বিদেশে অবস্থান করার সময় নিজের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। এ ব্যাপারে সহযোগিতা করবে সে দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার ছয় মাসের আগেই নবায়ন করা ভালো।
যে ধরনের ই পাসপোর্ট হোক না কেন এমআরপি বা ই পাসপোর্ট সংশোধন বা রিনিউ করার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ভুল সংশোধনের জন্য পাসপোর্ট রি-ইস্যুর আবেদন করতে হবে।
পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার কমপক্ষে ছয় মাস আগেই তা রিনিউ বা নবায়ন করার জন্য আবেদন করা ভালো। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়। চাইলে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস বা কয়েক দিন আগে বা পরেও করতে পারবেন। এটি আবেদনকারীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে।
প্রথমেই ঠিক করতে হবে আপনি কোন দেশে যেতে চান। তারপর সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কোর্স, শিক্ষাবৃত্তির সুযোগ, জীবন-যাপনের ব্যয়সহ নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ‘ই-পাসপোর্ট’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
নিয়মিত ক্যাটাগরিতে বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ১৫ কার্যদিবস বা ২১ দিনের মধ্যে ই-পাসপোর্ট দেওয়া হয়। জরুরি ক্যাটাগরিতে প্রক্রিয়াকরণের সময়কাল বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের দিন থেকে ৭ কার্যদিবস কিংবা ১০ দিন। অতীব জরুরির ক্ষেত্রে এই সময়সীমাটি বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ২ কার্যদিবস।
হেনলি পাসপোর্ট সূচক (২০২৪) অনুসারে, বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীরা আগাম ভিসা ছাড়া বিশ্বের ৪২টি দেশ ও অঞ্চলে ভ্রমণ করতে পারেন।
কেন্দ্রীয় পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে লম্বা লাইনের পেছনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে পাসপোর্ট করার দিন শেষ। এখন আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকেই করা যায় ই-পাসপোর্ট। মূলত পাসপোর্ট প্রক্রিয়াকরণ আরও সহজ এবং আরও নিরবচ্ছিন্ন করার উদ্দেশেই সারা দেশে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস স্থাপন করা হয়েছে।
বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের বাইরের দূতাবাসগুলোতেও ধীরে ধীরে শুরু হচ্ছে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম। সেই দেশগুলোতে বাংলাদেশের মতোই পাসপোর্টের নবায়নকারীদের দেওয়া হচ্ছে নতুন ই-পাসপোর্ট।
কেবলমাত্র ভিসা নিয়ে ভ্রমণের জন্য বিদেশ যাওয়া ছাড়াও নানা কাজে পাসপোর্ট লাগতে পারে। পাসপোর্ট থাকলে এমন কিছু সুবিধা পাবেন, যেটা পাসপোর্ট ছাড়া সম্ভব না।
পাসপোর্ট করার কথা শুনলেই আমাদের মাথার ভেতর নানা ভোগান্তির দৃশ্য ভেসে ওঠে। পাসপোর্ট অফিসের সামনে দীর্ঘ লাইন, দালালদের দৌরাত্ম, দিনের পর দিন ঘোরাঘুরি! এখন এই দৃশ্যগুলো অনেকটাই লাঘব হয়েছে। বিশ্বের ১১৯তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশে প্রবশে করেছে ই-পাসপোর্টের যুগে।
বিদেশে অবস্থান করার সময় নিজের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। এ ব্যাপারে সহযোগিতা করবে সে দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার ছয় মাসের আগেই নবায়ন করা ভালো।
যে ধরনের ই পাসপোর্ট হোক না কেন এমআরপি বা ই পাসপোর্ট সংশোধন বা রিনিউ করার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ভুল সংশোধনের জন্য পাসপোর্ট রি-ইস্যুর আবেদন করতে হবে।
পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার কমপক্ষে ছয় মাস আগেই তা রিনিউ বা নবায়ন করার জন্য আবেদন করা ভালো। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়। চাইলে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস বা কয়েক দিন আগে বা পরেও করতে পারবেন। এটি আবেদনকারীর ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে।
প্রথমেই ঠিক করতে হবে আপনি কোন দেশে যেতে চান। তারপর সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কোর্স, শিক্ষাবৃত্তির সুযোগ, জীবন-যাপনের ব্যয়সহ নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ‘ই-পাসপোর্ট’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
নিয়মিত ক্যাটাগরিতে বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ১৫ কার্যদিবস বা ২১ দিনের মধ্যে ই-পাসপোর্ট দেওয়া হয়। জরুরি ক্যাটাগরিতে প্রক্রিয়াকরণের সময়কাল বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের দিন থেকে ৭ কার্যদিবস কিংবা ১০ দিন। অতীব জরুরির ক্ষেত্রে এই সময়সীমাটি বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ২ কার্যদিবস।
হেনলি পাসপোর্ট সূচক (২০২৪) অনুসারে, বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীরা আগাম ভিসা ছাড়া বিশ্বের ৪২টি দেশ ও অঞ্চলে ভ্রমণ করতে পারেন।
কেন্দ্রীয় পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে লম্বা লাইনের পেছনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে পাসপোর্ট করার দিন শেষ। এখন আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকেই করা যায় ই-পাসপোর্ট। মূলত পাসপোর্ট প্রক্রিয়াকরণ আরও সহজ এবং আরও নিরবচ্ছিন্ন করার উদ্দেশেই সারা দেশে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস স্থাপন করা হয়েছে।
বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের বাইরের দূতাবাসগুলোতেও ধীরে ধীরে শুরু হচ্ছে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম। সেই দেশগুলোতে বাংলাদেশের মতোই পাসপোর্টের নবায়নকারীদের দেওয়া হচ্ছে নতুন ই-পাসপোর্ট।
কেবলমাত্র ভিসা নিয়ে ভ্রমণের জন্য বিদেশ যাওয়া ছাড়াও নানা কাজে পাসপোর্ট লাগতে পারে। পাসপোর্ট থাকলে এমন কিছু সুবিধা পাবেন, যেটা পাসপোর্ট ছাড়া সম্ভব না।
পাসপোর্ট করার কথা শুনলেই আমাদের মাথার ভেতর নানা ভোগান্তির দৃশ্য ভেসে ওঠে। পাসপোর্ট অফিসের সামনে দীর্ঘ লাইন, দালালদের দৌরাত্ম, দিনের পর দিন ঘোরাঘুরি! এখন এই দৃশ্যগুলো অনেকটাই লাঘব হয়েছে। বিশ্বের ১১৯তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশে প্রবশে করেছে ই-পাসপোর্টের যুগে।