বিডিজেন ডেস্ক
বর্তমানে পুরো বিশ্বের সাথে যুক্ত থাকতে হলে স্মার্টফোনের বিকল্প নেই বললেই চলে। কিন্তু এই স্মার্টফোনই অনেক সময় সমস্যার কারণ হয়ে ওঠে। এর আসক্তি ব্যবহারকারীদের নানাভাবে ক্ষতি করে।
তবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কিছু অভ্যাস পরিবর্তন করার মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই এই স্মার্টফোন আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে পারি। চলুন এক নজরে দেখে নেয়া যাক স্মার্টফোন আসক্তি থেকে মুক্তির কিছু উপায়।
নোটিফিকেশন নিয়ন্ত্রণ
স্মার্টফোন থেকে অপ্রয়োজনীয় সব নোটিফিকেশন (শব্দ, ব্যানার, ভাইব্রেশন) বাদ দিতে হবে।
সময় নির্ধারণ
কোন অ্যাপ কতক্ষণ ব্যবহার করবেন তার সময় আগে থেকেই নির্ধারণ করতে হবে। চাইলে স্মার্টফোন স্ক্রিন চালুর সময় নির্ধারণ করে নিতে পারেন।
ঘুমের সময় স্মার্টফোন দূরে রাখুন
অনেকেই ঘুমের সময় মুঠোফোন কাছাকাছি রাখেন। এ অভ্যাস বাদ দিতে হবে। এ জন্য মুঠোফোন সাইলেন্ট বা ভাইব্রেশন বন্ধ করে ঘুমানোর জায়গা থেকে দূরে রাখতে হবে।
ফোনটিকে গ্রেস্কেল মোডে নিয়ে আসুন
আইফোন বা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলা মুঠোফোনে গ্রেস্কেল মোডে সুইচ অন করে রাখতে হবে। স্মার্টফোনের স্ক্রিন সাদা–কালো থাকলে আকর্ষণ কমে যায়, ফলে ব্যবহার কম হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাপ লুকিয়ে রাখুন
যারা ই–মেইল, টিকটক, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুকের মতো অ্যাপ ব্যবহার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারছেন না, তাঁরা চাইলে অ্যাপগুলো লুকিয়ে রাখতে পারেন। এ জন্য অ্যাপগুলো স্মার্টফোনের হোম স্ক্রিন থেকে সরিয়ে আলাদা ফোল্ডার রাখতে হবে।
স্মার্টফোন থেকে দূরত্ব বজায়
খুব বেশি প্রয়োজন না হলে স্মার্টফোন দৃষ্টিসীমার বাইরে রাখতে হবে। প্রয়োজনে সাইলেন্ট করে স্ক্রিনের দিকটি নিচের দিকে রেখে কাজ করতে হবে।
কঠিন আনলক পদ্ধতি
স্মার্টফোনের আনলক পদ্ধতি কঠিন করতে হবে। প্রয়োজনে টাচ আইডি বা ফেইস আইডি সুবিধা বন্ধ রাখতে হবে। খোলার পদ্ধতি কঠিন হলে বারবার আনলক করে স্মার্টফোন ব্যবহার করতে হয়তো মন চাইবে না।
উজ্জ্বলতা কমানো
ফোনের ডিসপ্লে সেটিংস থেকে স্মার্টফোনের উজ্জ্বলতা যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখতে হবে। এতে ফোনের নীল আলো কমবে এবং চোখের জন্য উপকার হবে।
স্মার্টফোনের কাজ কম্পিউটারে করা
যে কাজ আপনি কম্পিউটারে করতে পারেন সেগুলো স্মার্টফোনে করবেন না।
প্রয়োজন না থাকলে স্মার্টফোন রেখে বাইরে যান
যখন বাইরে যাবেন প্রয়োজন না হলে সঙ্গে মুঠোফোন নেবেন না। যেমন কেনাকাটা বা ব্যায়াম করার সময় যতটা সম্ভব মুঠোফোন ঘরে রেখে যাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মুঠোফোনের প্রতি আকর্ষণ কমতে পারে।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাউ
বর্তমানে পুরো বিশ্বের সাথে যুক্ত থাকতে হলে স্মার্টফোনের বিকল্প নেই বললেই চলে। কিন্তু এই স্মার্টফোনই অনেক সময় সমস্যার কারণ হয়ে ওঠে। এর আসক্তি ব্যবহারকারীদের নানাভাবে ক্ষতি করে।
তবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কিছু অভ্যাস পরিবর্তন করার মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই এই স্মার্টফোন আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে পারি। চলুন এক নজরে দেখে নেয়া যাক স্মার্টফোন আসক্তি থেকে মুক্তির কিছু উপায়।
নোটিফিকেশন নিয়ন্ত্রণ
স্মার্টফোন থেকে অপ্রয়োজনীয় সব নোটিফিকেশন (শব্দ, ব্যানার, ভাইব্রেশন) বাদ দিতে হবে।
সময় নির্ধারণ
কোন অ্যাপ কতক্ষণ ব্যবহার করবেন তার সময় আগে থেকেই নির্ধারণ করতে হবে। চাইলে স্মার্টফোন স্ক্রিন চালুর সময় নির্ধারণ করে নিতে পারেন।
ঘুমের সময় স্মার্টফোন দূরে রাখুন
অনেকেই ঘুমের সময় মুঠোফোন কাছাকাছি রাখেন। এ অভ্যাস বাদ দিতে হবে। এ জন্য মুঠোফোন সাইলেন্ট বা ভাইব্রেশন বন্ধ করে ঘুমানোর জায়গা থেকে দূরে রাখতে হবে।
ফোনটিকে গ্রেস্কেল মোডে নিয়ে আসুন
আইফোন বা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলা মুঠোফোনে গ্রেস্কেল মোডে সুইচ অন করে রাখতে হবে। স্মার্টফোনের স্ক্রিন সাদা–কালো থাকলে আকর্ষণ কমে যায়, ফলে ব্যবহার কম হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অ্যাপ লুকিয়ে রাখুন
যারা ই–মেইল, টিকটক, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুকের মতো অ্যাপ ব্যবহার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারছেন না, তাঁরা চাইলে অ্যাপগুলো লুকিয়ে রাখতে পারেন। এ জন্য অ্যাপগুলো স্মার্টফোনের হোম স্ক্রিন থেকে সরিয়ে আলাদা ফোল্ডার রাখতে হবে।
স্মার্টফোন থেকে দূরত্ব বজায়
খুব বেশি প্রয়োজন না হলে স্মার্টফোন দৃষ্টিসীমার বাইরে রাখতে হবে। প্রয়োজনে সাইলেন্ট করে স্ক্রিনের দিকটি নিচের দিকে রেখে কাজ করতে হবে।
কঠিন আনলক পদ্ধতি
স্মার্টফোনের আনলক পদ্ধতি কঠিন করতে হবে। প্রয়োজনে টাচ আইডি বা ফেইস আইডি সুবিধা বন্ধ রাখতে হবে। খোলার পদ্ধতি কঠিন হলে বারবার আনলক করে স্মার্টফোন ব্যবহার করতে হয়তো মন চাইবে না।
উজ্জ্বলতা কমানো
ফোনের ডিসপ্লে সেটিংস থেকে স্মার্টফোনের উজ্জ্বলতা যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখতে হবে। এতে ফোনের নীল আলো কমবে এবং চোখের জন্য উপকার হবে।
স্মার্টফোনের কাজ কম্পিউটারে করা
যে কাজ আপনি কম্পিউটারে করতে পারেন সেগুলো স্মার্টফোনে করবেন না।
প্রয়োজন না থাকলে স্মার্টফোন রেখে বাইরে যান
যখন বাইরে যাবেন প্রয়োজন না হলে সঙ্গে মুঠোফোন নেবেন না। যেমন কেনাকাটা বা ব্যায়াম করার সময় যতটা সম্ভব মুঠোফোন ঘরে রেখে যাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মুঠোফোনের প্রতি আকর্ষণ কমতে পারে।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাউ
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।