেন, কুয়েত সরকারের দেওয়া এই সুযোগ যেন আমরা অপব্যবহার না করি। কুয়েতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি যেন অক্ষুণ্ন থাকে সেটা সবাই দেখতে হবে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন কুয়েতের সভাপতি জাহাঙ্গীর খান পলাশ বলেন, জিসিসি অঞ্চলের মানুষের জন্য কুয়েত ভ্রমণ সহজ হওয়ায় আতিথেয়তা, হোটেল, পরিবহন এবং বিনোদন শিল্পে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। কুয়েত সরকার সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পর্যটন খাতকে বৈচিত্র্যময় করার ওপর জোর দিচ্ছে এবং এই ভিসা নীতি সেই প্রচেষ্টারই অংশ।
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সাধারণ সম্পাদক আ হ জুবেদ এই উদ্যোগকে ‘খোলা দরজার নীতি’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি মনে করেন এই পদক্ষেপ কুয়েতের অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিকে আরও উজ্জ্বল করবে।
এই প্রতিবেদনটি থেকে বোঝা যায়, এই নীতির সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের ওপর। এসব দেশ থেকে আসা বিপুলসংখ্যক মুসলিম নাগরিক যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন।
২০২৫ সালে দেশটির গোল্ডেন ভিসা ও ভ্রমণ ভিসা প্রকল্পের অধীনে নতুন আরও কিছু ক্যাটাগরি নিয়ে এসেছে। যার মধ্যে আবেদন ও যোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে পর্যটক, পেশাজীবী ও বাসিন্দারা কীভাবে দেশটিতে প্রবেশ করবেন সেটির নিয়মবালি যুক্ত করা হয়েছে।
সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই ঘটনার ভিন্ন আরেকটি অনুসন্ধানে জানা গেছে, চীন, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামে প্রতারকেরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে। এমনকি টাকার বিনিময়ে তারা প্রশ্নপত্রগুলো বিক্রি করেছে।

সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
৩ দিন আগে