বিডিজেন ডেস্ক
স্মার্টফোনে শতভাগ চার্জ দেওয়া কি ব্যাটারির জন্য ক্ষতিকর? কীভাবে ব্যাটারি বেশি দিন টিকবে? সারা রাত চার্জ দিলে কি ফোনের সমস্যা হতে পারে? এমন অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খায় আমাদের মাথায়। চলুন জেনে নিই স্মার্টফোনের ব্যাটারি যেভাবে ভালো রাখবেন।
মোবাইল কখন চার্জ দিতে হবে
স্মার্টফোনে ৫০ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশের মধ্যে চার্জ থাকা ভালো। চার্জের পরিমাণ ৫০ শতাংশের চেয়ে কমে গেলে চার্জ দিতে হবে। তবে চার্জ ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ হয়ে গেলে চার্জার খুলে ফেলবেন।
চার্জ ২০ শতাংশের কম নয়
স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ ২০ শতাংশ থেকে কমে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। শুধু তা-ই নয়, ২০ শতাংশ থেকে কমে যাবার আগেই ফোন চার্জে দিতে হবে।
১০০ শতাংশ চার্জ নয়
স্মার্টফোনের ব্যাটারি ১০০ শতাংশ চার্জ না দেওয়াই ভালো। তবে মাসে সর্বোচ্চ দুই বার ০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ দেওয়া যেতে পারে। কিছু গবেষণায় এটা ব্যাটারির জন্য ভালো বলে প্রমাণিত হয়েছে।
চার্জিং অবস্থায় স্মার্টফোন ব্যবহার
স্মার্টফোন চার্জ হতে থাকা অবস্থায় ব্যবহার না করাই ভালো। এতে ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম হয়ে যায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যাটারি বিস্ফোরণের নজিরও পাওয়া যায়।
ব্যাটারি অপ্টিমাইজেশন অ্যাপ ব্যবহার
অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোনে সব সময় কিছু না কিছু অ্যাপ কাজ করতে থাকে। তাছাড়া কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড ফাংশন, যেগুলোর দরকার নেই সেগুলো ফোনের চার্জ ব্যবহার করতে থাকে। ব্যাটারি অপ্টিমাইজেশন অ্যাপ ব্যবহার করে ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলো বন্ধ করা যায়। ফলে ব্যাটারির চার্জ থাকে দীর্ঘ সময়। এ রকম কিছু অ্যাপ হলো ব্যাটারি ডক্টর, ক্যাসপারস্কাই ব্যাটারি লাইফ, ব্যাটারি পিআই অ্যান্ড অপ্টিমাইজেশন।
সারারাত স্মার্টফোন চার্জ দেওয়া
সারা রাতের জন্য ফোন চার্জে লাগিয়ে রাখাটা ব্যাটারির জন্য ক্ষতিকর। যতটুকু চার্জের প্রয়োজন, তার থেকে বেশি পরিমাণে চার্জে দিয়ে রাখলে ব্যাটারিতে তার খারাপ প্রভাব পড়ে এবং চার্জের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই সারা রাত মোবাইল চার্জে লাগিয়ে রাখবেন না।
যেকোনো চার্জার বা পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার
অন্য ব্র্যান্ড বা মডেলের চার্জার এবং পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করলে স্মার্টফোনের ক্ষতি হতে পারে। এতে ব্যাটারির আয়ু কমে যায়। অনেক ক্ষেত্রে সস্তা চার্জার ব্যবহার করার ফলে ব্যাটারিতে আগুন পর্যন্ত লেগে যাওয়ার ঘটনাও ঘটে। তাই এ ধরনের কাজ এড়িয়ে চলতে হবে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথরিটি
স্মার্টফোনে শতভাগ চার্জ দেওয়া কি ব্যাটারির জন্য ক্ষতিকর? কীভাবে ব্যাটারি বেশি দিন টিকবে? সারা রাত চার্জ দিলে কি ফোনের সমস্যা হতে পারে? এমন অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খায় আমাদের মাথায়। চলুন জেনে নিই স্মার্টফোনের ব্যাটারি যেভাবে ভালো রাখবেন।
মোবাইল কখন চার্জ দিতে হবে
স্মার্টফোনে ৫০ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশের মধ্যে চার্জ থাকা ভালো। চার্জের পরিমাণ ৫০ শতাংশের চেয়ে কমে গেলে চার্জ দিতে হবে। তবে চার্জ ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ হয়ে গেলে চার্জার খুলে ফেলবেন।
চার্জ ২০ শতাংশের কম নয়
স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ ২০ শতাংশ থেকে কমে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। শুধু তা-ই নয়, ২০ শতাংশ থেকে কমে যাবার আগেই ফোন চার্জে দিতে হবে।
১০০ শতাংশ চার্জ নয়
স্মার্টফোনের ব্যাটারি ১০০ শতাংশ চার্জ না দেওয়াই ভালো। তবে মাসে সর্বোচ্চ দুই বার ০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ দেওয়া যেতে পারে। কিছু গবেষণায় এটা ব্যাটারির জন্য ভালো বলে প্রমাণিত হয়েছে।
চার্জিং অবস্থায় স্মার্টফোন ব্যবহার
স্মার্টফোন চার্জ হতে থাকা অবস্থায় ব্যবহার না করাই ভালো। এতে ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম হয়ে যায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যাটারি বিস্ফোরণের নজিরও পাওয়া যায়।
ব্যাটারি অপ্টিমাইজেশন অ্যাপ ব্যবহার
অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোনে সব সময় কিছু না কিছু অ্যাপ কাজ করতে থাকে। তাছাড়া কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড ফাংশন, যেগুলোর দরকার নেই সেগুলো ফোনের চার্জ ব্যবহার করতে থাকে। ব্যাটারি অপ্টিমাইজেশন অ্যাপ ব্যবহার করে ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলো বন্ধ করা যায়। ফলে ব্যাটারির চার্জ থাকে দীর্ঘ সময়। এ রকম কিছু অ্যাপ হলো ব্যাটারি ডক্টর, ক্যাসপারস্কাই ব্যাটারি লাইফ, ব্যাটারি পিআই অ্যান্ড অপ্টিমাইজেশন।
সারারাত স্মার্টফোন চার্জ দেওয়া
সারা রাতের জন্য ফোন চার্জে লাগিয়ে রাখাটা ব্যাটারির জন্য ক্ষতিকর। যতটুকু চার্জের প্রয়োজন, তার থেকে বেশি পরিমাণে চার্জে দিয়ে রাখলে ব্যাটারিতে তার খারাপ প্রভাব পড়ে এবং চার্জের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই সারা রাত মোবাইল চার্জে লাগিয়ে রাখবেন না।
যেকোনো চার্জার বা পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার
অন্য ব্র্যান্ড বা মডেলের চার্জার এবং পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করলে স্মার্টফোনের ক্ষতি হতে পারে। এতে ব্যাটারির আয়ু কমে যায়। অনেক ক্ষেত্রে সস্তা চার্জার ব্যবহার করার ফলে ব্যাটারিতে আগুন পর্যন্ত লেগে যাওয়ার ঘটনাও ঘটে। তাই এ ধরনের কাজ এড়িয়ে চলতে হবে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথরিটি
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।
বিদেশ থেকে আসার সময় যাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ে, স্ত্রী, মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের জন্য নানা ধরনের উপহারসামগ্রী আনেন। আবার গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নিয়ে আসেন তারা। এ জন্য সরকার ব্যাগেজ রুল সুবিধা দেয়।