বিডিজেন ডেস্ক
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের সূচকে ২০২৪ সালের তুলনায় এবার ৩ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। শক্তিশালী পাসপোর্টের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৯৪তম। তালিকায় বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ ফিলিস্তিন ও আফ্রিকার দেশ ইরিত্রিয়া।
২০২৪ সালের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৭তম। তার আগের বছর ১০১তম।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত সূচকে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে গত শুক্রবার এ সূচক প্রকাশ করা হয়েছে।
সূচকে প্রকাশিত তথ্য বলছে, এখন বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী ব্যক্তিরা আগাম ভিসা ছাড়া বিশ্বের ৩৯টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান সবচেয়ে ভালো ছিল ২০০৬ সালে, ৬৮তম। সবচেয়ে তলানিতে ছিল ২০২১ সালে, ১০৮তম।
শীর্ষে সিঙ্গাপুর
এ বছরের সূচকে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের। দেশটির পাসপোর্টধারীরা ১৯৩টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। ২০২৪ সালের সূচকেও শীর্ষে ছিল সিঙ্গাপুর।
সূচকে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। দেশ ২টির পাসপোর্টধারীরা ১৯০টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ৭টি দেশ। দেশগুলো হলো—ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড, ইতালি ও স্পেন। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৯টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পর্তুগাল ও সুইডেন রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৮টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। এ ছাড়া, পঞ্চম অবস্থানে থাকা নিউজিল্যান্ড ও সুইজারল্যান্ডের পাসপোর্টধারীরা ১৮৭টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
সূচকে ষষ্ঠ অবস্থানে থাকা যুক্তরাজ্যের পাসপোর্টধারীরা ১৮৬টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। সপ্তম অবস্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, চেক রিপাবলিক, হাঙ্গেরি, মাল্টা ও পোল্যান্ড। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৫টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
কানাডা, এস্তোনিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) রয়েছে অষ্টম অবস্থানে। এই ৩ দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৪টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। নবম অবস্থানে থাকা ক্রোয়েশিয়া, লাটভিয়া, স্লোভাকিয়া ও স্লোভেনিয়ার পাসপোর্টধারীরা ১৮৩টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
সূচকে দশম অবস্থানে রয়েছে ২টি নাম। যুক্তরাষ্ট্র ও লিথুয়ানিয়া। দেশ দুটির পাসপোর্টধারীরা ১৮২টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
আফগানিস্তান সবচেয়ে নিচে
অন্যদিকে শক্তিশালী পাসপোর্টের সূচকে এ বছর সবচেয়ে নিচে রয়েছে আফগানিস্তান। দেশটির অবস্থান ৯৯তম। আফগান পাসপোর্টধারীরা আগাম ভিসা ছাড়া ২৫টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন। সূচকে আফগানিস্তানের ওপরে রয়েছে সিরিয়া (৯৮তম), ইরাক (৯৭তম) এবং পাকিস্তান, ইয়েমেন ও সোমালিয়া (৯৬তম)। নেপাল ও লিবিয়া রয়েছে ৯৫তম অবস্থানে।
বাংলাদেশের ঠিক ওপরে ৯৩তম অবস্থানে রয়েছে উত্তর কোরিয়া। সুদানের অবস্থান ৯২তম। ইরান ও শ্রীলঙ্কা রয়েছে ৯১তম অবস্থানে। ৯০তম অবস্থানে রয়েছে কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও দক্ষিণ সুদান।
সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশের মধ্যে মালদ্বীপ ৫৩তম, ভারত ৭৭তম এবং ভুটান ৮৪তম অবস্থানে রয়েছে।
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের সূচকে ২০২৪ সালের তুলনায় এবার ৩ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। শক্তিশালী পাসপোর্টের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান এখন ৯৪তম। তালিকায় বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ ফিলিস্তিন ও আফ্রিকার দেশ ইরিত্রিয়া।
২০২৪ সালের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৭তম। তার আগের বছর ১০১তম।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স প্রকাশিত সূচকে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে গত শুক্রবার এ সূচক প্রকাশ করা হয়েছে।
সূচকে প্রকাশিত তথ্য বলছে, এখন বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী ব্যক্তিরা আগাম ভিসা ছাড়া বিশ্বের ৩৯টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান সবচেয়ে ভালো ছিল ২০০৬ সালে, ৬৮তম। সবচেয়ে তলানিতে ছিল ২০২১ সালে, ১০৮তম।
শীর্ষে সিঙ্গাপুর
এ বছরের সূচকে সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের। দেশটির পাসপোর্টধারীরা ১৯৩টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। ২০২৪ সালের সূচকেও শীর্ষে ছিল সিঙ্গাপুর।
সূচকে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। দেশ ২টির পাসপোর্টধারীরা ১৯০টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ৭টি দেশ। দেশগুলো হলো—ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড, ইতালি ও স্পেন। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৯টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, পর্তুগাল ও সুইডেন রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৮টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। এ ছাড়া, পঞ্চম অবস্থানে থাকা নিউজিল্যান্ড ও সুইজারল্যান্ডের পাসপোর্টধারীরা ১৮৭টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
সূচকে ষষ্ঠ অবস্থানে থাকা যুক্তরাজ্যের পাসপোর্টধারীরা ১৮৬টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। সপ্তম অবস্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, চেক রিপাবলিক, হাঙ্গেরি, মাল্টা ও পোল্যান্ড। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৫টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
কানাডা, এস্তোনিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) রয়েছে অষ্টম অবস্থানে। এই ৩ দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৪টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। নবম অবস্থানে থাকা ক্রোয়েশিয়া, লাটভিয়া, স্লোভাকিয়া ও স্লোভেনিয়ার পাসপোর্টধারীরা ১৮৩টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
সূচকে দশম অবস্থানে রয়েছে ২টি নাম। যুক্তরাষ্ট্র ও লিথুয়ানিয়া। দেশ দুটির পাসপোর্টধারীরা ১৮২টি দেশে আগাম ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন।
আফগানিস্তান সবচেয়ে নিচে
অন্যদিকে শক্তিশালী পাসপোর্টের সূচকে এ বছর সবচেয়ে নিচে রয়েছে আফগানিস্তান। দেশটির অবস্থান ৯৯তম। আফগান পাসপোর্টধারীরা আগাম ভিসা ছাড়া ২৫টি দেশে ভ্রমণ করতে পারেন। সূচকে আফগানিস্তানের ওপরে রয়েছে সিরিয়া (৯৮তম), ইরাক (৯৭তম) এবং পাকিস্তান, ইয়েমেন ও সোমালিয়া (৯৬তম)। নেপাল ও লিবিয়া রয়েছে ৯৫তম অবস্থানে।
বাংলাদেশের ঠিক ওপরে ৯৩তম অবস্থানে রয়েছে উত্তর কোরিয়া। সুদানের অবস্থান ৯২তম। ইরান ও শ্রীলঙ্কা রয়েছে ৯১তম অবস্থানে। ৯০তম অবস্থানে রয়েছে কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও দক্ষিণ সুদান।
সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশের মধ্যে মালদ্বীপ ৫৩তম, ভারত ৭৭তম এবং ভুটান ৮৪তম অবস্থানে রয়েছে।
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, 'আপনারা হয়তো কেউ বিএনপি করেন, কেউ জামায়াত করেন, তাতে আমাদের আপত্তি নাই। কিন্তু আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত আমরা কখনোই মেনে নেব না।'
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৮তম দিনের আলোচনায় প্রধান ও অন্য নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এক বছর যেতে না যেতেই পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
রাজধানী ঢাকার উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর কাজে ব্যত্যয় হয়নি জানিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার (চৌধুরী রফিকুল আবরার) বলেছেন, 'আমার নিয়োগকর্তা আছেন, তারাও যদি মনে করেন এখানে ব্যত্যয় ঘটেছিল, তাহলে আমাকে যেতে বললে আমি অবশ্যই চলে যাব।'
রাজধানী ঢাকার উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর কাজে ব্যত্যয় হয়নি জানিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার (চৌধুরী রফিকুল আবরার) বলেছেন, 'আমার নিয়োগকর্তা আছেন, তারাও যদি মনে করেন এখানে ব্যত্যয় ঘটেছিল, তাহলে আমাকে যেতে বললে আমি অবশ্যই চলে যাব।'
১০ ঘণ্টা আগে