মালয়েশিয়ায় মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) সেবা বন্ধ থাকায় হাজার হাজার প্রবাসী বিপাকে পড়েছেন। যারা ইতিমধ্যে এমআরপির জন্য আবেদন করেছেন তারাও এমআরপি পাচ্ছেন না।
বাংলাদেশিদের তিন দিনব্যাপী কনস্যুলার সেবা প্রদান করা হয়েছে। কনস্যুলার সেবা প্রদানকালে বৈধ পথে দেশে রেমিট্যান্স বাড়াতে প্রচারণা সভাও অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কনসাল জেনারেল তাঁর বক্তব্যে বলেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের ৪৭তম মিশন হিসেবে ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা কার্যক্রম চালু করা হলো। তিনি নাগরিকদের বিভিন্ন কাজের পাশাপাশি আন্তর্জাাতিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে ই-পাসপোর্টের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন।
যে ধরনের ই পাসপোর্ট হোক না কেন এমআরপি বা ই পাসপোর্ট সংশোধন বা রিনিউ করার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ভুল সংশোধনের জন্য পাসপোর্ট রি-ইস্যুর আবেদন করতে হবে।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ‘ই-পাসপোর্ট’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
নিয়মিত ক্যাটাগরিতে বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ১৫ কার্যদিবস বা ২১ দিনের মধ্যে ই-পাসপোর্ট দেওয়া হয়। জরুরি ক্যাটাগরিতে প্রক্রিয়াকরণের সময়কাল বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের দিন থেকে ৭ কার্যদিবস কিংবা ১০ দিন। অতীব জরুরির ক্ষেত্রে এই সময়সীমাটি বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ২ কার্যদিবস।
২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট বা ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে। ই-পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হয়। তবে বয়স ও পেশাভেদে আবেদনে কিছু পার্থক্য রয়েছে। যেমন: নবজাতক থেকে অনূর্ধ্ব ৬ বছর এবং তারপর থেকে অনূর্ধ্ব ১৮ বছরের শিশুদের আবেদনের ক্ষেত্রে কাগ
কেন্দ্রীয় পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে লম্বা লাইনের পেছনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে পাসপোর্ট করার দিন শেষ। এখন আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকেই করা যায় ই-পাসপোর্ট। মূলত পাসপোর্ট প্রক্রিয়াকরণ আরও সহজ এবং আরও নিরবচ্ছিন্ন করার উদ্দেশেই সারা দেশে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস স্থাপন করা হয়েছে।
বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের বাইরের দূতাবাসগুলোতেও ধীরে ধীরে শুরু হচ্ছে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম। সেই দেশগুলোতে বাংলাদেশের মতোই পাসপোর্টের নবায়নকারীদের দেওয়া হচ্ছে নতুন ই-পাসপোর্ট।
কেবলমাত্র ভিসা নিয়ে ভ্রমণের জন্য বিদেশ যাওয়া ছাড়াও নানা কাজে পাসপোর্ট লাগতে পারে। পাসপোর্ট থাকলে এমন কিছু সুবিধা পাবেন, যেটা পাসপোর্ট ছাড়া সম্ভব না।
নিয়মিত ক্যাটাগরিতে বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ১৫ কার্যদিবস বা ২১ দিনের মধ্যে ই-পাসপোর্ট দেওয়া হয়। জরুরি ক্যাটাগরিতে প্রক্রিয়াকরণের সময়কাল বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের দিন থেকে ৭ কার্যদিবস কিংবা ১০ দিন। অতীব জরুরির ক্ষেত্রে এই সময়সীমাটি বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ২ কার্যদিবস।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট বা ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে। ই-পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হয়। তবে বয়স ও পেশাভেদে আবেদনে কিছু পার্থক্য রয়েছে। যেমন: নবজাতক থেকে অনূর্ধ্ব ৬ বছর এবং তারপর থেকে অনূর্ধ্ব ১৮ বছরের শিশুদের আবেদনের ক্ষেত্রে কাগ
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪