বিডিজেন ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার প্রাথমিক ও গোপন মূল্যায়নে বলা হয়েছে, ওই হামলায় ইরানের ২টি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক কেন্দ্র পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি এবং হামলার ফলে দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি মাত্র কয়েক মাসের জন্য পিছিয়ে যেতে পারে। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই ব্যক্তির বরাত দিয়ে এই তথ্য জানা গেছে।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পেন্টাগনের গোয়েন্দা শাখা ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (ডিআইএ) এই মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এতে বলা হয়েছে, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেমন—সেন্ট্রিফিউজগুলো কয়েক মাসের মধ্যে পুনরায় চালু করা সম্ভব।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইরান হামলার আগেই তাদের উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের বড় অংশ সরিয়ে নিয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, সেগুলো হয়তো ইরানের অন্য গোপন পারমাণবিক স্থাপনায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক অভিযান তদারককারী ইউনাইটেড স্টেটস সেন্ট্রাল কমান্ডের (সেন্টকম) করা প্রাথমিক যুদ্ধক্ষেত্রের ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে ডিআইএর এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এতে ইঙ্গিত মিলছে, ট্রাম্প যেভাবে দাবি করেছেন যে, ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো’ সম্পূর্ণ ধ্বংস’ করা হয়েছে, সেটি বাস্তবে অতিরঞ্জিত হতে পারে।
গত শনিবার রাতে টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের নাতাঞ্জ, ফোরদো ও ইস্পাহানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রগুলো পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। ফোরদো স্থাপনাটি পাহাড়ের গভীরে অবস্থিত এবং ইস্পাহানে সংরক্ষিত সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম ছিল।
ট্রাম্প ভাষণে বলেন, ‘এই হামলা দারুণ সফল। ইরানের মূল পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রগুলো সম্পূর্ণ ও পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের দখলদার ইরানকে এখন শান্তির পথ বেছে নিতে হবে।’ তবে ডিআইএর প্রতিবেদনটি কেবল প্রাথমিক মূল্যায়ন। প্রতিবেদন সম্পর্কে জানেন এমন একজন জানান, হামলার কয়েক দিনের মধ্যেই যদি দেখা যায় ফোরদো পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি, তাহলে পরবর্তীতে আরও মূল্যায়নে দেখা যেতে পারে বাস্তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও কম।
দীর্ঘদিন ধরে ফোরদো ইরানের সবচেয়ে সুরক্ষিত পারমাণবিক কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত। এটি ইরানের জাগরোস পাহাড়ের নিচে নির্মিত হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ফোরদো কেন্দ্রটি ৪৫ থেকে ৯০ মিটার পাথরের স্তরের নিচে অবস্থিত। এই পাথরের স্তর মূলত চুনাপাথর ও ডোলোমাইটের তৈরি।
ডিআইএর প্রতিবেদন নিয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন ট্রাম্পকে ক্ষুব্ধ করেছে। মঙ্গলবার রাতে ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে বড় অক্ষরে লিখেছেন, ‘ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস করা হয়েছে!’ হোয়াইট হাউসও এই গোয়েন্দা প্রতিবেদনকে নাকচ করে দিয়েছে। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই তথাকথিত প্রতিবেদন ফাঁস করা ট্রাম্পকে ছোট করা এবং যুক্তরাষ্ট্রের সাহসী বৈমানিকদের অসম্মান করার ষড়যন্ত্র, যারা নিখুঁতভাবে পরিচালিত এই অভিযানে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস-প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স রোববার স্বীকার করেন, ওয়াশিংটন জানে না ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত ঠিক কোথায় রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা আগামী কয়েক সপ্তাহে এটি খুঁজে বের করতে এবং ব্যবস্থা নিতে কাজ করব।’
আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি সোমবার বলেন, সংস্থাটি আর ইরানের ৪০০ কেজি ৬০ শতাংশ মাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের হিসাব রাখতে পারছে না।
দ্য গার্ডিয়ান গত বুধবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব নেওয়ার শুরুর দিকেই পেন্টাগনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অবহিত করা হয়েছিল যে, ফোরদো ধ্বংসে ব্যবহারযোগ্য ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা জিবিইউ-৫৭ পুরো কেন্দ্র ধ্বংস করতে পারবে না।
পেন্টাগনের ডিফেন্স থ্রেট রিডাকশন এজেন্সি জানিয়েছিল, এই বোমাগুলো ফোরদোর গভীর ভূগর্ভস্থ স্থাপনায় পৌঁছানোর জন্য যথেষ্ট নয়। একমাত্র কৌশলগত পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করলেই পুরোপুরি ধ্বংস করা সম্ভব।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় বি-২ বোমারু বিমানের মাধ্যমে ফোরদোতে ১২টি এবং নাতাঞ্জে ২টি জিবিইউ-৫৭ বোমা ফেলা হয়। এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের একটি সাবমেরিন থেকে ইস্পাহানের ওপর প্রায় ৩০টি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়।
রোববার সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথও ট্রাম্পের দাবি পুনরায় তুলে ধরে বলেন, ওই কেন্দ্রগুলো ‘ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।’ তবে সামরিক অভিযান তদারককারী চিফ অব জয়েন্ট চিফস জেনারেল ড্যান কেইন কিছুটা সতর্ক ভাষায় বলেন, ৩টি পারমাণবিক কেন্দ্রে ‘গুরুতর ক্ষতি ও ধ্বংস’ হয়েছে, তবে চূড়ান্ত যুদ্ধক্ষেত্রের ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ মূল্যায়ন এখনো বাকি রয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার প্রাথমিক ও গোপন মূল্যায়নে বলা হয়েছে, ওই হামলায় ইরানের ২টি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক কেন্দ্র পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি এবং হামলার ফলে দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি মাত্র কয়েক মাসের জন্য পিছিয়ে যেতে পারে। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই ব্যক্তির বরাত দিয়ে এই তথ্য জানা গেছে।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পেন্টাগনের গোয়েন্দা শাখা ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (ডিআইএ) এই মূল্যায়ন প্রতিবেদন তৈরি করেছে। এতে বলা হয়েছে, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেমন—সেন্ট্রিফিউজগুলো কয়েক মাসের মধ্যে পুনরায় চালু করা সম্ভব।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইরান হামলার আগেই তাদের উচ্চমাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের বড় অংশ সরিয়ে নিয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, সেগুলো হয়তো ইরানের অন্য গোপন পারমাণবিক স্থাপনায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক অভিযান তদারককারী ইউনাইটেড স্টেটস সেন্ট্রাল কমান্ডের (সেন্টকম) করা প্রাথমিক যুদ্ধক্ষেত্রের ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে ডিআইএর এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এতে ইঙ্গিত মিলছে, ট্রাম্প যেভাবে দাবি করেছেন যে, ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো’ সম্পূর্ণ ধ্বংস’ করা হয়েছে, সেটি বাস্তবে অতিরঞ্জিত হতে পারে।
গত শনিবার রাতে টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের নাতাঞ্জ, ফোরদো ও ইস্পাহানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রগুলো পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। ফোরদো স্থাপনাটি পাহাড়ের গভীরে অবস্থিত এবং ইস্পাহানে সংরক্ষিত সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম ছিল।
ট্রাম্প ভাষণে বলেন, ‘এই হামলা দারুণ সফল। ইরানের মূল পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রগুলো সম্পূর্ণ ও পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের দখলদার ইরানকে এখন শান্তির পথ বেছে নিতে হবে।’ তবে ডিআইএর প্রতিবেদনটি কেবল প্রাথমিক মূল্যায়ন। প্রতিবেদন সম্পর্কে জানেন এমন একজন জানান, হামলার কয়েক দিনের মধ্যেই যদি দেখা যায় ফোরদো পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি, তাহলে পরবর্তীতে আরও মূল্যায়নে দেখা যেতে পারে বাস্তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও কম।
দীর্ঘদিন ধরে ফোরদো ইরানের সবচেয়ে সুরক্ষিত পারমাণবিক কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত। এটি ইরানের জাগরোস পাহাড়ের নিচে নির্মিত হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ফোরদো কেন্দ্রটি ৪৫ থেকে ৯০ মিটার পাথরের স্তরের নিচে অবস্থিত। এই পাথরের স্তর মূলত চুনাপাথর ও ডোলোমাইটের তৈরি।
ডিআইএর প্রতিবেদন নিয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন ট্রাম্পকে ক্ষুব্ধ করেছে। মঙ্গলবার রাতে ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে বড় অক্ষরে লিখেছেন, ‘ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস করা হয়েছে!’ হোয়াইট হাউসও এই গোয়েন্দা প্রতিবেদনকে নাকচ করে দিয়েছে। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই তথাকথিত প্রতিবেদন ফাঁস করা ট্রাম্পকে ছোট করা এবং যুক্তরাষ্ট্রের সাহসী বৈমানিকদের অসম্মান করার ষড়যন্ত্র, যারা নিখুঁতভাবে পরিচালিত এই অভিযানে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস-প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স রোববার স্বীকার করেন, ওয়াশিংটন জানে না ইরানের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত ঠিক কোথায় রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা আগামী কয়েক সপ্তাহে এটি খুঁজে বের করতে এবং ব্যবস্থা নিতে কাজ করব।’
আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি সোমবার বলেন, সংস্থাটি আর ইরানের ৪০০ কেজি ৬০ শতাংশ মাত্রায় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের হিসাব রাখতে পারছে না।
দ্য গার্ডিয়ান গত বুধবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব নেওয়ার শুরুর দিকেই পেন্টাগনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অবহিত করা হয়েছিল যে, ফোরদো ধ্বংসে ব্যবহারযোগ্য ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা জিবিইউ-৫৭ পুরো কেন্দ্র ধ্বংস করতে পারবে না।
পেন্টাগনের ডিফেন্স থ্রেট রিডাকশন এজেন্সি জানিয়েছিল, এই বোমাগুলো ফোরদোর গভীর ভূগর্ভস্থ স্থাপনায় পৌঁছানোর জন্য যথেষ্ট নয়। একমাত্র কৌশলগত পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করলেই পুরোপুরি ধ্বংস করা সম্ভব।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় বি-২ বোমারু বিমানের মাধ্যমে ফোরদোতে ১২টি এবং নাতাঞ্জে ২টি জিবিইউ-৫৭ বোমা ফেলা হয়। এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের একটি সাবমেরিন থেকে ইস্পাহানের ওপর প্রায় ৩০টি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়।
রোববার সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথও ট্রাম্পের দাবি পুনরায় তুলে ধরে বলেন, ওই কেন্দ্রগুলো ‘ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।’ তবে সামরিক অভিযান তদারককারী চিফ অব জয়েন্ট চিফস জেনারেল ড্যান কেইন কিছুটা সতর্ক ভাষায় বলেন, ৩টি পারমাণবিক কেন্দ্রে ‘গুরুতর ক্ষতি ও ধ্বংস’ হয়েছে, তবে চূড়ান্ত যুদ্ধক্ষেত্রের ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ মূল্যায়ন এখনো বাকি রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠক হবে। ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধের কারণে স্থগিত হওয়া সংলাপ ওই বৈঠকের মাধ্যমে পুনরায় শুরু হবে বলে জানান তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে জানিয়েছে তেহরান।
ইরানে হামলার অজুহাত বানাতে দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল অপতথ্য ছড়িয়েছে বলে অভিযোগ করেছে রাশিয়া। জাতিসংঘে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ভাসিলি নেবেনজিয়া এই অভিযোগ করেন।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার প্রাথমিক ও গোপন মূল্যায়নে বলা হয়েছে, ওই হামলায় ইরানের ২টি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক কেন্দ্র পুরোপুরি ধ্বংস হয়নি এবং হামলার ফলে দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি মাত্র কয়েক মাসের জন্য পিছিয়ে যেতে পারে।