
প্রতিবেদক, বিডিজেন

চট্টগ্রামসহ তিন বিভাগে মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে চট্টগ্রামে পাহাড়ধসের আশঙ্কার কথাও জানানো হয়েছে।
আজ রোববার (৬ জুলাই) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সতর্কবার্তায় বলা হয়, দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের পাশাপাশি জলাবদ্ধতার আশঙ্কা রয়েছে।
২ দিন ধরে হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। আজ সকালেও মাঝারি মাত্রার থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। একই কারণে চট্টগ্রামসহ দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। নগরের আমবাগান আবহাওয়া কেন্দ্রে একই সময়ে ২৩ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মাহমুদুল আলম জানান, আগামী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আরও মাঝারি থেকে ভারী মাত্রার বৃষ্টি হবে। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এই বৃষ্টি হচ্ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

চট্টগ্রামসহ তিন বিভাগে মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে চট্টগ্রামে পাহাড়ধসের আশঙ্কার কথাও জানানো হয়েছে।
আজ রোববার (৬ জুলাই) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সতর্কবার্তায় বলা হয়, দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের পাশাপাশি জলাবদ্ধতার আশঙ্কা রয়েছে।
২ দিন ধরে হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। আজ সকালেও মাঝারি মাত্রার থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। একই কারণে চট্টগ্রামসহ দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। নগরের আমবাগান আবহাওয়া কেন্দ্রে একই সময়ে ২৩ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মাহমুদুল আলম জানান, আগামী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আরও মাঝারি থেকে ভারী মাত্রার বৃষ্টি হবে। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এই বৃষ্টি হচ্ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হওয়া হজ চুক্তি অনুযায়ী আগামী বছর হজে মদিনা দিয়ে ২০ শতাংশ বাংলাদেশি হজযাত্রী গমন এবং ৩০ শতাংশ হজযাত্রীকে ফিরতে হবে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিসমিক অবজারভেটরির তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে প্রথম ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৫ এবং উৎপত্তিস্থল সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায়। পরের ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩ এবং এর উৎপত্তিস্থল ছিল বিয়ানীবাজারের পার্শ্ববর্তী মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
জান্নাতুন বলেন, ‘‘এক কাপড়ে ছিলাম সেটা পরেই আসতে হয়েছে। কোম্পানি থেকে শেষ মাসের বেতন পাব, সেটাও পাইনি। আমাদের জামা–কাপড়সহ প্রয়োজনীয় আরও কিছু জিনিসপত্র ছিল, কিন্তু কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি।

বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে