‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ ও মডেল মেঘনা আলম এবং দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি মডেল থানায় দায়ের করা মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা কূটনীতিকের কাছে ৫ মিলিয়ন ডলার অর্থ দাবি করেছেন।
‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ ও মডেল মেঘনা আলমকে রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সকালে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া।
চাঁদাবাজির মামলায় ব্যবসায়ী মো. দেওয়ান সমিরকে ৫ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছেন আদালত। দেওয়ান সমির বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটক মডেল মেঘনা আলমের পূর্বপরিচিত বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিশেষ ক্ষমতা আইনে ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ ও মডেল মেঘনা আলমের আটকাদেশকে ফ্যাসিবাদী তৎপরতা ও স্বৈরাচারী আচরণের প্রকাশ বলে মনে করে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি।
বিশেষ ক্ষমতা আইনে ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ ও মডেল মেঘনা আলমকে আটকের পর কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। শুক্রবার ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ উদ্বেগ প্রকাশ করে সংগঠনটি।
সাবেক মিস আর্থ বাংলাদেশ ও মডেল মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটকাদেশ দিয়ে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ডিবি পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সিএমএম আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ এ আদেশ দেন।
বিতর্ক যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ে না তাঁর। প্রায়ই নিজের নানা উদ্ভট কর্মকাণ্ডের জন্য খবরের শিরোনামে থাকেন তিনি। কিছুদিন আগে তিনি খবরের শিরোনাম হয়েছিলেন স্ত্রীর স্নানের ভিডিও পোস্ট করে।