
বিডিজেন ডেস্ক

মালয়েশিয়ায় মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) সেবা বন্ধ থাকায় হাজার হাজার প্রবাসী বিপাকে পড়েছেন। যারা ইতিমধ্যে এমআরপির জন্য আবেদন করেছেন তারাও এমআরপি পাচ্ছেন না।
কয়েকজন প্রবাসী অভিযোগ করেন, তারা বেশ কিছু দিন আগে এমআরপির আবেদন করেছিলেন। তাদের অনেকের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। পাসপোর্ট না থাকায় তারা অবৈধ হয়ে পড়েছেন। অনেকে রয়েছেন অবৈধ হওয়ার ঝুঁকিতে। এতে তারা গ্রেপ্তার হওয়া, সময়মতো ভিসা নবায়ন করতে না পারা এবং জরিমানা গোনার আশঙ্কায় রয়েছেন। পাসপোর্ট না পেলে তাদের মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ ফেরতও পাঠাতে পারে।
সম্প্রতি কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বুকলেট, লেমিনেশন ফয়েল পেপার ঘাটতি ও প্রিন্টিং মেশিনের যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বাংলাদেশে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট প্রিন্ট হতে দেরি হচ্ছে।
এ সমস্যার কারণে হাইকমিশন থেকে বলা হয়, যারা এমআরপির আবেদন করেছেন তাদের সেই ব্যাংক স্লিপ কপির সঙ্গে অতিরিক্ত ৫১ রিঙ্গিত জমা দিয়ে ই–পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য।
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর জানিয়েছে, এমআরপির জন্য অপেক্ষমাণ থাকা আবেদনকারীরা অতিরিক্ত ৫১ রিঙ্গিত ফি জমা দিয়ে আবেদন করলে দ্রুত তাদের ই-পাসপোর্ট দেওয়া হবে।
এদিকে নাম ও জন্ম তারিখ জটিলতায় ই-পাসপোর্টের আবেদন করতে পারছেন না অনেক প্রবাসী। ই–পাসপোর্ট জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) নাম ও জন্ম তারিখ অনুযায়ী দেওয়া হয়। প্রবাসী যারা এমআরপি নবায়নের আবেদন করেছেন তাদের বেশির ভাগেরই এমআরপির নাম ও জন্ম তারিখের সঙ্গে এনআইডির নাম ও জন্ম তারিখের মিল নেই। তাদের ভিসাও এমআরপির নাম ও বয়স অনুযায়ী। ফলে এসব প্রবাসীরা ই–পাসপোর্টের আবেদন করতে পারছেন না।
জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় ২৫ হাজারের বেশি প্রবাসী এমআরপি নবায়নের জন্য আবেদন করেছেন। আগের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেকে এরই মধ্যে অবৈধ হয়ে পড়েছেন। যাদের নাম ও জন্ম তারিখ সংক্রান্ত সমস্যা নেই তারা ই-পাসপোর্ট নিতে আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠান ইএসকেএলে প্রতিদিনই আবেদন করছেন। কিন্তু তারাও ই–পাসপোর্টের আবেদন জমা দিতে এসে সমস্যায় পড়ছেন। সার্ভার সমস্যার কারণে প্রায়ই আবেদন জমা কার্যক্রম বন্ধ থাকায় তারা আবেদন জমা দিতে পারছেন না।।
জোহর বারু থেকে কুয়ালালামপুর আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রবাসী বলেন, ই–পাসপোর্টের আবেদন জমা দিতে এসেছিলাম। জোহর বারু থেকে রাতে এসে লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। সকালে বলা হয়, সার্ভার ডাউন আবেদন জমা নেওয়া হবে না।
তিনি বলেন, কেন পাসপোর্ট নিয়ে এ সংকট? পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের সার্ভার ডাউন, ধারণক্ষমতা, যান্ত্রিক ত্রুটি কেন? এসব কারণে কেন আমাদের সমস্যায় পড়তে হয়?
তিনি এ সমস্যার দ্রুত সমাধান দাবি করেছে।

মালয়েশিয়ায় মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) সেবা বন্ধ থাকায় হাজার হাজার প্রবাসী বিপাকে পড়েছেন। যারা ইতিমধ্যে এমআরপির জন্য আবেদন করেছেন তারাও এমআরপি পাচ্ছেন না।
কয়েকজন প্রবাসী অভিযোগ করেন, তারা বেশ কিছু দিন আগে এমআরপির আবেদন করেছিলেন। তাদের অনেকের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। পাসপোর্ট না থাকায় তারা অবৈধ হয়ে পড়েছেন। অনেকে রয়েছেন অবৈধ হওয়ার ঝুঁকিতে। এতে তারা গ্রেপ্তার হওয়া, সময়মতো ভিসা নবায়ন করতে না পারা এবং জরিমানা গোনার আশঙ্কায় রয়েছেন। পাসপোর্ট না পেলে তাদের মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ ফেরতও পাঠাতে পারে।
সম্প্রতি কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বুকলেট, লেমিনেশন ফয়েল পেপার ঘাটতি ও প্রিন্টিং মেশিনের যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বাংলাদেশে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট প্রিন্ট হতে দেরি হচ্ছে।
এ সমস্যার কারণে হাইকমিশন থেকে বলা হয়, যারা এমআরপির আবেদন করেছেন তাদের সেই ব্যাংক স্লিপ কপির সঙ্গে অতিরিক্ত ৫১ রিঙ্গিত জমা দিয়ে ই–পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য।
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর জানিয়েছে, এমআরপির জন্য অপেক্ষমাণ থাকা আবেদনকারীরা অতিরিক্ত ৫১ রিঙ্গিত ফি জমা দিয়ে আবেদন করলে দ্রুত তাদের ই-পাসপোর্ট দেওয়া হবে।
এদিকে নাম ও জন্ম তারিখ জটিলতায় ই-পাসপোর্টের আবেদন করতে পারছেন না অনেক প্রবাসী। ই–পাসপোর্ট জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) নাম ও জন্ম তারিখ অনুযায়ী দেওয়া হয়। প্রবাসী যারা এমআরপি নবায়নের আবেদন করেছেন তাদের বেশির ভাগেরই এমআরপির নাম ও জন্ম তারিখের সঙ্গে এনআইডির নাম ও জন্ম তারিখের মিল নেই। তাদের ভিসাও এমআরপির নাম ও বয়স অনুযায়ী। ফলে এসব প্রবাসীরা ই–পাসপোর্টের আবেদন করতে পারছেন না।
জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় ২৫ হাজারের বেশি প্রবাসী এমআরপি নবায়নের জন্য আবেদন করেছেন। আগের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেকে এরই মধ্যে অবৈধ হয়ে পড়েছেন। যাদের নাম ও জন্ম তারিখ সংক্রান্ত সমস্যা নেই তারা ই-পাসপোর্ট নিতে আউটসোর্সিং প্রতিষ্ঠান ইএসকেএলে প্রতিদিনই আবেদন করছেন। কিন্তু তারাও ই–পাসপোর্টের আবেদন জমা দিতে এসে সমস্যায় পড়ছেন। সার্ভার সমস্যার কারণে প্রায়ই আবেদন জমা কার্যক্রম বন্ধ থাকায় তারা আবেদন জমা দিতে পারছেন না।।
জোহর বারু থেকে কুয়ালালামপুর আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রবাসী বলেন, ই–পাসপোর্টের আবেদন জমা দিতে এসেছিলাম। জোহর বারু থেকে রাতে এসে লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। সকালে বলা হয়, সার্ভার ডাউন আবেদন জমা নেওয়া হবে না।
তিনি বলেন, কেন পাসপোর্ট নিয়ে এ সংকট? পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের সার্ভার ডাউন, ধারণক্ষমতা, যান্ত্রিক ত্রুটি কেন? এসব কারণে কেন আমাদের সমস্যায় পড়তে হয়?
তিনি এ সমস্যার দ্রুত সমাধান দাবি করেছে।
এই প্রতিবেদনটি থেকে বোঝা যায়, এই নীতির সবচেয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, উত্তর আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীদের ওপর। এসব দেশ থেকে আসা বিপুলসংখ্যক মুসলিম নাগরিক যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন।
২০২৫ সালে দেশটির গোল্ডেন ভিসা ও ভ্রমণ ভিসা প্রকল্পের অধীনে নতুন আরও কিছু ক্যাটাগরি নিয়ে এসেছে। যার মধ্যে আবেদন ও যোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে পর্যটক, পেশাজীবী ও বাসিন্দারা কীভাবে দেশটিতে প্রবেশ করবেন সেটির নিয়মবালি যুক্ত করা হয়েছে।
সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই ঘটনার ভিন্ন আরেকটি অনুসন্ধানে জানা গেছে, চীন, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামে প্রতারকেরা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে। এমনকি টাকার বিনিময়ে তারা প্রশ্নপত্রগুলো বিক্রি করেছে।

সভায় দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ ভোটারদের কঠোরভাবে সতর্ক করে বলেন, কাকে ভোট দেওয়া হয়েছে, সেই তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। ব্যালটকে তিনি একজন ভোটারের গোপনীয় আমানত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এর ব্যবহার অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে করতে হবে।
৩ দিন আগে