বিডিজেন ডেস্ক
চীনের কুনমিংয়ে প্রবাসীদের জন্য ই-পাসপোর্ট সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ কনস্যুলেট। এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কনস্যুলেট জেনারেলের হলরুমে আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট সেবা কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) এ কার্যক্রম উদ্বোধন উপলক্ষে কনস্যুলেট জেনারেলের কার্যালয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কনসাল জেনারেল মো. খালেদ।
দূতালয়প্রধান বজলুর রশীদের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের উপপ্রকল্প পরিচালক উইং কমান্ডার মো. আখতার-উজ-জামান ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব আশ্রাফ আহমেদ রাসেল প্রমুখ।
সভায় মো. আখতার-উজ-জামান ই-পাসপোর্টের প্রয়োজনীয়তা এবং এর সুফল সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করেন। তিনি ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে প্রবাসীদের সুবিধা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়গুলো তুলে ধরেন। ই-পাসপোর্ট ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনের প্রশংসা করে তিনি বলেন, এ সেবা কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও উজ্জ্বল হবে।
কনসাল জেনারেল মো. খালেদ ই-পাসপোর্ট প্রকল্পটি সময়মতো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে প্রবাসীদের দ্রুত সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে। ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশ নতুন একটি মাইলফলক অর্জন করল বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে কনসাল জেনারেল কয়েকজন আবেদনকারীকে ‘ই-পাসপোর্ট’ এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন। এই সময় ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের কর্মকর্তা ও কারিগরি দল, কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
**প্রিয় পাঠক, বিডিজেন২৪-এ গল্প, কবিতা, ভ্রমণকাহিনি, সুখ–দুঃখের স্মৃতি, প্রবন্ধ, ফিচার, অনুষ্ঠান বা ঘটনার ভিডিও এবং ছবিসহ নানা বিষয়ের লেখা পাঠান। মেইল: [email protected]
চীনের কুনমিংয়ে প্রবাসীদের জন্য ই-পাসপোর্ট সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ কনস্যুলেট। এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কনস্যুলেট জেনারেলের হলরুমে আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট সেবা কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) এ কার্যক্রম উদ্বোধন উপলক্ষে কনস্যুলেট জেনারেলের কার্যালয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কনসাল জেনারেল মো. খালেদ।
দূতালয়প্রধান বজলুর রশীদের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের উপপ্রকল্প পরিচালক উইং কমান্ডার মো. আখতার-উজ-জামান ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব আশ্রাফ আহমেদ রাসেল প্রমুখ।
সভায় মো. আখতার-উজ-জামান ই-পাসপোর্টের প্রয়োজনীয়তা এবং এর সুফল সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করেন। তিনি ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে প্রবাসীদের সুবিধা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়গুলো তুলে ধরেন। ই-পাসপোর্ট ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক প্রযুক্তির সংযোজনের প্রশংসা করে তিনি বলেন, এ সেবা কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও উজ্জ্বল হবে।
কনসাল জেনারেল মো. খালেদ ই-পাসপোর্ট প্রকল্পটি সময়মতো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে প্রবাসীদের দ্রুত সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে। ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশ নতুন একটি মাইলফলক অর্জন করল বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে কনসাল জেনারেল কয়েকজন আবেদনকারীকে ‘ই-পাসপোর্ট’ এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন। এই সময় ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের কর্মকর্তা ও কারিগরি দল, কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
**প্রিয় পাঠক, বিডিজেন২৪-এ গল্প, কবিতা, ভ্রমণকাহিনি, সুখ–দুঃখের স্মৃতি, প্রবন্ধ, ফিচার, অনুষ্ঠান বা ঘটনার ভিডিও এবং ছবিসহ নানা বিষয়ের লেখা পাঠান। মেইল: [email protected]
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির মিন্টোতে নতুন রূপে সাজানো বাংলাদেশি মালিকানাধীন কেমিস্ট ডিসকাউন্ট সেন্টারের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে।
সভায় নির্বাচনের প্রস্তুতি, কার্যক্রমের সুষ্ঠু পরিচালনা, সদস্যদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং কমিউনিটির ঐক্য ও সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ম্যাকোয়ারি ইউনিভার্সিটি কলেজ গত এক দশকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি বিশ্বস্ত গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দশ বছর পূর্তিতে এইচবিডি সার্ভিসেসের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির আন্তর্জাতিক শিক্ষাক্ষেত্রে অংশীদারত্বের নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।