প্লেনে যাত্রার সময় যাত্রীদের প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া একজন এয়ার হোস্টেসের কাজ। যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল ও ভ্রমণসংক্রান্ত যাবতীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার কাজটিও করেন। ফ্লাইটে ভ্রমণের সময় প্রত্যেক যাত্রীকে কিছু নিয়ম সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে।
বিডিজেন ডেস্ক
প্লেনে যাত্রার সময় যাত্রীদের প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া একজন এয়ার হোস্টেসের কাজ। যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল ও ভ্রমণসংক্রান্ত যাবতীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার কাজটিও করেন। ফ্লাইটে ভ্রমণের সময় প্রত্যেক যাত্রীকে কিছু নিয়ম সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। জেনে রাখতে হবে, উড়োজাহাজে ভ্রমণের সময় এয়ার হোস্টেস বা কেবিন ক্রুদের সঙ্গে ব্যবহারের ক্ষেত্রে কী কী নিয়ম মেনে চলা জরুরি।
বারবার সিট বদলানোর কথা বলবেন না
অনেক সময় যাত্রীরা নিজেদের আসন বদলানোর জন্য এয়ার হোস্টেসদের বিরক্ত করতে থাকেন। উড়োজাহাজ যদি যাত্রী কম থাকে তাহলে কেউ যদি পছন্দ অনুযায়ী সিট চান তো ঠিক আছে। কিন্তু যদি ফ্লাইট পূর্ণ থাকে এবং সেখানে কোনও যাত্রী নিজের আসন বারবার পরিবর্তনের জন্য এয়ার হোস্টেসকে বিরক্ত করতে শুরু করেন তাহলে তা নিয়ম বহির্ভূত। বড়জোর যাত্রী একবার এয়ার হোস্টেসকে অনুরোধ করতে পারেন। কিন্তু সিট পরিবর্তন সম্ভব না হলে এয়ার হোস্টেসের কিছু করার থাকে না। সেই অবস্থায় তাঁকে বারবার বিরক্ত করা অন্যায়।
বেশি পানীয় চাইবেন না
অনেক যাত্রী আছেন যারা পর্যাপ্ত পানীয় থাকা সত্ত্বেও ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টদের কাছে বারবার পানীয় আনার জন্য বলতে থাকেন। এক্ষেত্রে জানিয়ে রাখা ভালো, উড়োজাহাজ সংস্থা যাত্রীদের পানীয় দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি সীমা বেঁধে দেয়। এর চেয়ে বেশি পানীয় দেওয়া এয়ার হোস্টেসদের হাতে থাকে না। তাই এয়ারলাইনে ভ্রমণের আগে মনে রাখবেন এয়ার হোস্টেসের সঙ্গে পানীয় নিয়ে অযথা তর্ক করবেন না।
লুকিয়ে কোনো জিনিস ফ্লাইটে নেবেন না
অনেক সময় যাত্রীরা ফ্লাইটে এমন কিছু জিনিস নিয়ে আসেন যা, সিকিউরিটি চেকিংয়ের সময় নিতে বাধা দেওয়া হয়। সেখানে কোনোরকমে অনুমোদন নিয়ে করে অনেক যাত্রীই সেগুলো উড়োজাহাজের ভেতর ব্যবহার করতে শুরু করে দেন। অন্যান্য যাত্রীর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার কথা মাথায় রেখে এয়ার হোস্টেস সেই সব জিনিস ব্যবহার করতে নিষেধ করেন। অনেক যাত্রী এ নিয়ে তর্ক শুরু করে দেন। ফ্লাইটে ভ্রমণের সময়, এয়ার হোস্টেস কোনোকিছু যুক্তিসহ নিষেধ করলে সেগুলো শুনুন।
আপনার ব্যাগ নেওয়ার কথা বলবেন না
যাত্রীর হাতের ব্যাগটি যথেষ্ট বড় হলেও আশা করবেন না যে ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট সেটি বহন করে দেবেন। তাঁরা যাত্রীকে গাইড করতে পারে, কিন্তু সেক্ষেত্রে এয়ার হোস্টেস আপনাকে সাহায্য করছেন না বলে যাত্রী কখনওই অভিযোগ জানাতে পারবেন না। যাত্রীকে নিজের ব্যাগ নিজেকেই বহন করতে হবে।
আসন আপগ্রেডের জন্য জিজ্ঞাসা করবেন না
অনেক সময় ফ্লাইটে প্রথম শ্রেণির আসন খালি থাকে। সেক্ষেত্রে অনেক যাত্রী এয়ার হোস্টেসকে সেখানে বসার জন্য বা সিট আপগ্রেড করার অনুরোধ করতে থাকেন। বারবার এধরনের অনুরোধে এয়ার হোস্টেস বিরক্ত হন এবং যাত্রীকে সতর্কও করতে থাকেন। সেক্ষেত্রে যাত্রীকেও সমস্যাটা বুঝতে হবে।
প্লেনে যাত্রার সময় যাত্রীদের প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া একজন এয়ার হোস্টেসের কাজ। যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল ও ভ্রমণসংক্রান্ত যাবতীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার কাজটিও করেন। ফ্লাইটে ভ্রমণের সময় প্রত্যেক যাত্রীকে কিছু নিয়ম সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। জেনে রাখতে হবে, উড়োজাহাজে ভ্রমণের সময় এয়ার হোস্টেস বা কেবিন ক্রুদের সঙ্গে ব্যবহারের ক্ষেত্রে কী কী নিয়ম মেনে চলা জরুরি।
বারবার সিট বদলানোর কথা বলবেন না
অনেক সময় যাত্রীরা নিজেদের আসন বদলানোর জন্য এয়ার হোস্টেসদের বিরক্ত করতে থাকেন। উড়োজাহাজ যদি যাত্রী কম থাকে তাহলে কেউ যদি পছন্দ অনুযায়ী সিট চান তো ঠিক আছে। কিন্তু যদি ফ্লাইট পূর্ণ থাকে এবং সেখানে কোনও যাত্রী নিজের আসন বারবার পরিবর্তনের জন্য এয়ার হোস্টেসকে বিরক্ত করতে শুরু করেন তাহলে তা নিয়ম বহির্ভূত। বড়জোর যাত্রী একবার এয়ার হোস্টেসকে অনুরোধ করতে পারেন। কিন্তু সিট পরিবর্তন সম্ভব না হলে এয়ার হোস্টেসের কিছু করার থাকে না। সেই অবস্থায় তাঁকে বারবার বিরক্ত করা অন্যায়।
বেশি পানীয় চাইবেন না
অনেক যাত্রী আছেন যারা পর্যাপ্ত পানীয় থাকা সত্ত্বেও ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টদের কাছে বারবার পানীয় আনার জন্য বলতে থাকেন। এক্ষেত্রে জানিয়ে রাখা ভালো, উড়োজাহাজ সংস্থা যাত্রীদের পানীয় দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি সীমা বেঁধে দেয়। এর চেয়ে বেশি পানীয় দেওয়া এয়ার হোস্টেসদের হাতে থাকে না। তাই এয়ারলাইনে ভ্রমণের আগে মনে রাখবেন এয়ার হোস্টেসের সঙ্গে পানীয় নিয়ে অযথা তর্ক করবেন না।
লুকিয়ে কোনো জিনিস ফ্লাইটে নেবেন না
অনেক সময় যাত্রীরা ফ্লাইটে এমন কিছু জিনিস নিয়ে আসেন যা, সিকিউরিটি চেকিংয়ের সময় নিতে বাধা দেওয়া হয়। সেখানে কোনোরকমে অনুমোদন নিয়ে করে অনেক যাত্রীই সেগুলো উড়োজাহাজের ভেতর ব্যবহার করতে শুরু করে দেন। অন্যান্য যাত্রীর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার কথা মাথায় রেখে এয়ার হোস্টেস সেই সব জিনিস ব্যবহার করতে নিষেধ করেন। অনেক যাত্রী এ নিয়ে তর্ক শুরু করে দেন। ফ্লাইটে ভ্রমণের সময়, এয়ার হোস্টেস কোনোকিছু যুক্তিসহ নিষেধ করলে সেগুলো শুনুন।
আপনার ব্যাগ নেওয়ার কথা বলবেন না
যাত্রীর হাতের ব্যাগটি যথেষ্ট বড় হলেও আশা করবেন না যে ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট সেটি বহন করে দেবেন। তাঁরা যাত্রীকে গাইড করতে পারে, কিন্তু সেক্ষেত্রে এয়ার হোস্টেস আপনাকে সাহায্য করছেন না বলে যাত্রী কখনওই অভিযোগ জানাতে পারবেন না। যাত্রীকে নিজের ব্যাগ নিজেকেই বহন করতে হবে।
আসন আপগ্রেডের জন্য জিজ্ঞাসা করবেন না
অনেক সময় ফ্লাইটে প্রথম শ্রেণির আসন খালি থাকে। সেক্ষেত্রে অনেক যাত্রী এয়ার হোস্টেসকে সেখানে বসার জন্য বা সিট আপগ্রেড করার অনুরোধ করতে থাকেন। বারবার এধরনের অনুরোধে এয়ার হোস্টেস বিরক্ত হন এবং যাত্রীকে সতর্কও করতে থাকেন। সেক্ষেত্রে যাত্রীকেও সমস্যাটা বুঝতে হবে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।