
প্রতিবেদক, বিডিজেন

বিশেষ ক্ষমতা আইনে ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ ও মডেল মেঘনা আলমের আটকাদেশকে ফ্যাসিবাদী তৎপরতা ও স্বৈরাচারী আচরণের প্রকাশ বলে মনে করে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি।
মেঘনা আলমের মুক্তি চেয়ে সংগঠনটি বলেছে, গণ–অভ্যুত্থান–পরবর্তী রাষ্ট্রে ‘বিশেষ ক্ষমতা আইন’সহ নিপীড়নমূলক কোনো আইন থাকতে পারে না।
আজ শনিবার (১২ এপ্রিল) গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়। গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ গণমাধ্যমে ওই বিবৃতি পাঠিয়েছেন।
গত বুধবার (৯ এপ্রিল) রাতে মেঘনা আলমকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) আটক করে। পরদিন বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশ অনুযায়ী আদালত তাঁকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিন আটক রাখার আদেশ দেন। তিনি এখন কারাগারে আছেন।
বিবৃতিতে এ ঘটনাকে আইনশৃঙ্খলা ও বিচার বিভাগের স্বৈরাচারী আচরণের প্রকাশ উল্লেখ করে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি রাষ্ট্রের এরূপ ‘আইনি’ স্বৈরাচারী তৎপরতার নিন্দা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, মেঘনা আলমকে দরজা ভেঙে আটক করতে অভিযান চালাচ্ছিল, তখন তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভ করছিলেন। ভিডিওতে তিনি ভাটারা থানা ও ৯৯৯ হটলাইনে সহায়তা চেয়ে পাননি। তিনি পুলিশের পরিচয় নিশ্চিত করা ও আটকের কারণ জানতে কাগজ চেয়েছেন, কিন্তু কিছুই মানা হয়নি। তাঁকে জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর এক দিন গুম করে রাখা হয়। এ সময়ে ফেসবুকে তাঁর লাইভ ভিডিও ডিলিট করা হয় এবং পুলিশ ও ডিবি তাঁকে আটকের কথা অস্বীকার করে। ফেসবুকে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হলে পরদিন আটকের কথা স্বীকার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন
গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি বলেছে, বিশেষ ক্ষমতা আইন (১৯৭৪) একটি ফ্যাসিবাদী আইন। জুলাইয়ে ছাত্র–জনতার বিপুল রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যখন জনগণের আকাঙ্ক্ষা হয়ে উঠেছে, তখন এ রকম আইনের ব্যবহার আবার ফ্যাসিবাদী তৎপরতার প্রকাশ ঘটিয়েছে।
মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে কূটনৈতিক সম্পর্ক নষ্ট করার’ যে অভিযোগ দিয়েছে, তা বিভ্রান্তিকর ও অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। এতে আরও বলা হয়, রাষ্ট্র যদি একজন কূটনীতিকের ব্যক্তিগত বিদ্বেষের জেরে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ব্যবহারের মাধ্যমে নাগরিকের অধিকার হরণ করে, তাহলে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব প্রশ্নবিদ্ধ হয় এবং কূটনৈতিক প্রশ্নে দ্ব্যর্থহীন নতজানুতা প্রকাশ পায়।
বিবৃতিতে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি মেঘনা আলমের মুক্তি ও বিশেষ ক্ষমতা আইন (১৯৭৪) বাতিলের দাবি জানায়। পাশাপাশি যে রাষ্ট্রীয় বাহিনী বিদেশি রাষ্ট্রদূতের ব্যক্তিগত বাহিনী হিসেবে একজন নাগরিকের অধিকারকে হরণ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবিও তুলেছে তারা। এ ছাড়া, ঘটনার সঙ্গে যুক্ত বিদেশি রাষ্ট্রদূতের ভূমিকাও তদন্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে যথাযথ কূটনৈতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।
আরও পড়ুন

বিশেষ ক্ষমতা আইনে ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’ ও মডেল মেঘনা আলমের আটকাদেশকে ফ্যাসিবাদী তৎপরতা ও স্বৈরাচারী আচরণের প্রকাশ বলে মনে করে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি।
মেঘনা আলমের মুক্তি চেয়ে সংগঠনটি বলেছে, গণ–অভ্যুত্থান–পরবর্তী রাষ্ট্রে ‘বিশেষ ক্ষমতা আইন’সহ নিপীড়নমূলক কোনো আইন থাকতে পারে না।
আজ শনিবার (১২ এপ্রিল) গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়। গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ গণমাধ্যমে ওই বিবৃতি পাঠিয়েছেন।
গত বুধবার (৯ এপ্রিল) রাতে মেঘনা আলমকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) আটক করে। পরদিন বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশ অনুযায়ী আদালত তাঁকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিন আটক রাখার আদেশ দেন। তিনি এখন কারাগারে আছেন।
বিবৃতিতে এ ঘটনাকে আইনশৃঙ্খলা ও বিচার বিভাগের স্বৈরাচারী আচরণের প্রকাশ উল্লেখ করে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি রাষ্ট্রের এরূপ ‘আইনি’ স্বৈরাচারী তৎপরতার নিন্দা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, মেঘনা আলমকে দরজা ভেঙে আটক করতে অভিযান চালাচ্ছিল, তখন তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লাইভ করছিলেন। ভিডিওতে তিনি ভাটারা থানা ও ৯৯৯ হটলাইনে সহায়তা চেয়ে পাননি। তিনি পুলিশের পরিচয় নিশ্চিত করা ও আটকের কারণ জানতে কাগজ চেয়েছেন, কিন্তু কিছুই মানা হয়নি। তাঁকে জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর এক দিন গুম করে রাখা হয়। এ সময়ে ফেসবুকে তাঁর লাইভ ভিডিও ডিলিট করা হয় এবং পুলিশ ও ডিবি তাঁকে আটকের কথা অস্বীকার করে। ফেসবুকে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হলে পরদিন আটকের কথা স্বীকার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন
গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি বলেছে, বিশেষ ক্ষমতা আইন (১৯৭৪) একটি ফ্যাসিবাদী আইন। জুলাইয়ে ছাত্র–জনতার বিপুল রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যখন জনগণের আকাঙ্ক্ষা হয়ে উঠেছে, তখন এ রকম আইনের ব্যবহার আবার ফ্যাসিবাদী তৎপরতার প্রকাশ ঘটিয়েছে।
মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে কূটনৈতিক সম্পর্ক নষ্ট করার’ যে অভিযোগ দিয়েছে, তা বিভ্রান্তিকর ও অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। এতে আরও বলা হয়, রাষ্ট্র যদি একজন কূটনীতিকের ব্যক্তিগত বিদ্বেষের জেরে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ব্যবহারের মাধ্যমে নাগরিকের অধিকার হরণ করে, তাহলে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব প্রশ্নবিদ্ধ হয় এবং কূটনৈতিক প্রশ্নে দ্ব্যর্থহীন নতজানুতা প্রকাশ পায়।
বিবৃতিতে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি মেঘনা আলমের মুক্তি ও বিশেষ ক্ষমতা আইন (১৯৭৪) বাতিলের দাবি জানায়। পাশাপাশি যে রাষ্ট্রীয় বাহিনী বিদেশি রাষ্ট্রদূতের ব্যক্তিগত বাহিনী হিসেবে একজন নাগরিকের অধিকারকে হরণ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবিও তুলেছে তারা। এ ছাড়া, ঘটনার সঙ্গে যুক্ত বিদেশি রাষ্ট্রদূতের ভূমিকাও তদন্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে যথাযথ কূটনৈতিক ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।
আরও পড়ুন
বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হওয়া হজ চুক্তি অনুযায়ী আগামী বছর হজে মদিনা দিয়ে ২০ শতাংশ বাংলাদেশি হজযাত্রী গমন এবং ৩০ শতাংশ হজযাত্রীকে ফিরতে হবে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিসমিক অবজারভেটরির তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে প্রথম ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৫ এবং উৎপত্তিস্থল সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায়। পরের ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩ এবং এর উৎপত্তিস্থল ছিল বিয়ানীবাজারের পার্শ্ববর্তী মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
জান্নাতুন বলেন, ‘‘এক কাপড়ে ছিলাম সেটা পরেই আসতে হয়েছে। কোম্পানি থেকে শেষ মাসের বেতন পাব, সেটাও পাইনি। আমাদের জামা–কাপড়সহ প্রয়োজনীয় আরও কিছু জিনিসপত্র ছিল, কিন্তু কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি।

বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
২ দিন আগে