বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।
আজ বুধবার (২ জুন) এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি এবং জার্মান সম্প্রচারমাধ্যম ডয়চে ভেলে।
কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আপাতত ৬০ দিনের জন্য এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পরে ক্রমান্বয়ে তা বাড়ানো হবে এবং স্থায়ী সমাধানের পথ খোঁজা হবে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে গাজায় গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) নামে যে মানবাধিকার সংস্থাটি কাজ করছে, সেই সংস্থাটিকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে অন্য মানবাধিকার সংগঠনগুলো। তাদের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল পরিচালিত এই সংস্থাটি অন্য সংস্থাগুলোকে ত্রাণ সরবরাহের কাজ করতে দিচ্ছে না। এই সংস্থার কর্মীদের ঘিরে রাখে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি সেনা এবং ইসরায়েলের সেনা। বিভিন্ন জায়গায় অন্য সংস্থার ত্রাণকর্মীদের ওপর আক্রমণ চালিয়েছে তারা। জাতিসংঘ নির্দেশিত পথে ত্রাণ বিতরণ করছে না এই সংস্থা—এমন অভিযোগও এসেছে।
ইসরায়েলের অভিযোগ, এই সংস্থা ছাড়া অন্য মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বিতরণ করা ত্রাণ হামাসসহ অন্য জঙ্গিদের হাতে পড়ছে।
ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইসরায়েল ইতিমধ্যে নতুন যুদ্ধবিরতির চুক্তি মানতে সম্মত হয়েছে। চুক্তির বিস্তারিত তথ্য না জানালেও তিনি মন্তব্য করেন, কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতাকারীরা খুব খেটে এই চুক্তির খসড়া তৈরি করেছেন। ট্রাম্পের মতে, এর চেয়ে ভালো চুক্তি তৈরি করা আর সম্ভব নয়। মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরানোর জন্য হামাসের উচিত এই চুক্তি মেনে নেওয়া।
ট্রাম্প বলেন, 'আমি আশা করব, মধ্যপ্রাচ্যের মঙ্গলের কথা মাথায় রেখে হামাস এই চুক্তিতে রাজি হবে। (হামাস) না মানলে কোনো ভালো ফল আসবে না—বরং আরও খারাপ হবে।'
উল্লেখ্য, আগামী সোমবার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর। তার আগে হামাস এই চুক্তি মেনে নিক, এমনটাই চাইছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন।
এর আগেও ইসরায়েল ও হামাসকে যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু তা বাস্তবে সম্ভব হয়নি। গাজায় ক্রমাগত আক্রমণ চালিয়ে গেছে ইসরায়েলের সেনা। তবে এবার যুদ্ধবিরতি চুক্তির বয়ান অনেক বেশি বাস্তবসম্মত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।
আজ বুধবার (২ জুন) এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি এবং জার্মান সম্প্রচারমাধ্যম ডয়চে ভেলে।
কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
আপাতত ৬০ দিনের জন্য এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। পরে ক্রমান্বয়ে তা বাড়ানো হবে এবং স্থায়ী সমাধানের পথ খোঁজা হবে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে গাজায় গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) নামে যে মানবাধিকার সংস্থাটি কাজ করছে, সেই সংস্থাটিকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে অন্য মানবাধিকার সংগঠনগুলো। তাদের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল পরিচালিত এই সংস্থাটি অন্য সংস্থাগুলোকে ত্রাণ সরবরাহের কাজ করতে দিচ্ছে না। এই সংস্থার কর্মীদের ঘিরে রাখে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি সেনা এবং ইসরায়েলের সেনা। বিভিন্ন জায়গায় অন্য সংস্থার ত্রাণকর্মীদের ওপর আক্রমণ চালিয়েছে তারা। জাতিসংঘ নির্দেশিত পথে ত্রাণ বিতরণ করছে না এই সংস্থা—এমন অভিযোগও এসেছে।
ইসরায়েলের অভিযোগ, এই সংস্থা ছাড়া অন্য মানবাধিকার সংগঠনগুলোর বিতরণ করা ত্রাণ হামাসসহ অন্য জঙ্গিদের হাতে পড়ছে।
ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইসরায়েল ইতিমধ্যে নতুন যুদ্ধবিরতির চুক্তি মানতে সম্মত হয়েছে। চুক্তির বিস্তারিত তথ্য না জানালেও তিনি মন্তব্য করেন, কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতাকারীরা খুব খেটে এই চুক্তির খসড়া তৈরি করেছেন। ট্রাম্পের মতে, এর চেয়ে ভালো চুক্তি তৈরি করা আর সম্ভব নয়। মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরানোর জন্য হামাসের উচিত এই চুক্তি মেনে নেওয়া।
ট্রাম্প বলেন, 'আমি আশা করব, মধ্যপ্রাচ্যের মঙ্গলের কথা মাথায় রেখে হামাস এই চুক্তিতে রাজি হবে। (হামাস) না মানলে কোনো ভালো ফল আসবে না—বরং আরও খারাপ হবে।'
উল্লেখ্য, আগামী সোমবার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর। তার আগে হামাস এই চুক্তি মেনে নিক, এমনটাই চাইছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন।
এর আগেও ইসরায়েল ও হামাসকে যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু তা বাস্তবে সম্ভব হয়নি। গাজায় ক্রমাগত আক্রমণ চালিয়ে গেছে ইসরায়েলের সেনা। তবে এবার যুদ্ধবিরতি চুক্তির বয়ান অনেক বেশি বাস্তবসম্মত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।
একদিকে নিয়মিত যাত্রী, অন্যদিকে নতুন যাত্রী। এ কারণে ঢাকা থেকে কুয়েতগামী বিমানে দেখা দিয়েছে যাত্রীচাপ। ফলে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার সিঙ্গেল টিকিট বর্তমানে ৩ গুণ বেড়ে পৌঁছেছে দেড় লাখ টাকায়।
মালাইকার বয়স এখন ৫১। ফিটনেস, ফ্যাশন, নাচ সব মিলিয়ে তিনি এখনো বলিউডের অন্যতম গ্ল্যামার কুইন। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে জীবনের অভিজ্ঞতাও বেড়েছে। তার সাম্প্রতিক মন্তব্যে ইঙ্গিত মেলেছে, তিনি এখনও নতুন করে ভালোবাসার স্বপ্ন দেখেন।
১১৪/২০২৪ ধারায় নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জিসিসি অঞ্চলের যেকোনো দেশে বসবাসরত এবং ন্যূনতম ৬ মাসের জন্য বৈধ রেসিডেন্স পারমিটধারী বিদেশি নাগরিকেরা কুয়েতে প্রবেশ করতে চাইলে স্থলপথ কিংবা আকাশ পথে বন্দরে এসে সরাসরি পর্যটন ভিসা (অন অ্যারাইভাল ভিসা) পাবেন।
মালয়েশিয়ার দায়রা আদালতে ২ বাংলাদেশির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে।