দেশটির জাতীয় আবহাওয়া কেন্দ্র (এনসিএম) আজ সারা দিন ধুলোবালি এবং আংশিক মেঘলা আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে। মাঝারি বাতাসের সম্ভাবনা রয়েছে। এটি সমুদ্রের ওপর দিয়ে মাঝে মাঝে তীব্র হতে পারে, যার ফলে স্থলভাগে ধুলো উড়তে পারে।
সৌদি আরবের কিছু এলাকায় ঈদুল ফিতর পর্যন্ত বৃষ্টি থাকতে পারে বলে জানিয়েছে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর ন্যাশনাল সেন্টার ফর মেটিওরোলজি (এনসিএম)। আজ সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বেশ কিছু এলাকায়, বিশেষ করে পশ্চিমাঞ্চল ও দ্বীপপুঞ্জে আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা আকাশ থাকবে। দেশের পশ্চিমাঞ্চলেও তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
জাতীয় আবহাওয়া কেন্দ্র (এনসিএম) অনুসারে, আজ আকাশ পরিষ্কার থেকে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ থেকে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে, যেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ থেকে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে।
আজ বুধবার আমিরাত জুড়ে আকাশ পরিষ্কার থেকে আংশিক মেঘলা থাকবে। দেশের উত্তরাঞ্চলের কিছু এলাকায় রাতের বেলা এবং বৃহস্পতিবার সকালে আর্দ্র আবহাওয়া অব্যাহত থাকবে।
এনসিএম সব গাড়িচালককে সতর্ক থাকার এবং সেই অনুযায়ী গাড়ি চালানোর গতি সামঞ্জস্য করার পরামর্শ দিয়েছে। বিশেষ করে এসব কুয়াশাপ্রবণ অঞ্চলে।
আগামী ২৪ ঘণ্টা রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা এবং সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।
ভেজা আবহাওয়ার কারণে রাস্তাঘাট পিচ্ছিল হতে পারে বলে গাড়িচালকদের রাস্তায় সাবধানতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
সৌদি আরবের বেশকিছু অঞ্চলে আগামী কয়েকদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে। গতকাল মঙ্গলবার দেশটির জেনারেল ডিরেক্টরেট অব সিভিল ডিফেন্স এ তথ্য জানিয়েছে।
সৌদির আরবের বিভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। গতকাল সোমবার থেকে শুরু হওয়া এই শৈত্যপ্রবাহের ফলে দেশটির উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গার তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে নামার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
কিছু এলাকায় হতে পারে বৃষ্টিও। আমিরাতের আবহাওয়া বিভাগ ন্যাশনাল সেন্টার অব মেটিওরোলজি (এনসিএম) এই তথ্য জানিয়েছে।
আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে দেশটির জাতীয় আবহাওয়া কেন্দ্র (এনসিএম)। আজ সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অধিদপ্তর জানিয়েছে, সোমবার পর্যন্ত বেশিরভাগ অঞ্চলে বজ্রঝড়ের পূর্বাভাসের কারণে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মক্কা অঞ্চল। এই এলাকায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে, যার ফলে মুষলধারে বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি ও বালুঝড় হতে পারে।
সৌদি আরবে গতকাল সোমবার ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে মক্কা-মদিনা অঞ্চল ও জেদ্দা শহরে বন্যা দেখা দিয়েছে। সৌদির রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সির (এসপিএ) প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
ঘড়িতে বেলা ১১টা। তখনো আকাশে দেখা নেই সূর্যের। চট্টগ্রাম আজ ঘন কুয়াশায় মোড়া এক শহর। সড়কে থাকা যানবাহনগুলো চলছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। একটু উষ্ণতার খোঁজে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছেন শীতে কাবু মানুষজন।
সৌদি আরবে বার্ষিক বৃষ্টিপাত ৫৩ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তর জেনারেল অথরিটি অব স্ট্যাটিসটিক্স (গাসতাত)। দপ্তরটির বরাত দিয়ে গতকাল শুক্রবার সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
ঠান্ডায় সবচেয়ে বেশি কাবু হতে পারে সৌদির উত্তরাঞ্চল। যার মধ্যে রয়েছে তাবুক, আল জউফ, উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত ও উত্তর মদিনা। আগামী ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত এমন আবহাওয়া থাকতে পারে।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে সৌদির আল জাওয়াফ প্রদেশের একটি ভিডিও এরইমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, রাতের বেলা মাটির ওপর বোতল থেকে পানি ঢালা হচ্ছে, আর সেই পানি মাটিতে পড়ামাত্র বরফ হয়ে যাচ্ছে। প্রদেশটির তাবারজাল জেলায় ইতিহাসে এই প্রথমবার পানি জমে বরফে পরিণত হয়েছে বলে জানা গেছে।