নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাসপোর্ট বলতে আমরা সাধারণ ভাবে এটাই বুঝি, বিদেশ যেতে হলে এটি দরকার। অবশ্য এই ধারণা মোটেও ভুল না। বিদেশ যেতে হলে ভিসা নেওয়ার জন্য পাসপোর্ট লাগবেই, এর কোনো বিকল্প নেই। এ কারণেই অনেকেই মনে করেন, এখন তো বিদেশ যাবো না, পাসপোর্ট করে কী হবে? যখন যাবো, তখন করবো। এতে ঘরে থেকে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না। শুধুমাত্র বিদেশ যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট করবো, এই ধারণা কিন্তু ঠিক না। এখন বিদেশ যাওয়া ছাড়াও অনেক কাজে পাসপোর্ট লাগে। একজন একজন নাগরিক হিসেবে পাসপোর্ট থাকাটা খুবই জরুরি।
কেবলমাত্র ভিসা নিয়ে ভ্রমণের জন্য বিদেশ যাওয়া ছাড়াও নানা কাজে পাসপোর্ট লাগতে পারে। অনেক সময় জরুরি প্রয়োজনেও আপনাকে বিদেশ যেতে হতে পারে। তখন পাসপোর্ট না থাকলে পাসপোর্ট করে দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য সময় হয়তো পাওয়া যাবে না।
পাসপোর্ট থাকলে এমন কিছু সুবিধা পাবেন, যেটা পাসপোর্ট ছাড়া সম্ভব না। তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্ত নিয়েও আপনি বিদেশ ভ্রমণে যেতে পারবেন, যেটা কেবল পাসপোর্ট থাকলেই সম্ভব।
দেখে নেই পাসপোর্ট থাকলে কী সুবিধা পাওয়া যাবে:
১.ভিসা-ফ্রি দেশে যাবার সুবিধা:
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে প্রায় ৪২টি দেশে ভিসা-ফ্রি বা অন-এরাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়। সেসব দেশে খুব সহজেই ভ্রমণ করা যাবে কেবল যদি একটা পাসপোর্ট থাকে। তাই ভিসা হবে কি না এই চিন্তায় যারা ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক নন, তারা কিন্তু কেবল একটা পাসপোর্ট থাকলেই । ভিসামুক্ত বা অনএরাইভেল ভিসায় বিদেশে ঘুরে আসতে পারবেন। এজন্য দরকার হবে এটা পাসপোর্টের।
২. জরুরি চিকিৎসা সুবিধা:
যদি হঠাৎ এমন কোনো অসুখ হয় যেটার চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে হবে, সেক্ষেত্রে পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। সেই মুহূর্তে সময়ের অনেক মূল্য। ইমার্জেন্সি পাসপোর্ট করতে যতোদিন সময় লাগবে, এতোদিন আপনার চিকিৎসা হবে না। এজন্য পাসপোর্ট থাকা দরকার।
৩.পাসপোর্ট হলো ইন্টারন্যাশনাল পরিচয়পত্র:
ভোটার আইডি কার্ড বা যেটাকে ন্যাশনাল আইডি কার্ড বলা হয়, এটা দেশের মধ্যেই ব্যবহার করা যায়। কিন্তু, বিদেশে কোনো কিছু করতে গেলে পাসপোর্ট লাগবে। এমনকি দেশে থেকে বিদেশে ব্যবসা করতে গেলে, চাকরি করতে গেলেও পাসপোর্ট লাগতে পারে।
৪.স্কলারশিপের আবেদন, কনফারেন্সে যাবার সুযোগ:
বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সময় পাসপোর্ট লাগে। শুধু তাই না, বিদেশী অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রাম থাকে যেখানে ফ্রি-তে যাবার সুযোগ থাকে। অনেকসময় কনফারেন্সে যাবার সুযোগ মিলে। এরকম শর্ট-নোটিশে যেতে চাইলে পাসপোর্ট থাকতে হয়। অনেকেই আছে যাদের শুধুমাত্র পাসপোর্ট না থাকার কারণে অনেক কনফারেন্সে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা অংশগ্রহণ করতে পারে না।
৫.পরীক্ষা দিতে পাসপোর্ট প্রয়োজন:
বাংলাদেশে থেকে বিভিন্ন পরীক্ষা দিতে চাইলে পাসপোর্ট প্রয়োজন। যেমন: আইএলটিএস, জিআরই, জিম্যাট, স্যাট, টোফেল ইত্যাদি।
৬. ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড:
দেশের বাহিরে অনলাইনে ই-কমার্স বা ইন্টারন্যাশনাল ট্রাঞ্জেকশন করতে অবশ্যই বাংলাদেশের ব্যাংকের কার্ড পাসপোর্ট দিয়ে ডলার এন্ডোর্স্মেন্ট করে নিতে হবে।
এক্ষেত্রেও পাসপোর্ট লাগবে।
পাসপোর্ট বলতে আমরা সাধারণ ভাবে এটাই বুঝি, বিদেশ যেতে হলে এটি দরকার। অবশ্য এই ধারণা মোটেও ভুল না। বিদেশ যেতে হলে ভিসা নেওয়ার জন্য পাসপোর্ট লাগবেই, এর কোনো বিকল্প নেই। এ কারণেই অনেকেই মনে করেন, এখন তো বিদেশ যাবো না, পাসপোর্ট করে কী হবে? যখন যাবো, তখন করবো। এতে ঘরে থেকে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না। শুধুমাত্র বিদেশ যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট করবো, এই ধারণা কিন্তু ঠিক না। এখন বিদেশ যাওয়া ছাড়াও অনেক কাজে পাসপোর্ট লাগে। একজন একজন নাগরিক হিসেবে পাসপোর্ট থাকাটা খুবই জরুরি।
কেবলমাত্র ভিসা নিয়ে ভ্রমণের জন্য বিদেশ যাওয়া ছাড়াও নানা কাজে পাসপোর্ট লাগতে পারে। অনেক সময় জরুরি প্রয়োজনেও আপনাকে বিদেশ যেতে হতে পারে। তখন পাসপোর্ট না থাকলে পাসপোর্ট করে দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য সময় হয়তো পাওয়া যাবে না।
পাসপোর্ট থাকলে এমন কিছু সুবিধা পাবেন, যেটা পাসপোর্ট ছাড়া সম্ভব না। তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্ত নিয়েও আপনি বিদেশ ভ্রমণে যেতে পারবেন, যেটা কেবল পাসপোর্ট থাকলেই সম্ভব।
দেখে নেই পাসপোর্ট থাকলে কী সুবিধা পাওয়া যাবে:
১.ভিসা-ফ্রি দেশে যাবার সুবিধা:
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে প্রায় ৪২টি দেশে ভিসা-ফ্রি বা অন-এরাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়। সেসব দেশে খুব সহজেই ভ্রমণ করা যাবে কেবল যদি একটা পাসপোর্ট থাকে। তাই ভিসা হবে কি না এই চিন্তায় যারা ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক নন, তারা কিন্তু কেবল একটা পাসপোর্ট থাকলেই । ভিসামুক্ত বা অনএরাইভেল ভিসায় বিদেশে ঘুরে আসতে পারবেন। এজন্য দরকার হবে এটা পাসপোর্টের।
২. জরুরি চিকিৎসা সুবিধা:
যদি হঠাৎ এমন কোনো অসুখ হয় যেটার চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে হবে, সেক্ষেত্রে পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক। সেই মুহূর্তে সময়ের অনেক মূল্য। ইমার্জেন্সি পাসপোর্ট করতে যতোদিন সময় লাগবে, এতোদিন আপনার চিকিৎসা হবে না। এজন্য পাসপোর্ট থাকা দরকার।
৩.পাসপোর্ট হলো ইন্টারন্যাশনাল পরিচয়পত্র:
ভোটার আইডি কার্ড বা যেটাকে ন্যাশনাল আইডি কার্ড বলা হয়, এটা দেশের মধ্যেই ব্যবহার করা যায়। কিন্তু, বিদেশে কোনো কিছু করতে গেলে পাসপোর্ট লাগবে। এমনকি দেশে থেকে বিদেশে ব্যবসা করতে গেলে, চাকরি করতে গেলেও পাসপোর্ট লাগতে পারে।
৪.স্কলারশিপের আবেদন, কনফারেন্সে যাবার সুযোগ:
বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সময় পাসপোর্ট লাগে। শুধু তাই না, বিদেশী অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রাম থাকে যেখানে ফ্রি-তে যাবার সুযোগ থাকে। অনেকসময় কনফারেন্সে যাবার সুযোগ মিলে। এরকম শর্ট-নোটিশে যেতে চাইলে পাসপোর্ট থাকতে হয়। অনেকেই আছে যাদের শুধুমাত্র পাসপোর্ট না থাকার কারণে অনেক কনফারেন্সে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা অংশগ্রহণ করতে পারে না।
৫.পরীক্ষা দিতে পাসপোর্ট প্রয়োজন:
বাংলাদেশে থেকে বিভিন্ন পরীক্ষা দিতে চাইলে পাসপোর্ট প্রয়োজন। যেমন: আইএলটিএস, জিআরই, জিম্যাট, স্যাট, টোফেল ইত্যাদি।
৬. ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড:
দেশের বাহিরে অনলাইনে ই-কমার্স বা ইন্টারন্যাশনাল ট্রাঞ্জেকশন করতে অবশ্যই বাংলাদেশের ব্যাংকের কার্ড পাসপোর্ট দিয়ে ডলার এন্ডোর্স্মেন্ট করে নিতে হবে।
এক্ষেত্রেও পাসপোর্ট লাগবে।
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।