বিডিজেন ডেস্ক
ভ্রমণকেই আরও সহজ করার জন্য আবিষ্কার হয় উড়োজাহাজের। যার ফলে মুহূর্তেই এক দেশ থেকে আরেক দেশে ছুটে যাওয়া যায়। কিন্তু যদি অবতরণ করার সময় বিপজ্জনক বিমানবন্দরের মুখোমুখি হতে হয় তাহলে কেমন হবে?পৃথিবীতে এমন কিছু বিমানবন্দর রয়েছে যেখানে অবতরণ বড় চ্যালেঞ্জের চেয়ে কম নয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক, বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দর কোনগুলো।
পারো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ভুটান
পারো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এতটাই বিপজ্জনক যে এখানে ২৪ জনেরও কম পাইলট রয়েছেন; যারা প্রশিক্ষিত এবং এটি ব্যবহার করার জন্য অনুমোদিত। এই বিমানবন্দরটি শুধুমাত্র সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কাজ করে এবং এর প্রধান ঝুঁকি হলো এটি হিমালয় পর্বত দিয়ে বেষ্টিত।
প্রিন্সেস জুলিয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
এই বিমানবন্দরটির অবস্থান সাগর সৈকতের সঙ্গেই। কোনো উড়োজাহাজ যখন বিমানবন্দরে নামতে থাকে সৈকতে থাকা পর্যটকেরা রীতিমতো বাতাসের তীব্র ঝাপটা অনুভব করেন। রানওয়ের দৈর্ঘ্য সাত হাজার ফুটের একটু বেশি। যার একপাশে মাহো সৈকত, আরেক পাশে পর্বত। ১৯৪২ সালে মূলত সামরিক এয়ারস্ট্রিপ হিসেবে যাত্রা শুরু হলেও, এখন সব ধরনের উড়োজাহাজ ওঠা-নামা করে।
ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, নেপাল
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দরের মধ্যে একটি। ১৯৪৯ সালে সেখান থেকে প্রথম ফ্লাইট টেক অফ করেছিল। তার পর থেকে এখানে প্রায় ১৮ টি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো বিমানবন্দর, পর্তুগাল
পর্তুগালের সান্তা ক্রুজে অবস্থিত এই বিমানবন্দরটিকে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও বলা হয়। সেখানকার এয়ারস্ট্রিপ বেশ ছোট। সেটি সমুদ্র এবং পাহাড়ের খাদের মাঝে। সেখানে নিরাপদে অবতরণ করা চ্যালেঞ্জে। এছাড়াও, আটলান্টিক মহাসাগর থেকে আসা বাতাস ঝুঁকি বাড়ায়।
জিব্রাল্টার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের জিব্রাল্টার বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি মনোলিথ কিংবা একশিলা স্তম্ভকে সামনে পাওয়া যাবে। রানওয়েটি পাথরের খাঁড়া দেয়াল ও শহরের মাঝখানে অবস্থিত।তবে এই বিমানবন্দরের সবচেয়ে বড় চমকটি হলো- এর রানওয়েটি চলে গেছে একটি ব্যস্ত সড়কের মাঝখান দিয়ে। কাজেই প্রতিবার কোনো উড়োজাহাজ ওঠা বা নামার সময় রাস্তাটি বন্ধ করে দিতে হয়।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
ভ্রমণকেই আরও সহজ করার জন্য আবিষ্কার হয় উড়োজাহাজের। যার ফলে মুহূর্তেই এক দেশ থেকে আরেক দেশে ছুটে যাওয়া যায়। কিন্তু যদি অবতরণ করার সময় বিপজ্জনক বিমানবন্দরের মুখোমুখি হতে হয় তাহলে কেমন হবে?পৃথিবীতে এমন কিছু বিমানবন্দর রয়েছে যেখানে অবতরণ বড় চ্যালেঞ্জের চেয়ে কম নয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক, বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দর কোনগুলো।
পারো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ভুটান
পারো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এতটাই বিপজ্জনক যে এখানে ২৪ জনেরও কম পাইলট রয়েছেন; যারা প্রশিক্ষিত এবং এটি ব্যবহার করার জন্য অনুমোদিত। এই বিমানবন্দরটি শুধুমাত্র সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কাজ করে এবং এর প্রধান ঝুঁকি হলো এটি হিমালয় পর্বত দিয়ে বেষ্টিত।
প্রিন্সেস জুলিয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
এই বিমানবন্দরটির অবস্থান সাগর সৈকতের সঙ্গেই। কোনো উড়োজাহাজ যখন বিমানবন্দরে নামতে থাকে সৈকতে থাকা পর্যটকেরা রীতিমতো বাতাসের তীব্র ঝাপটা অনুভব করেন। রানওয়ের দৈর্ঘ্য সাত হাজার ফুটের একটু বেশি। যার একপাশে মাহো সৈকত, আরেক পাশে পর্বত। ১৯৪২ সালে মূলত সামরিক এয়ারস্ট্রিপ হিসেবে যাত্রা শুরু হলেও, এখন সব ধরনের উড়োজাহাজ ওঠা-নামা করে।
ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, নেপাল
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দরের মধ্যে একটি। ১৯৪৯ সালে সেখান থেকে প্রথম ফ্লাইট টেক অফ করেছিল। তার পর থেকে এখানে প্রায় ১৮ টি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো বিমানবন্দর, পর্তুগাল
পর্তুগালের সান্তা ক্রুজে অবস্থিত এই বিমানবন্দরটিকে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও বলা হয়। সেখানকার এয়ারস্ট্রিপ বেশ ছোট। সেটি সমুদ্র এবং পাহাড়ের খাদের মাঝে। সেখানে নিরাপদে অবতরণ করা চ্যালেঞ্জে। এছাড়াও, আটলান্টিক মহাসাগর থেকে আসা বাতাস ঝুঁকি বাড়ায়।
জিব্রাল্টার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের জিব্রাল্টার বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি মনোলিথ কিংবা একশিলা স্তম্ভকে সামনে পাওয়া যাবে। রানওয়েটি পাথরের খাঁড়া দেয়াল ও শহরের মাঝখানে অবস্থিত।তবে এই বিমানবন্দরের সবচেয়ে বড় চমকটি হলো- এর রানওয়েটি চলে গেছে একটি ব্যস্ত সড়কের মাঝখান দিয়ে। কাজেই প্রতিবার কোনো উড়োজাহাজ ওঠা বা নামার সময় রাস্তাটি বন্ধ করে দিতে হয়।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।
বিদেশ থেকে আসার সময় যাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ে, স্ত্রী, মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের জন্য নানা ধরনের উপহারসামগ্রী আনেন। আবার গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নিয়ে আসেন তারা। এ জন্য সরকার ব্যাগেজ রুল সুবিধা দেয়।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
০২ জুন ২০২৫