২০০৮ সালের পরে এই প্রথমবার এমিরেটস বহরে নতুন কোনো ধরনের উড়োজাহাজ যুক্ত হয়েছে। এর আগে এমিরেটস শুধু সুপরিসর দ্বিতল এয়ারবাস এ৩৮০ এবং বোয়িং ৭৭৭ এর সাহায্যে বিশ্বের ১৪০টির অধিক গন্তব্যে ফ্লাইট সেবা দিয়ে আসছিল।
চালু হওয়ার নয় বছর পর বন্ধ হচ্ছে ভারতের ভিস্তারা এয়ারলাইনস। আজ সোমবার রাতে শেষ ফ্লাইট পরিচালনা করবে প্রতিষ্ঠানটি। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস ও টাটা সন্সের যৌথ উদ্যোগে ভিস্তারা এখন টাটার মালিকানাধীন এয়ার ইন্ডিয়ার সঙ্গে একীভূত হয়ে গেছে।
শুধু একটি প্ল্যাটফর্মে না খুঁজে দুই বা ততোধিক সাইটে আকাশপথে যাত্রা পরিষেবা খোঁজ করা উচিত। এক্ষেত্রে অনেকগুলো মূল্য তালিকা থেকে সেরা দামটি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজ স্থানচ্যুত হয়ে কুয়েত এয়ারওয়েজের একটি উড়োজাহাজের দরজা ভেঙে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজ-৬ হঠাৎ নিচে নেমে গিয়ে কুয়েত এয়ারওয়েজের একটি প্লেনের দরজা ভেঙে গেছে।
পৃথিবীতে এমন কিছু বিমানবন্দর রয়েছে যেখানে অবতরণ বড় চ্যালেঞ্জের চেয়ে কম নয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক, বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দর কোনগুলো।
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলের ইনচন বিমানবন্দর তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এছাড়া এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে পরিবারবান্ধব বিমানবন্দর হিসেবেও ঘোষণা করা হয়েছে। যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চমস্থানে রয়েছে জাপানের টোকিওর হানেদা এবং নারিতা বিমানবন্দর।
ভ্রমণের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে আকাশপথ। বাস-ট্রেন কিংবা লঞ্চে ভ্রমণের সময় ইচ্ছেমতো জিনিসপত্র নেওয়া গেলেও প্লনে ভ্রমণের সময় সেই সুযোগ নেই। আকাশপথে ভ্রমণের সময় লাগেজ বহনে শর্ত জুড়ে দেয় এয়ারলাইন্স কোম্পানিগুলো। এ ছাড়া কোন কোন জিনিস নিয়ে ওঠা যাবে তাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়।
প্লেনে যাত্রার সময় যাত্রীদের প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া একজন এয়ার হোস্টেসের কাজ। যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল ও ভ্রমণসংক্রান্ত যাবতীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার কাজটিও করেন। ফ্লাইটে ভ্রমণের সময় প্রত্যেক যাত্রীকে কিছু নিয়ম সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে।
উড়োজাহাজের অন্যতম প্রয়োজনীয় কর্মী বাহিনী হলো এয়ার হোস্টেস বা বিমানবালা। তারা কেবিন ক্রু নামেও পরিচিত। কিছু জায়গায় বিমানবালাদের ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টও বলা হয়। উড়োজাহাজের যাত্রীদের নিরাপদ ও আরামদায়ক ভ্রমণ নিশ্চিত করতে কাজ করেন বিমানবালা।
সৌদি আরবে রাজধানী রিয়াদে জোরেশোরে চলছে একটি জাতীয় বিমান সংস্থা চালুর প্রক্রিয়া। নতুন এই বিমান সংস্থার নাম ‘রিয়াদ এয়ার’।