বিডিজেন ডেস্ক
শরীরে কিছু লক্ষণ দেখে যেমন রোগের ধারণা পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি মোবাইল ফোনে কিছু লক্ষণ দেখে ধারণা করা যেতে পারে তা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে কি না। এখন প্রশ্ন হলো, কোন কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন যে আপনার ফোন যে ভাইরাসে আক্রান্ত?
কয়েকটি লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে পারবেন আপনার ফোন ভাইরাস আক্রান্ত কি না। এগুলো হলো-
দ্রুত চার্জ শেষ হওয়া
দ্রুত চার্জ শেষ হওয়াকে বলা হয় ব্যাটারি ড্রেনিং। এটি যদি ঘনঘন হয় তাহলে বুঝতে হবে কোথাও না কোথাও সমস্যা আছে। ফোন চার্জ দেওয়ার পরই দ্রুত হারে চার্জ নেমে যাওয়া ম্যালওয়্যার ভাইরাসের একটি লক্ষণ। কারণ এগুলো ব্যাকগ্রাউন্ডে চার্জ শুষে নেয়।
অচেনা অ্যাপ
আপনি ফোনে ইনস্টল করেননি এমন অ্যাপের সন্ধান পেলে দ্রুত সতর্ক হন। অনেক সময় ফোনের ফাইল ম্যানেজারে গিয়ে এপিকে ফাইল হিসাবে সেভ হয়ে যায় এই সব অ্যাপ। এগুলো ধীরে ধীরে সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য লোপাট করতে শুরু করে। এমন অ্যাপ চোখে পড়লে দ্রুত তা ফোন থেকে মুছে ফেলুন।
দ্রুত ডেটা খরচ হওয়া
উদাহরণস্বরূপ, আগে যে কাজটা করতে ১০০ এমবি ডেটা খরচ হত। সেটা এখন করতে ২০০ এমবি বা তার বেশি খরচ হচ্ছে, তাহলে বুঝতে হবে কিছু না কিছু অসাধু কার্যকলাপ চলছে ফোনে। কারণ এই ধরনের ম্যালওয়্যার ভাইরাস ব্যাটারির পাশাপাশি দ্রুত হারে মোবাইল ডেটা খরচ করে।
ফোনের সেটিং বদলে যাওয়া
অনেক সময় স্মার্টফোনের সেটিং আপনা আপনি বদলে যায়। আসলে ফোনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লোপাট করার উদ্দেশ্যে সেটিংস বদলে ফেলে হ্যাকাররা। এমন কিছু চোখে পড়লে তড়িঘড়ি সাবধান হন। পাশাপাশি ফোন যদি ওভারহিটিং হয় তাহলে সতর্ক হতে হবে।
অপ্রয়োজনীয় পারমিশন
ফোনে অ্যাপগুলো যদি অপ্রয়োজনীয় পারমিশন চায় তাহলে সতর্ক হতে হবে। কারণ অনেক অ্যাপ প্রয়োজনীয়তার বাইরে পারমিশন চেয়ে থাকে। এগুলো স্মার্টফোনের ক্যামেরা, লোকেশন, কন্টাক্ট, ক্যামেরা-সহ একাধিক ব্যক্তিগত তথ্যের অ্যাক্সেস পেয়ে যায়।
ফোন স্লো হয়ে যাওয়া
নতুন ফোন কিনে বেশিদিন হয়নি। কিন্তু কমে গিয়েছে পারফরম্যান্স। বেশি সাইজের হাই-পারফরম্যান্স অ্যাপ ডাউনলোড না করেও যদি ফোনের গতি কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে ম্যালওয়্যার ভাইরাস ঢুকেছে স্মার্টফোনে।
তথ্যসূত্র: মেক ইউজ অব
শরীরে কিছু লক্ষণ দেখে যেমন রোগের ধারণা পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি মোবাইল ফোনে কিছু লক্ষণ দেখে ধারণা করা যেতে পারে তা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে কি না। এখন প্রশ্ন হলো, কোন কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন যে আপনার ফোন যে ভাইরাসে আক্রান্ত?
কয়েকটি লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে পারবেন আপনার ফোন ভাইরাস আক্রান্ত কি না। এগুলো হলো-
দ্রুত চার্জ শেষ হওয়া
দ্রুত চার্জ শেষ হওয়াকে বলা হয় ব্যাটারি ড্রেনিং। এটি যদি ঘনঘন হয় তাহলে বুঝতে হবে কোথাও না কোথাও সমস্যা আছে। ফোন চার্জ দেওয়ার পরই দ্রুত হারে চার্জ নেমে যাওয়া ম্যালওয়্যার ভাইরাসের একটি লক্ষণ। কারণ এগুলো ব্যাকগ্রাউন্ডে চার্জ শুষে নেয়।
অচেনা অ্যাপ
আপনি ফোনে ইনস্টল করেননি এমন অ্যাপের সন্ধান পেলে দ্রুত সতর্ক হন। অনেক সময় ফোনের ফাইল ম্যানেজারে গিয়ে এপিকে ফাইল হিসাবে সেভ হয়ে যায় এই সব অ্যাপ। এগুলো ধীরে ধীরে সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য লোপাট করতে শুরু করে। এমন অ্যাপ চোখে পড়লে দ্রুত তা ফোন থেকে মুছে ফেলুন।
দ্রুত ডেটা খরচ হওয়া
উদাহরণস্বরূপ, আগে যে কাজটা করতে ১০০ এমবি ডেটা খরচ হত। সেটা এখন করতে ২০০ এমবি বা তার বেশি খরচ হচ্ছে, তাহলে বুঝতে হবে কিছু না কিছু অসাধু কার্যকলাপ চলছে ফোনে। কারণ এই ধরনের ম্যালওয়্যার ভাইরাস ব্যাটারির পাশাপাশি দ্রুত হারে মোবাইল ডেটা খরচ করে।
ফোনের সেটিং বদলে যাওয়া
অনেক সময় স্মার্টফোনের সেটিং আপনা আপনি বদলে যায়। আসলে ফোনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লোপাট করার উদ্দেশ্যে সেটিংস বদলে ফেলে হ্যাকাররা। এমন কিছু চোখে পড়লে তড়িঘড়ি সাবধান হন। পাশাপাশি ফোন যদি ওভারহিটিং হয় তাহলে সতর্ক হতে হবে।
অপ্রয়োজনীয় পারমিশন
ফোনে অ্যাপগুলো যদি অপ্রয়োজনীয় পারমিশন চায় তাহলে সতর্ক হতে হবে। কারণ অনেক অ্যাপ প্রয়োজনীয়তার বাইরে পারমিশন চেয়ে থাকে। এগুলো স্মার্টফোনের ক্যামেরা, লোকেশন, কন্টাক্ট, ক্যামেরা-সহ একাধিক ব্যক্তিগত তথ্যের অ্যাক্সেস পেয়ে যায়।
ফোন স্লো হয়ে যাওয়া
নতুন ফোন কিনে বেশিদিন হয়নি। কিন্তু কমে গিয়েছে পারফরম্যান্স। বেশি সাইজের হাই-পারফরম্যান্স অ্যাপ ডাউনলোড না করেও যদি ফোনের গতি কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে ম্যালওয়্যার ভাইরাস ঢুকেছে স্মার্টফোনে।
তথ্যসূত্র: মেক ইউজ অব
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।
বিদেশ থেকে আসার সময় যাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ে, স্ত্রী, মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের জন্য নানা ধরনের উপহারসামগ্রী আনেন। আবার গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নিয়ে আসেন তারা। এ জন্য সরকার ব্যাগেজ রুল সুবিধা দেয়।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
০২ জুন ২০২৫