
বিডিজেন ডেস্ক

নোয়াখালীতে অতিবৃষ্টিতে সৃষ্টি হওয়া জলাবদ্ধতা এখনো কাটেনি। সরকারি হিসাবে, জেলা শহর মাইজদী ও বিভিন্ন উপজেলায় ৯০ হাজার মানুষ এখন পর্যন্ত পানিবন্দী অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে। জেলা শহরের অনেক অফিস-আদালতের সামনে পানি জমে থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের।
খবর প্রথম আলোর।
গত তিন দিন তেমন বৃষ্টি হয়নি নোয়াখালীতে। তবে আজ সোমবার (১৪ জুলাই) ভোর থেকে আবারও মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এ কারণে জলাবদ্ধতা আবারও বাড়তে পারে বলে শঙ্কায় রয়েছেন বাসিন্দারা। উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাদের।
আজ সকালে জেলা শহর মাইজদীর লক্ষ্মীনারায়ণপুর, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এলাকা, জেলা জজ আদালত এলাকা, সরকারি মহিলা কলেজ এলাকা এবং হরিজন সম্প্রদায়ের কলোনি এলাকা ঘুরে দেখা হয়। সরেজমিন দেখা যায়, এখনো এসব এলাকার বাসাবাড়ির সামনে ও কিছু রাস্তাঘাটে পানি জমে রয়েছে। জেলা জজ আদালতে বিচারপ্রার্থীদের পানি মাড়িয়ে যাতায়াত করতে দেখা যায়। হরিজন সম্প্রদায়ের কলোনির বাসিন্দাদেরও পানি মাড়িয়ে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে।
জেলা শহর মাইজদীর ছাবিদ মিয়া সড়কসংলগ্ন বাড়ির বাসিন্দা সানজিদা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, তিন দিন বৃষ্টি না হলেও এখনো বাড়ির আঙিনায় জলাবদ্ধতা। ঘর থেকে পা বাড়ালেই পানি। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে খুবই ধীরগতিতে। ময়লা-আবর্জনামিশ্রিত পানিতে নামলেই পা চুলকায়।
লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকার বাসিন্দা আবদুল হালিম প্রথম আলোকে বলেন, টানা তিন দিন বৃষ্টি ছিল না। প্রথম দুই দিন পানি নামার গতি কিছুটা বেশি ছিল। কিন্তু গতকাল রোববার পানি নেমেছে অত্যন্ত ধীরগতিতে। বাড়ির আঙিনায় এখনো পানি। আশপাশের অপেক্ষাকৃত নিচু বাড়িগুলোতেও একই অবস্থা।
জেলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উচ্চ পর্যবেক্ষক মো. আজরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, গত তিন দিন নোয়াখালীতে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টি হয়নি। আজ ভোর থেকে আবার বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টায় জেলায় হালকা ও মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, জেলার ৫৭টি ইউনিয়নের ২৪ হাজার ৯৫০টি পরিবারের ৯০ হাজার ৪০৩ জন মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। এ পর্যন্ত ৫৮টি ঘর আংশিক ও সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ২৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১ হাজার ২৩ জন মানুষ রয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো

নোয়াখালীতে অতিবৃষ্টিতে সৃষ্টি হওয়া জলাবদ্ধতা এখনো কাটেনি। সরকারি হিসাবে, জেলা শহর মাইজদী ও বিভিন্ন উপজেলায় ৯০ হাজার মানুষ এখন পর্যন্ত পানিবন্দী অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে। জেলা শহরের অনেক অফিস-আদালতের সামনে পানি জমে থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের।
খবর প্রথম আলোর।
গত তিন দিন তেমন বৃষ্টি হয়নি নোয়াখালীতে। তবে আজ সোমবার (১৪ জুলাই) ভোর থেকে আবারও মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এ কারণে জলাবদ্ধতা আবারও বাড়তে পারে বলে শঙ্কায় রয়েছেন বাসিন্দারা। উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাদের।
আজ সকালে জেলা শহর মাইজদীর লক্ষ্মীনারায়ণপুর, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এলাকা, জেলা জজ আদালত এলাকা, সরকারি মহিলা কলেজ এলাকা এবং হরিজন সম্প্রদায়ের কলোনি এলাকা ঘুরে দেখা হয়। সরেজমিন দেখা যায়, এখনো এসব এলাকার বাসাবাড়ির সামনে ও কিছু রাস্তাঘাটে পানি জমে রয়েছে। জেলা জজ আদালতে বিচারপ্রার্থীদের পানি মাড়িয়ে যাতায়াত করতে দেখা যায়। হরিজন সম্প্রদায়ের কলোনির বাসিন্দাদেরও পানি মাড়িয়ে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে।
জেলা শহর মাইজদীর ছাবিদ মিয়া সড়কসংলগ্ন বাড়ির বাসিন্দা সানজিদা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, তিন দিন বৃষ্টি না হলেও এখনো বাড়ির আঙিনায় জলাবদ্ধতা। ঘর থেকে পা বাড়ালেই পানি। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে খুবই ধীরগতিতে। ময়লা-আবর্জনামিশ্রিত পানিতে নামলেই পা চুলকায়।
লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকার বাসিন্দা আবদুল হালিম প্রথম আলোকে বলেন, টানা তিন দিন বৃষ্টি ছিল না। প্রথম দুই দিন পানি নামার গতি কিছুটা বেশি ছিল। কিন্তু গতকাল রোববার পানি নেমেছে অত্যন্ত ধীরগতিতে। বাড়ির আঙিনায় এখনো পানি। আশপাশের অপেক্ষাকৃত নিচু বাড়িগুলোতেও একই অবস্থা।
জেলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উচ্চ পর্যবেক্ষক মো. আজরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, গত তিন দিন নোয়াখালীতে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টি হয়নি। আজ ভোর থেকে আবার বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টায় জেলায় হালকা ও মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, জেলার ৫৭টি ইউনিয়নের ২৪ হাজার ৯৫০টি পরিবারের ৯০ হাজার ৪০৩ জন মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। এ পর্যন্ত ৫৮টি ঘর আংশিক ও সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ২৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১ হাজার ২৩ জন মানুষ রয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
‘ন্যাশনাল বিজনেস সাপোর্ট কম্বাইন্ড কোঅপারেটিভস’ হলো ৬৫টিরও বেশি কোম্পানির একটি জাপানি ব্যবসায়িক ফেডারেশন যারা সম্প্রতি দক্ষ বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের সুবিধার্থে এ দেশের সাথে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওআই) স্বাক্ষর করেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘন্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড প্রবাসী কর্মীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করবে। এটি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের শিক্ষাবৃত্তি।
আজ পড়ন্ত সোনালি/ এখনো তোমায় শ্রাবণের বৃষ্টির মতোই মনে পড়ে/ এখনো জোছনাকে চাঁদের আলোই বলি/ এখনো মধ্যরাতে ডাহুকের ডাক শুনি