চীনের তৈরি যুদ্ধ বিমান জে-১০ এবারের ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে আকাশে পাকিস্তানের সক্ষমতার প্রতীক হিসেবে প্রমাণিত। চীনের এই মাল্টিরোল যুদ্ধ বিমান নিয়ে বিস্মিত পশ্চিমা দুনিয়াও। ১৯৮৮ সালে শুরু হওয়া জে-১০ যুদ্ধ বিমান তৈরির ইতিহাসটা কিন্তু একটু জটিলই...
ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দর বেন গুরিয়নে নজিরবিহীন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। সাম্প্রতিক সময়ে এটাই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরে হুতিদের প্রথম সফল হামলার ঘটনা। এই হামলায় অন্তত ৬ জন আহত হয়েছে। আজ রোববার (৪ মে) এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঘটে।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী ও গাজা নিয়ন্ত্রণকারী হামাস জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলের সঙ্গে ৫ বছরের একটি যুদ্ধবিরতিতে যেতে প্রস্তুত। বিনিময়ে তারা তাদের কাছে থাকা সব জীবিত ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে।
গত ১৮ মার্চ থেকে গাজায় নতুন করে নির্বিচার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। ওই দিন যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে পড়ার পর গাজায় নতুন করে ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত এবং আহত হয়েছে আরও প্রায় ৫ হাজার ২০০ জন।
গাজা ভূখন্ডে যুদ্ধ অবসানে কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতাকারীরা নতুন একটি যুদ্ধবিরতির পরিকল্পনা প্রস্তাব করেছে। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির আলোচনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক জ্যেষ্ঠ ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বিবিসিকে এ কথা বলেছেন।
গাজা ভূখন্ডে ইসরায়েলি বিমান হামলায় একই পরিবারের ১০ জনসহ ১৫ জন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে ইসরায়েলের আলাদা দুই হামলায় এ প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এ তথ্য জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজা এবং লেবানন ও সিরিয়ায় ইসরায়েলের সেনারা অনির্দিষ্টকাল অবস্থান করবে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। তিনি বলেছেন, গাজা, লেবানন ও সিরিয়ার তথাকথিত ‘নিরাপত্তা অঞ্চলে’ ইসরায়েলি সেনারা অনির্দিষ্টকালের জন্য থাকবে।
ইসরায়েলের দেওয়া ৬ সপ্তাহের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এ প্রস্তাবের আওতায় হামাসকে অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান জানানো হয়েছিল।
ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে বিরল সফর করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) তিনি সেখানে সফর করেন বলে জানিয়েছে তাঁর কার্যালয়। নেতানিয়াহু এমন সময় গাজা সফর করলেন, যখন ভূখন্ডটিতে নির্বিচার হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।
ইসরায়েলের নতুন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব পর্যালোচনা করছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। দ্রুতই এ প্রস্তাবের বিষয়ে সাড়া দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন হামাসের মুখপাত্র সামি আবু জুহরি।
ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে ইসরায়েলের বোমা বর্ষণ অব্যাহত আছে। গতকাল রোববারও (১৩ এপ্রিল) সেখানে ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৩৭ জন নিহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে এক পরিবারের ৬ ভাইও রয়েছে। তারা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অনাহারে থাকা ফিলিস্তিনিদের খাদ্যসহায়তা দিতে কাজ করত।
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার হামলা শুরু হওয়ার পর বাদ যায়নি বিদ্যালয়, ধর্মীয় স্থাপনা, উদ্বাস্তুদের আশ্রয়স্থল, এমনকি হাসপাতালও। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ ভূখন্ডে এখন পর্যন্ত ৩৫টি হাসপাতালে হামলা করেছে কিংবা আগুন দিয়েছে ইসরায়েল বাহিনী।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফ। শহরটিকে গাজা উপত্যকা থেকে বিচ্ছিন্নকারী মোরাগ করিডরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে আইডিএফ।
দক্ষিণ লেবাননে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর বেশির ভাগ সামরিক ঘাঁটি এখন লেবাননের সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। গতকাল শনিবার (১২ এপ্রিল) হিজবুল্লাহর ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র এই তথ্য জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনের গাজায় স্থানীয় সাংবাদিকদের একটি তাঁবুতে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে এক সাংবাদিক নিহত ও ৯ জন আহত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৭ এপ্রিল) গাজার দক্ষিণাঞ্চলে এ হামলা চালানো হয়।
ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে গাজায় প্রায় ১৯ হাজার শিশু নিহত হয়েছে। মা-বাবা হারিয়ে এতিম হয়েছে ৩৯ হাজার শিশু। গাজার মোট ২৩ লাখ বাসিন্দার ৫১ শতাংশ শিশু।
ইসরায়েলি বিমান হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ-যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজায় গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) ভোরে নিহত হয়েছে আরও ৩৩ জন, আহত আরও শতাধিক। সব মিলিয়ে বৃহস্পতিবার ভোরের হামলার পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ১১২ জন নিহত হয়েছে।
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও অন্তত ৭৭ জন নিহত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২ এপ্রিল) সকাল থেকে রাতভর হামলায় এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে গাজার মেডিকেল সূত্র নিশ্চিত করেছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ও অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার ‘বিশাল এলাকা’ দখলের ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। আজ বুধবার (২ এপ্রিল) দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই ঘোষণা দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করা নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি প্রশাসনের সমালোচকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ ঠেকাতেই এমন পদক্ষেপ নিচ্ছে ওয়াশিংটন।