বিডিজেন ডেস্ক
ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধকালে জনসমক্ষে দেখা যায়নি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে। যুদ্ধের সময় গণমাধ্যমে বার্তা দিলেও এই প্রথম জনসমক্ষে এলেন ৮৬ বছর বয়সী এই নেতা। আশুরা উপলক্ষে গতকাল শনিবার (৫ জুলাই) তেহরানে এক অনুষ্ঠানে তিনি অংশ নেন বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে, ১৯৮৯ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি উপস্থিত ইরানি জনগণের অভ্যর্থনা গ্রহণ করছেন। উপস্থিত জনতা তাঁকে উল্লাসের সঙ্গে স্বাগত জানাচ্ছে। আশুরার দিনে ইমাম হোসেনের শাহাদাত বার্ষিকী পালন করছিলেন তাঁরা।
ভিডিওতে খামেনিকে কালো পোশাকে মঞ্চে উপস্থিত হতে দেখা যায়। এ সময় তাঁর সামনে থাকা জনতা মুষ্ঠি উঁচিয়ে চিৎকার করে বলতে থাকেন, ‘আমাদের রক্ত, আমাদের নেতার জন্য!’
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, ভিডিওটি তেহরানের কেন্দ্রীয় এলাকায় অবস্থিত ইমাম খোমেনি মসজিদে ধারণ করা হয়েছে। এই মসজিদের নাম ইরানের ইসলামি বিপ্লবের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির নামে রাখা হয়েছে।
গত সপ্তাহে একটি রেকর্ডকৃত ভিডিও বার্তায় বক্তব্য দিলেও ১৩ জুন ইসরায়েলের আকস্মিক বিমান হামলার মাধ্যমে সংঘর্ষ শুরুর পর এই প্রথম খামেনিকে জনসম্মুখে দেখা গেল।
তাঁর সর্বশেষ প্রকাশ্য উপস্থিতি ছিল ইসরায়েলের আকস্মিক হামলার দুই দিন আগে। সেদিন তিনি ইরানি পার্লামেন্টের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
ইসরায়েলের এই বিমান হামলা ছিল ইরানের সঙ্গে দীর্ঘদিনের ছায়াযুদ্ধের অংশ। লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক ক্ষমতা ধ্বংস করে দেওয়া। তেহরানকে পরমাণু অস্ত্র তৈরি করা থেকে বিরত রাখা। যদিও তেহরান বরাবরই পরমাণু অস্ত্র তৈরির অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
ইরানের বিচার বিভাগ জানিয়েছে, এই হামলায় ইরানে প্রায় ৯০০ মানুষ নিহত হয়েছে। পাল্টা হামলায় ইরান যখন ইসরায়েলি শহরগুলোর দিকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে, তখন সেখানে কমপক্ষে ২৮ জন নিহত হয় বলে দেশটির সরকারি পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে।
ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধকালে জনসমক্ষে দেখা যায়নি ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে। যুদ্ধের সময় গণমাধ্যমে বার্তা দিলেও এই প্রথম জনসমক্ষে এলেন ৮৬ বছর বয়সী এই নেতা। আশুরা উপলক্ষে গতকাল শনিবার (৫ জুলাই) তেহরানে এক অনুষ্ঠানে তিনি অংশ নেন বলে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে, ১৯৮৯ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি উপস্থিত ইরানি জনগণের অভ্যর্থনা গ্রহণ করছেন। উপস্থিত জনতা তাঁকে উল্লাসের সঙ্গে স্বাগত জানাচ্ছে। আশুরার দিনে ইমাম হোসেনের শাহাদাত বার্ষিকী পালন করছিলেন তাঁরা।
ভিডিওতে খামেনিকে কালো পোশাকে মঞ্চে উপস্থিত হতে দেখা যায়। এ সময় তাঁর সামনে থাকা জনতা মুষ্ঠি উঁচিয়ে চিৎকার করে বলতে থাকেন, ‘আমাদের রক্ত, আমাদের নেতার জন্য!’
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, ভিডিওটি তেহরানের কেন্দ্রীয় এলাকায় অবস্থিত ইমাম খোমেনি মসজিদে ধারণ করা হয়েছে। এই মসজিদের নাম ইরানের ইসলামি বিপ্লবের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির নামে রাখা হয়েছে।
গত সপ্তাহে একটি রেকর্ডকৃত ভিডিও বার্তায় বক্তব্য দিলেও ১৩ জুন ইসরায়েলের আকস্মিক বিমান হামলার মাধ্যমে সংঘর্ষ শুরুর পর এই প্রথম খামেনিকে জনসম্মুখে দেখা গেল।
তাঁর সর্বশেষ প্রকাশ্য উপস্থিতি ছিল ইসরায়েলের আকস্মিক হামলার দুই দিন আগে। সেদিন তিনি ইরানি পার্লামেন্টের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
ইসরায়েলের এই বিমান হামলা ছিল ইরানের সঙ্গে দীর্ঘদিনের ছায়াযুদ্ধের অংশ। লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক ক্ষমতা ধ্বংস করে দেওয়া। তেহরানকে পরমাণু অস্ত্র তৈরি করা থেকে বিরত রাখা। যদিও তেহরান বরাবরই পরমাণু অস্ত্র তৈরির অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
ইরানের বিচার বিভাগ জানিয়েছে, এই হামলায় ইরানে প্রায় ৯০০ মানুষ নিহত হয়েছে। পাল্টা হামলায় ইরান যখন ইসরায়েলি শহরগুলোর দিকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে, তখন সেখানে কমপক্ষে ২৮ জন নিহত হয় বলে দেশটির সরকারি পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে।
স্পেনের ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জগামী একটি জাহাজ ডুবে ১৪০ জনেরও বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে।
এই উদ্যোগের পর বিদেশি শিক্ষার্থী, বিনিময় কর্মী ও বিদেশি সাংবাদিকদের জন্য প্রয়োজন হলেও দেশটিতে বাড়তি সময় অবস্থান করা কঠিন হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে একটি ক্যাথলিক স্কুলে জানালা দিয়ে বন্দুক হামলা চালিয়েছে এক ব্যক্তি। এতে ৮ ও ১০ বছর বয়সী ২ শিশু নিহত এবং আরও ১৭ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মালয়েশিয়ায় বিদেশি শ্রমশক্তির ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশি। এ বছরের (২০২৫) জুনের শেষ পর্যন্ত ৮ লাখের বেশি বাংলাদেশি কর্মসংস্থানের অনুমতি (ওয়ার্ক পারমিট) নিয়ে সেখানে কর্মরত ছিলেন।