বিডিজেন ডেস্ক
শিশুদের নিয়ে উড়োজাহাজে দীর্ঘ সময়ের ভ্রমণ অনেকের কাছেই এক আতঙ্ক। শিশুদের কান্নাকাটি আর চেঁচামেচির সঙ্গে ভ্রমণের ঝক্কি-এসব সামলাতে গিয়ে অনেকে দ্রুতগতির উড়োজাহাজের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে থাকেন। তবে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত কোন উড়োজাহাজগুলো দ্রুতগতিতে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে, তা অনেকেই জানেন না। চলুন জেনে নিই, বিশ্বের দ্রুতগতির পাঁচ উড়োজাহাজ কোনগুলো।
স্পেসশিপ টু ‘ইউনিটি’
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিন গ্যালাক্টিকের স্পেসশিপ টু ‘ইউনিটি’ বা ভিএসএস ইউনিটি নামের রকেট উড়োজাহাজটি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির উড়োজাহাজ। গতি ঘণ্টায় ৩ হাজার ৭০৪ কিলোমিটার। এটি বাণিজ্যিকভাবে মহাশূন্যে যাত্রী পরিবহন করে থাকে।
ভিএসএস ইউনিটি রকেট ইঞ্জিনচালিত। তবে এটি একা উড্ডয়ন করতে পারে না। হোয়াইট নাইট টু নামের একটি পণ্যবাহী উড়োজাহাজে করে এটিকে উৎক্ষেপণস্থলে নেওয়া হয়। উড়োজাহাজটি তৈরির ২০ বছর পর এর বাণিজ্যিক ফ্লাইট শুরু হয়। এর টিকিটের খরচও অনেক । ৯০ মিনিটের ফ্লাইটের জন্য ৪ লাখ ডলার মূল্যের টিকিট কাটতে হয়।
বোম্বার্ডিয়ার গ্লোবাল ৮০০০
গ্লোবাল ৮০০০ উড়োজাহাজটির যাত্রা চলতি বছর চালু হবে। এর নির্মাতা কানাডাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বোম্বার্ডিয়ার। প্রতিষ্ঠানটির তৈরি গ্লোবাল ৭৫০০–এর স্থলাভিষিক্ত হচ্ছে এটি। গ্লোবাল ৮০০০-এর গতি হবে ঘণ্টায় প্রায় ১ হাজার ১৬০ কিলোমিটার। এ উড়োজাহাজটিতে ১৯ জন যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবেন। ধারণা করা হচ্ছে, এটি ১৪ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত উড়তে পারবে।
সেসনা সাইটেশন এক্স প্লাস
যুক্তরাষ্ট্রের সেসনা সাইটেশন এক্স প্লাস উড়োজাহাজটির যাত্রা শুরু হয় ২০১২ সালে। এটি দীর্ঘদিন ধরে চলা সাইটেশন এক্সেরই আধুনিক সংস্করণ। এর কেবিন অপেক্ষাকৃত বড়। গতিও বেশি। ঘণ্টায় ১ হাজার ১৫৪ দশমিক ৫৩৮ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে এটি।
গালফস্ট্রিম জি৭০০
গালফস্ট্রিম জি৭০০ উড়োজাহাজটি উচ্চমূল্যের বেসরকারি জেটগুলোর একটি। এর মূল্য ৮ কোটি ডলার। গালফস্ট্রিম জি৭০০-এর গতি ঘণ্টায় ১ হাজার ১৪২ দশমিক ১৯ কিলোমিটার। উড়োজাহাজটি ১৯ জন যাত্রী বহন করতে পারে। ১৩ হাজার কিলোমিটারের বেশি পথ পাড়ি দেওয়ার সক্ষমতা আছে এটির। এই উড়োজাহাজ ১৫ হাজার মিটারের বেশি উঁচু দিয়ে উড়তে পারে।
বোয়িং ৭৪৭-৮ আই
এটি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির বড় বাণিজ্যিক জেট বিমান। এটি প্রায় ৫০০ যাত্রী বহন করতে পারে। এর গতি ঘণ্টায় ১ হাজার ১৩৬ কিলোমিটার। ৭৪৭-৮ আই উড়োজাহাজ এতটাই আকর্ষণীয় যে বর্তমানে মার্কিন বিমানবাহিনী এ মডেলের দুটি উড়োজাহাজের আধুনিকায়ন করছে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
শিশুদের নিয়ে উড়োজাহাজে দীর্ঘ সময়ের ভ্রমণ অনেকের কাছেই এক আতঙ্ক। শিশুদের কান্নাকাটি আর চেঁচামেচির সঙ্গে ভ্রমণের ঝক্কি-এসব সামলাতে গিয়ে অনেকে দ্রুতগতির উড়োজাহাজের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে থাকেন। তবে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত কোন উড়োজাহাজগুলো দ্রুতগতিতে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে, তা অনেকেই জানেন না। চলুন জেনে নিই, বিশ্বের দ্রুতগতির পাঁচ উড়োজাহাজ কোনগুলো।
স্পেসশিপ টু ‘ইউনিটি’
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিন গ্যালাক্টিকের স্পেসশিপ টু ‘ইউনিটি’ বা ভিএসএস ইউনিটি নামের রকেট উড়োজাহাজটি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির উড়োজাহাজ। গতি ঘণ্টায় ৩ হাজার ৭০৪ কিলোমিটার। এটি বাণিজ্যিকভাবে মহাশূন্যে যাত্রী পরিবহন করে থাকে।
ভিএসএস ইউনিটি রকেট ইঞ্জিনচালিত। তবে এটি একা উড্ডয়ন করতে পারে না। হোয়াইট নাইট টু নামের একটি পণ্যবাহী উড়োজাহাজে করে এটিকে উৎক্ষেপণস্থলে নেওয়া হয়। উড়োজাহাজটি তৈরির ২০ বছর পর এর বাণিজ্যিক ফ্লাইট শুরু হয়। এর টিকিটের খরচও অনেক । ৯০ মিনিটের ফ্লাইটের জন্য ৪ লাখ ডলার মূল্যের টিকিট কাটতে হয়।
বোম্বার্ডিয়ার গ্লোবাল ৮০০০
গ্লোবাল ৮০০০ উড়োজাহাজটির যাত্রা চলতি বছর চালু হবে। এর নির্মাতা কানাডাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বোম্বার্ডিয়ার। প্রতিষ্ঠানটির তৈরি গ্লোবাল ৭৫০০–এর স্থলাভিষিক্ত হচ্ছে এটি। গ্লোবাল ৮০০০-এর গতি হবে ঘণ্টায় প্রায় ১ হাজার ১৬০ কিলোমিটার। এ উড়োজাহাজটিতে ১৯ জন যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবেন। ধারণা করা হচ্ছে, এটি ১৪ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত উড়তে পারবে।
সেসনা সাইটেশন এক্স প্লাস
যুক্তরাষ্ট্রের সেসনা সাইটেশন এক্স প্লাস উড়োজাহাজটির যাত্রা শুরু হয় ২০১২ সালে। এটি দীর্ঘদিন ধরে চলা সাইটেশন এক্সেরই আধুনিক সংস্করণ। এর কেবিন অপেক্ষাকৃত বড়। গতিও বেশি। ঘণ্টায় ১ হাজার ১৫৪ দশমিক ৫৩৮ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে এটি।
গালফস্ট্রিম জি৭০০
গালফস্ট্রিম জি৭০০ উড়োজাহাজটি উচ্চমূল্যের বেসরকারি জেটগুলোর একটি। এর মূল্য ৮ কোটি ডলার। গালফস্ট্রিম জি৭০০-এর গতি ঘণ্টায় ১ হাজার ১৪২ দশমিক ১৯ কিলোমিটার। উড়োজাহাজটি ১৯ জন যাত্রী বহন করতে পারে। ১৩ হাজার কিলোমিটারের বেশি পথ পাড়ি দেওয়ার সক্ষমতা আছে এটির। এই উড়োজাহাজ ১৫ হাজার মিটারের বেশি উঁচু দিয়ে উড়তে পারে।
বোয়িং ৭৪৭-৮ আই
এটি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির বড় বাণিজ্যিক জেট বিমান। এটি প্রায় ৫০০ যাত্রী বহন করতে পারে। এর গতি ঘণ্টায় ১ হাজার ১৩৬ কিলোমিটার। ৭৪৭-৮ আই উড়োজাহাজ এতটাই আকর্ষণীয় যে বর্তমানে মার্কিন বিমানবাহিনী এ মডেলের দুটি উড়োজাহাজের আধুনিকায়ন করছে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।