বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনাবাসী, বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের পাসপোর্ট নবায়ন প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে পাসপোর্ট পৌঁছানোর কাজ শুরু হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিষয়টি আমরা অবগত। আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় না, তারপরও স্বরাষ্ট্রসচিব, পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা আমাকে জানিয়েছেন, পাসপোর্ট ছাপানোর জন্য ফয়েল পেপার আনা হচ্ছে।’
বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সচিবালয়ে হওয়া উপদেষ্টা পরিষদের সভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত জানাতে এই ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
পাসপোর্ট নিয়ে প্রবাসীরা সমস্যায় রয়েছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘শুধু মালয়েশিয়া না, মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশে পাসপোর্টের জন্য ঝামেলা হচ্ছে। অনেকে আমাকে অনেক মেসেজ লেখেন। তারা ভাবেন, আমি হয়তো পড়ি না। আমি কিন্তু সবই পড়ি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন দুই ধরনের পাসপোর্ট আছে। একটি হচ্ছে ই-পাসপোর্ট, আরেকটি এমআরপি। ই-পাসপোর্ট দেওয়ার ব্যাপারে কোনো ধরনের সংকট নেই। তবে আমাদের প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা ই-পাসপোর্ট করতে চান না। তারা এমআরপি পাসপোর্ট করতে চান। সেই সমস্যা আমরা জানি। এমআরপি পাসপোর্ট কিন্তু ব্যাকডেটেড। জাতীয় পর্যায়ে আমাদের একটা লক্ষ্য হচ্ছে, এমআরপি থেকে ই-পাসপোর্টে চলে যাব। প্রবাসী ভাইদের চাহিদা হচ্ছে এমআরপি। আমি এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে কথা বলেছি। শ্রমিকদের অনেক কমপ্লেইন আছে। এ বিষয়ে আমরা কিন্তু অবগত আছি।’
সংবাদ সম্মেলনে যুব, ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনাবাসী, বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের পাসপোর্ট নবায়ন প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে পাসপোর্ট পৌঁছানোর কাজ শুরু হবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিষয়টি আমরা অবগত। আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় না, তারপরও স্বরাষ্ট্রসচিব, পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা আমাকে জানিয়েছেন, পাসপোর্ট ছাপানোর জন্য ফয়েল পেপার আনা হচ্ছে।’
বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সচিবালয়ে হওয়া উপদেষ্টা পরিষদের সভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত জানাতে এই ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
পাসপোর্ট নিয়ে প্রবাসীরা সমস্যায় রয়েছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘শুধু মালয়েশিয়া না, মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশে পাসপোর্টের জন্য ঝামেলা হচ্ছে। অনেকে আমাকে অনেক মেসেজ লেখেন। তারা ভাবেন, আমি হয়তো পড়ি না। আমি কিন্তু সবই পড়ি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন দুই ধরনের পাসপোর্ট আছে। একটি হচ্ছে ই-পাসপোর্ট, আরেকটি এমআরপি। ই-পাসপোর্ট দেওয়ার ব্যাপারে কোনো ধরনের সংকট নেই। তবে আমাদের প্রবাসী শ্রমিক ভাইয়েরা ই-পাসপোর্ট করতে চান না। তারা এমআরপি পাসপোর্ট করতে চান। সেই সমস্যা আমরা জানি। এমআরপি পাসপোর্ট কিন্তু ব্যাকডেটেড। জাতীয় পর্যায়ে আমাদের একটা লক্ষ্য হচ্ছে, এমআরপি থেকে ই-পাসপোর্টে চলে যাব। প্রবাসী ভাইদের চাহিদা হচ্ছে এমআরপি। আমি এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে কথা বলেছি। শ্রমিকদের অনেক কমপ্লেইন আছে। এ বিষয়ে আমরা কিন্তু অবগত আছি।’
সংবাদ সম্মেলনে যুব, ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।