আজ শোকাবহ ১৫ আগস্ট। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের এই দিনে একদল বিপথগামী সেনাসদস্য তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করে। রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনে সংঘটিত ইতিহাসের ঘৃণ্য ও নৃশংসতম সেই হত্যাকাণ্ডের ৫০ বছর আজ।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানের তৎকালীন সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা ও ক্ষতিপূরণের টাকা চেয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়।
আজ ১৭ এপ্রিল, ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে স্বাধীন বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি এবং প্রথম সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন।
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার (২৬ মার্চ) ঢাকার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার চূড়ান্ত লড়াই শুরু হয়েছিল ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। ৫৫তম মহান স্বাধীনতা দিবসে আজ জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে বীর শহীদদের আত্মদানের কথা।
জুলাই–আগস্টের পরের সময়টাকে একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য জামায়াতের সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম।
দেশের সংবিধান বাতিল করলে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা হবে উল্লেখ করে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সংশোধন বা সংযোজন করা যেতে পারে। সংবিধান বাতিল করা হলে একাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধকে অস্বীকার করা হবে।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী জামায়াত ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস। হাজার বছরের গর্বিত বাঙালি জাতির বীরত্বের অবিস্মরণীয় দিন।
দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি পায় বহুপ্রত্যাশিত কাঙ্ক্ষিত বিজয়। পরাজিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ এ কে নিয়াজি আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করেন।
একাত্তরের ঐতিহাসিক বছরটির প্রতিটি দিন ছিল বাঙালির জীবনে সোনাঝরা দিন। ডিসেম্বর মাস ছিল সেই সোনাঝরা দিনের শ্রেষ্ঠ মাস। বাঙালি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে যুদ্ধে পরাজিত করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনে।
পাকিস্তানের কোয়ালিশন সরকারের সহকারী প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) প্রধান ও জাতিসংঘে পাকিস্তানি প্রতিনিধিদলের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো এদিন নাটকীয়ভাবে সব কয়টি খসড়া প্রস্তাব ছিঁড়ে সদলবল নিরাপত্তা পরিষদ থেকে বেরিয়ে যান।
বাংলাদেশের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ ঘটনা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় আসে এই মাসে। ১৬ ডিসেম্বর ভারত ও বাংলাদেশের বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনীর নেতৃত্বের কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে পূর্ণতা পায় আমাদের চূড়ান্ত বিজয় ও ম্বাধীনতা।
বাংলাদেশের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ ঘটনা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় আসে এই মাসে। ১৬ ডিসেম্বর ভারত ও বাংলাদেশের বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনীর নেতৃত্বের কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে পূর্ণতা পায় আমাদের চূড়ান্ত বিজয় ও ম্বাধীনতা।
মুক্ত যশোর শহরে এদিন এক জনসভার আয়োজন করা হয়। এটি ছিল মুক্তাঞ্চলে প্রথম জনসভা। আওয়ামী লীগ আয়োজিত এই জনসভায় স্বাধীন বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বক্তব্য দেন।
বিজয়ের মাস: ১০ ডিসেম্বর ১৯৭১ - বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক মুহূর্ত, সশস্ত্র সংগ্রামের বিজয় এবং দেশপ্রেমের স্মৃতিচারণ।
সিডনির ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুলে উজ্জ্বল আয়োজনে পালিত হলো ৫৩তম বিজয় দিবস। জানুন অনুষ্ঠানটির বিশেষ মুহূর্তগুলো।
বাংলাদেশের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ ঘটনা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় আসে এই মাসে। ১৬ ডিসেম্বর ভারত ও বাংলাদেশের বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনীর নেতৃত্বের কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে পূর্ণতা পায় আমাদের চূড়ান্ত বিজয় ও ম্বাধীনতা।
বিজয়ের মাসে ফিরে দেখি ৮ ডিসেম্বর ১৯৭১-এর গৌরবময় ইতিহাস। জানুন সেই দিনের বীরত্বের কাহিনি এবং আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অমর গৌরব।
লন্ডনে বালাগঞ্জ এলাকার এক কমিউনিটি সংগঠনের সভায় একজন তাঁর বক্তব্যের এক পর্যায়ে বলেছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল কামাল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অংশ। ওই সভায় আজিজুল কামালও উপস্থিত ছিলেন। তিনি বক্তার কথা শুনে শিহরিত হয়ে ওঠেন।