ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক অ্যাপ একসঙ্গে চলে। এর কারণেও ফোন অনেক সময়ে হ্যাং হয়ে যায়। তাই কাজ হয়ে গেলে ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা অ্যাপগুলোকে বন্ধ করতে ভুলবেন না। অ্যাপ বন্ধ করার পরে ট্যাবগুলো ক্লিয়ার করে দেবেন। এতে ফোন ভালো চলবে।
আপনি দিনে কতবার স্মার্টফোন চার্জ করেন? একবার কিংবা দুবার। স্মার্টফোন একবার চার্জ দিলে কতটুকু বিদ্যুৎ খরচ হয়, তা নিয়ে অনেকেরই কৌতূহল। চলুন জেনে নিই স্মার্টফোন একবার চার্জ করতে কত টাকার বিদ্যুৎ খরচ হয়।
প্রথমেই ফোনটি বন্ধ করে নিন। এতে ফোনের ভেতর ইলেকট্রিক পরিবহন বন্ধ হয়ে যাবে। কোনো কারণে কিছু সমস্যা হলেও ফোনের ততটা ক্ষতি হবে না।...
অনেকেই ঘুমের সময় মুঠোফোন কাছাকাছি রাখেন। এ অভ্যাস বাদ দিতে হবে। এ জন্য মুঠোফোন সাইলেন্ট বা ভাইব্রেশন বন্ধ করে ঘুমানোর জায়গা থেকে দূরে রাখতে হবে।
আমাদের মুঠোফোনের নিচে অংশে থাকা ছোট্ট ছিদ্রটি হল ক্যানসেলিং মাইক্রোফোন। সহজ ভাবে বলতে গেলে এটা সেই মাইক্রোফোন, যেটা আমরা ফোনে কথা বলার সময় কাজ করে।
ব্যবহার না করলেও অনেক অ্যাপ ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে সব সময় চালু থাকে। ফলে ফোনে ইন্টারনেট চালু থাকলে অ্যাপগুলোও ডেটা খরচ করতে থাকে। আর তাই মোবাইল ডেটা সাশ্রয় করতে চাইলে প্রথমেই ব্যাকগ্রাউন্ডে সচল থাকা অ্যাপগুলোর কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।
পানিতে পড়লে বা ভিজে গেলে প্রথমেই স্মার্টফোন দ্রুত বন্ধ করতে হবে। স্মার্টফোনে সুরক্ষা কেস লাগানো থাকলে সেটিও খুলতে হবে। সম্ভব হলে সিম কার্ড, ব্যাটারি ও মাইক্রো-এসডি কার্ডও খুলে ফেলুন।
স্মার্টফোনে ৫০ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশের মধ্যে চার্জ থাকা ভালো। চার্জের পরিমাণ ৫০ শতাংশের চেয়ে কমে গেলে চার্জ দিতে হবে। তবে চার্জ ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ হয়ে গেলে চার্জার খুলে ফেলবেন।
ইনস্টায় তথ্য হাতিয়ে নিয়ে হ্যাকিং, স্ক্যাম ও অনলাইনে আড়িপাতার মতো নানা ঘটনা ঘটছে। তবে কিছু নিরাপত্তা ফিচার ব্যবহার করে ইনস্টাগ্রামের অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখা সম্ভব বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা। এর একটি হলো লোকেশন অ্যাকসেস বন্ধ করা।