
বিডিজেন ডেস্ক

তুরস্কে উৎসবমূখর পরিবেশে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫ উদ্যাপন করা হয়েছে। দেশটির রাজধানী আঙ্কারায় নিয়োজিত বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে দিবসটি উদ্যাপন করা হয়।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সোমবার (২৪ নভেম্বর) আঙ্কারার হিলটন এসএ হোটেলে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তুরস্কের সেনাবাহিনী প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফেদাই উনসাল।

বাংলাদেশ ও তুরস্কের জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইফতেকুর রহমান তার সূচনা বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং জুলাই-আগস্ট ২০২৪ বিপ্লবে আত্মউৎসর্গকারী ও আহত ছাত্র-জনতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপণ করে স্বাগত বক্তব্য দেন। তিনি দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকার কথা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।

তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক তার বক্তব্যে বাংলাদেশ-তুরস্কের দ্বিপক্ষীয় ও সামরিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বাংলাদেশের গৌরবজ্জ্বল স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং স্বাধীন দেশের অভ্যুদয়ে সশস্ত্র বাহিনীর অতুলনীয় অবদানের বিষয়ে আলোকপাত করেন। জুলাই-আগস্ট ২০২৪ বিপ্লবের শহীদ ও আহত ছাত্র-জনতার প্রতি তিনি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি ফোর্সেস গোল ২০৩০–এর আওতায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেন।
তিনি বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান দ্বিপক্ষীয় সামরিক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন। তিনি তুরস্ক ও বাংলাদেশ ভ্রাতৃপ্রতিম দুই দেশের সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে মর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

প্রধান অতিথি ফেদাই উনসাল তার বক্তব্যে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে অভিনন্দন জ্ঞাপন করে বাংলাদেশের সঙ্গে তুরস্কের সামরিক সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অগ্রযাত্রায় তুরস্কের সামরিক সহযোগিতা অব্যহত থাকার বিষয়টি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প প্রতিষ্ঠানের ডেপুটি সেক্রেটারি মোস্তফা শেকের। অন্যদের মধ্যে তুরস্কের সামরিক বাহিনীর উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া, অনুষ্ঠানে ইস্তাম্বুলের বাংলাদেশ কনস্যুলেটে নিয়োজিত কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, তুরস্কে নিয়োজিত বিভিন্ন দেশের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা, তুরস্ক সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কূটনৈতিক কোরের সদস্য, প্রতিরক্ষা শিল্পের প্রতিনিধি, শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যমের সদস্য, বাংলাদেশ দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা–কর্মচারী এবং উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি অংশগ্রহণ করেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সশস্ত্র বাহিনীর ওপর নির্মিত একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। এরপর প্রধান অতিথি, রাষ্ট্রদূত ও প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে একটি কেক কাটেন এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য আয়োজিত নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেন। বিজ্ঞপ্তি

তুরস্কে উৎসবমূখর পরিবেশে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫ উদ্যাপন করা হয়েছে। দেশটির রাজধানী আঙ্কারায় নিয়োজিত বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে দিবসটি উদ্যাপন করা হয়।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সোমবার (২৪ নভেম্বর) আঙ্কারার হিলটন এসএ হোটেলে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তুরস্কের সেনাবাহিনী প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফেদাই উনসাল।

বাংলাদেশ ও তুরস্কের জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইফতেকুর রহমান তার সূচনা বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং জুলাই-আগস্ট ২০২৪ বিপ্লবে আত্মউৎসর্গকারী ও আহত ছাত্র-জনতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপণ করে স্বাগত বক্তব্য দেন। তিনি দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকার কথা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।

তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক তার বক্তব্যে বাংলাদেশ-তুরস্কের দ্বিপক্ষীয় ও সামরিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বাংলাদেশের গৌরবজ্জ্বল স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং স্বাধীন দেশের অভ্যুদয়ে সশস্ত্র বাহিনীর অতুলনীয় অবদানের বিষয়ে আলোকপাত করেন। জুলাই-আগস্ট ২০২৪ বিপ্লবের শহীদ ও আহত ছাত্র-জনতার প্রতি তিনি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি ফোর্সেস গোল ২০৩০–এর আওতায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেন।
তিনি বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান দ্বিপক্ষীয় সামরিক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন। তিনি তুরস্ক ও বাংলাদেশ ভ্রাতৃপ্রতিম দুই দেশের সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে মর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

প্রধান অতিথি ফেদাই উনসাল তার বক্তব্যে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে অভিনন্দন জ্ঞাপন করে বাংলাদেশের সঙ্গে তুরস্কের সামরিক সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অগ্রযাত্রায় তুরস্কের সামরিক সহযোগিতা অব্যহত থাকার বিষয়টি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প প্রতিষ্ঠানের ডেপুটি সেক্রেটারি মোস্তফা শেকের। অন্যদের মধ্যে তুরস্কের সামরিক বাহিনীর উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া, অনুষ্ঠানে ইস্তাম্বুলের বাংলাদেশ কনস্যুলেটে নিয়োজিত কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, তুরস্কে নিয়োজিত বিভিন্ন দেশের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা, তুরস্ক সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কূটনৈতিক কোরের সদস্য, প্রতিরক্ষা শিল্পের প্রতিনিধি, শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যমের সদস্য, বাংলাদেশ দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা–কর্মচারী এবং উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি অংশগ্রহণ করেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সশস্ত্র বাহিনীর ওপর নির্মিত একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। এরপর প্রধান অতিথি, রাষ্ট্রদূত ও প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে একটি কেক কাটেন এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য আয়োজিত নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেন। বিজ্ঞপ্তি
রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক তার বক্তব্যে বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান দ্বিপক্ষীয় সামরিক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
মন্ত্রণালয় জানায়, ট্যাবি সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাকে সম্পূর্ণ ফি বা জরিমানার টাকা আগেই পরিশোধ করবে। এরপর গ্রাহক পূর্বনির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী ট্যাবিকে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করবেন। ট্যাবির ‘আগে নিন, পরে দিন’ মডেল ব্যবহার করে গ্রাহকেরা একবারে পুরো টাকা না দিয়ে কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ পাবেন।
পল গ্রিফিথস বলেন, ভ্রমণের সময় মানুষের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো সময়। বিমানবন্দরগুলোতে চেক ইন ডেস্কের জন্য অপেক্ষা করতে, লাইনে দাঁড়াতে বলা, ব্যাগেজ সিস্টেমে রাখার আগে তাদের লাগেজে কাগজের লেবেল লাগাতে বলা, ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাঁড়ানো।
কানাডার টরন্টোয় বাংলাদেশ সোসাইটি এসসি বাংলাদেশের ৫৪তম বিজয় দিবসে নবীন–প্রবীণের সম্মিলন ঘটিয়ে বিজয় উল্লাস উদযাপন করবে। আগামী ২০ ডিসেম্বর টরন্টোর হাঙ্গেরিয়ান কালচারাল সেন্টারে এই অনুষ্ঠান হবে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে।