বিডিজেন ডেস্ক
নোয়াখালীতে বৃষ্টির পরিমাণ কমেছে। এর ফলে জলাবদ্ধতা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। ড্রেনেজ অব্যবস্থাপনার কারণে পানি ধীরগতিতে নামছে। এ কারণে বৃষ্টি কমলেও শহরের বাসিন্দাদের দুর্ভোগ কমেনি। জেলা শহর মাইজদীসহ বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকার বেশির ভাগ রাস্তাঘাট এখনো পানির নিচে।
খবর প্রথম আলোর।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, জেলা শহর মাইজদীর লক্ষ্মীনারায়ণপুর, সেন্ট্রাল রোড, জেলা জজ আদালত সড়ক, সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকা, দরগাবাড়ি, সরকারি মহিলা কলেজ ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এলাকায় জলাবদ্ধতা আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। তবে এখনো বেশির ভাগ সড়কে পানি আছে। এসব পানি মাড়িয়ে নিত্যদিনের কাজ করার জন্য স্থানীয় বাসিন্দারা বের হচ্ছেন। বৃষ্টিপাত ও জলাবদ্ধতার কারণে সড়কের বিভিন্ন অংশ ভেঙেছে। এতে গাড়ি চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকার বাসিন্দা মোশারফ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল সন্ধ্যার পর আজ সকাল পর্যন্ত তেমন বৃষ্টি হয়নি। তবে এখনো রাস্তাঘাট ও বিভিন্ন বাসাবাড়ির আঙিনায় পানি আছে। এ কারণে তাদের দুর্ভোগ কমেনি। পানিতে ডুবে থাকা ভাঙাচোরা রাস্তায় চলতে গিয়ে তাদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
দরগাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা রোজিনা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে তিন দিন ঘর থেকে বের হতে পারেননি। অল্প বৃষ্টিতে তাঁদের এলাকায় পানি জমে। পানিও নিষ্কাশন হয়নি। এর ফলে এলাকার শতাধিক পরিবার কার্যত পানিবন্দী অবস্থায় আছে।
জেলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক মো. আজরুল ইসলাম আজ সকালে প্রথম আলোকে বলেন, লঘুচাপের প্রভাবে সৃষ্ট দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। এখন বৃষ্টিপাত কিছুটা কমবে। তবে বর্ষায় স্বাভাবিক যে বৃষ্টিপাত হয়, সেটি হবে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত) জেলা শহর মাইজদীতে ১২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে; যা আগের ২৪ ঘণ্টায় ছিল ২০৮ মিলিমিটার। তিনি বলেন, বৃষ্টি কমলেও জলাবদ্ধতা কমেনি। তাদের কার্যালয়ের সামনেও হাঁটুপানি।
জলাবদ্ধতার বিষয়ে জেলা পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক জালাল উদ্দীন প্রথম আলোকে বলেন, জলাবদ্ধতা দূর করতে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা পানি চলাচলের পথগুলো সচল করে দিয়েছেন। দ্রুতই জলাবদ্ধতা পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে তিনি আশা করছেন।
সূত্র: প্রথম আলো
নোয়াখালীতে বৃষ্টির পরিমাণ কমেছে। এর ফলে জলাবদ্ধতা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। ড্রেনেজ অব্যবস্থাপনার কারণে পানি ধীরগতিতে নামছে। এ কারণে বৃষ্টি কমলেও শহরের বাসিন্দাদের দুর্ভোগ কমেনি। জেলা শহর মাইজদীসহ বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকার বেশির ভাগ রাস্তাঘাট এখনো পানির নিচে।
খবর প্রথম আলোর।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, জেলা শহর মাইজদীর লক্ষ্মীনারায়ণপুর, সেন্ট্রাল রোড, জেলা জজ আদালত সড়ক, সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকা, দরগাবাড়ি, সরকারি মহিলা কলেজ ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এলাকায় জলাবদ্ধতা আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। তবে এখনো বেশির ভাগ সড়কে পানি আছে। এসব পানি মাড়িয়ে নিত্যদিনের কাজ করার জন্য স্থানীয় বাসিন্দারা বের হচ্ছেন। বৃষ্টিপাত ও জলাবদ্ধতার কারণে সড়কের বিভিন্ন অংশ ভেঙেছে। এতে গাড়ি চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকার বাসিন্দা মোশারফ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল সন্ধ্যার পর আজ সকাল পর্যন্ত তেমন বৃষ্টি হয়নি। তবে এখনো রাস্তাঘাট ও বিভিন্ন বাসাবাড়ির আঙিনায় পানি আছে। এ কারণে তাদের দুর্ভোগ কমেনি। পানিতে ডুবে থাকা ভাঙাচোরা রাস্তায় চলতে গিয়ে তাদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
দরগাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা রোজিনা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে তিন দিন ঘর থেকে বের হতে পারেননি। অল্প বৃষ্টিতে তাঁদের এলাকায় পানি জমে। পানিও নিষ্কাশন হয়নি। এর ফলে এলাকার শতাধিক পরিবার কার্যত পানিবন্দী অবস্থায় আছে।
জেলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক মো. আজরুল ইসলাম আজ সকালে প্রথম আলোকে বলেন, লঘুচাপের প্রভাবে সৃষ্ট দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। এখন বৃষ্টিপাত কিছুটা কমবে। তবে বর্ষায় স্বাভাবিক যে বৃষ্টিপাত হয়, সেটি হবে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত) জেলা শহর মাইজদীতে ১২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে; যা আগের ২৪ ঘণ্টায় ছিল ২০৮ মিলিমিটার। তিনি বলেন, বৃষ্টি কমলেও জলাবদ্ধতা কমেনি। তাদের কার্যালয়ের সামনেও হাঁটুপানি।
জলাবদ্ধতার বিষয়ে জেলা পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক জালাল উদ্দীন প্রথম আলোকে বলেন, জলাবদ্ধতা দূর করতে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা পানি চলাচলের পথগুলো সচল করে দিয়েছেন। দ্রুতই জলাবদ্ধতা পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে তিনি আশা করছেন।
সূত্র: প্রথম আলো
চলতি ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনী প্রস্তুতি সম্পন্ন করার জন্য নির্দেশনা দেওয়ায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২০২৫ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর গড় পাশের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছর এ হার ছিল ৮৩ দশমিক ৪ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছর পাসের হার কমেছে ১৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ মনে করেন রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য মৌলিক বিষয়গুলোতে এক ধরনের ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ৩ দিনের শুল্ক আলোচনার প্রথম দিনের বৈঠক যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে শেষ হয়েছে।