বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবের জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটে ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা চালু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের সভাকক্ষে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ঢাকা থেকে আগত ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের কর্মকর্তা ও কারিগরি দল, কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।
কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির এতে সভাপতিত্ব করেন।
অনুষ্ঠানে প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মেজর সুমিরিয়ার সাদেকিন উপস্থিত বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেন।
তিনি বলেন, আবেদনকারীরা ৫ বা ১০ বছর মেয়াদি ই–পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন প্রাপ্তির এক মাসের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
কনসাল জেনারেল তাঁর বক্তব্যে বলেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের ৪৭তম মিশন হিসেবে ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা কার্যক্রম চালু করা হলো। তিনি নাগরিকদের বিভিন্ন কাজের পাশাপাশি আন্তর্জাাতিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে ই-পাসপোর্টের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন।
এ ছাড়া, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা ও প্রবাসীদের স্থানীয় আইন মেনে চলার বিষয়ে কনসাল জেনারেল উপস্থিত সকলকে আহবান জানান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতি কয়েকজন আবেদনকারীকে ই-পাসপোর্ট এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন।
অনুষ্ঠানে কয়েকজন ই-পাসপোর্টের আবেদনকারী তাদের অনভূতি ব্যক্ত করেন। এ বিষয়ে তারা কনস্যুলেটের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
এ ছাড়া, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ই-পাসপোর্টের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
উল্লেখ্য, আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের ফলে এখন থেকে জেদ্দা ও এর আশপাশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
*বাহারউদ্দিন বকুল, জেদ্দা (সৌদি আরব) থেকে
সৌদি আরবের জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটে ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা চালু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের সভাকক্ষে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ঢাকা থেকে আগত ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের কর্মকর্তা ও কারিগরি দল, কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।
কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির এতে সভাপতিত্ব করেন।
অনুষ্ঠানে প্রকল্পের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মেজর সুমিরিয়ার সাদেকিন উপস্থিত বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেন।
তিনি বলেন, আবেদনকারীরা ৫ বা ১০ বছর মেয়াদি ই–পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন প্রাপ্তির এক মাসের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
কনসাল জেনারেল তাঁর বক্তব্যে বলেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের ৪৭তম মিশন হিসেবে ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা কার্যক্রম চালু করা হলো। তিনি নাগরিকদের বিভিন্ন কাজের পাশাপাশি আন্তর্জাাতিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে ই-পাসপোর্টের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন।
এ ছাড়া, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা ও প্রবাসীদের স্থানীয় আইন মেনে চলার বিষয়ে কনসাল জেনারেল উপস্থিত সকলকে আহবান জানান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতি কয়েকজন আবেদনকারীকে ই-পাসপোর্ট এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন।
অনুষ্ঠানে কয়েকজন ই-পাসপোর্টের আবেদনকারী তাদের অনভূতি ব্যক্ত করেন। এ বিষয়ে তারা কনস্যুলেটের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
এ ছাড়া, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ই-পাসপোর্টের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
উল্লেখ্য, আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের ফলে এখন থেকে জেদ্দা ও এর আশপাশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
*বাহারউদ্দিন বকুল, জেদ্দা (সৌদি আরব) থেকে
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।