বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ‘ই-পাসপোর্ট’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দূতাবাসের অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা থেকে আগত সহকারী প্রকল্প পরিচালক মেজর সুমিরিয়ার সাদেকিন ও কারিগরী দলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এতে সভাপতিত্ব করেন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স এস এম রাকিবুল্লাহ।
অনুষ্ঠানে সুমিরিয়ার সাদেকিন বাংলাদেশ ও বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহে ই-পাসপোর্ট আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে উপস্থিত বাংলাদেশিদের সম্যক ধারণা প্রদান করেন।
তিনি বলেন, আবেদনকারীরা ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন প্রাপ্তির এক মাসের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
পরে কারিগরি দল ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে প্রবাসীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
সভাপতির বক্তব্যে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স বলেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের ৪৬তম মিশন হিসেবে ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা চালু করা হলো। ই-পাসপোর্ট সেবা দানের জন্য ইতিমধ্যে দূতাবাসে ২০টি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া, বিভিন্ন শহরে দূতাবাসের কনস্যুলার পরিষেবা প্রদানের সময় ই-পাসপোর্টের আবেদন গ্রহণ করা হবে।
তিনি জানান, ই-পাসপোর্টের পাশাপাশি, ইলেকট্রনিক ট্রাভেল পারমিট সেবাও দূতাবাসে শুরু করা হয়েছে।
এ ছাড়াও, ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে কারও কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে দূতাবাসের টোল ফ্রি নম্বরে অথবা দূতাবাসে এসে সংশ্লিষ্ট শাখায় সরাসরি যোগাযোগের জন্য অনুরোধ জানান তিনি।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স আরও জানান, সরকার প্রবাসীদের জন্য সেবা সহজীকরণে সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে।
তিনি প্রবাসীদের দেশ বিনির্মাণে বৈধপথে বেশি বেশি করে রেমিট্যান্স প্রেরণের জন্য অনুরোধ জানান।
অনুষ্ঠানে ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে অনুষ্ঠানের সভাপতি কয়েকজন আবেদনকারীকে ই-পাসপোর্ট এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন।
এ ছাড়া, একজন আবেদনকারীর কাছে প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ট্রাভেল পারমিট সরবরাহ করা হয়।
সৌদি আরবে বসবাসরত সকল প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিক ই-পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য এখন থেকে অনলাইনে সিরিয়াল নিতে পারবেন।
জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) থেকে এই পরিষেবা চালু হবে। বিজ্ঞপ্তি
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ‘ই-পাসপোর্ট’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দূতাবাসের অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা থেকে আগত সহকারী প্রকল্প পরিচালক মেজর সুমিরিয়ার সাদেকিন ও কারিগরী দলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এতে সভাপতিত্ব করেন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স এস এম রাকিবুল্লাহ।
অনুষ্ঠানে সুমিরিয়ার সাদেকিন বাংলাদেশ ও বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহে ই-পাসপোর্ট আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে উপস্থিত বাংলাদেশিদের সম্যক ধারণা প্রদান করেন।
তিনি বলেন, আবেদনকারীরা ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন প্রাপ্তির এক মাসের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
পরে কারিগরি দল ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে প্রবাসীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
সভাপতির বক্তব্যে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স বলেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের ৪৬তম মিশন হিসেবে ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা চালু করা হলো। ই-পাসপোর্ট সেবা দানের জন্য ইতিমধ্যে দূতাবাসে ২০টি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া, বিভিন্ন শহরে দূতাবাসের কনস্যুলার পরিষেবা প্রদানের সময় ই-পাসপোর্টের আবেদন গ্রহণ করা হবে।
তিনি জানান, ই-পাসপোর্টের পাশাপাশি, ইলেকট্রনিক ট্রাভেল পারমিট সেবাও দূতাবাসে শুরু করা হয়েছে।
এ ছাড়াও, ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে কারও কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে দূতাবাসের টোল ফ্রি নম্বরে অথবা দূতাবাসে এসে সংশ্লিষ্ট শাখায় সরাসরি যোগাযোগের জন্য অনুরোধ জানান তিনি।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স আরও জানান, সরকার প্রবাসীদের জন্য সেবা সহজীকরণে সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে।
তিনি প্রবাসীদের দেশ বিনির্মাণে বৈধপথে বেশি বেশি করে রেমিট্যান্স প্রেরণের জন্য অনুরোধ জানান।
অনুষ্ঠানে ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে অনুষ্ঠানের সভাপতি কয়েকজন আবেদনকারীকে ই-পাসপোর্ট এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন।
এ ছাড়া, একজন আবেদনকারীর কাছে প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ট্রাভেল পারমিট সরবরাহ করা হয়।
সৌদি আরবে বসবাসরত সকল প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিক ই-পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য এখন থেকে অনলাইনে সিরিয়াল নিতে পারবেন।
জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) থেকে এই পরিষেবা চালু হবে। বিজ্ঞপ্তি
এসব দেশের কোনো নাগরিককে বিয়ে করলেই দ্রুত আপনি পেয়ে যেতে পারেন সেই দেশের নাগরিকত্ব।
সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন মেনে চলা নিশ্চিত করতে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতে ১০ হাজার নার্স নিয়োগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ থেকে তালিকা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন।