প্রতিবেদক, বিডিজেন
চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলমের জামিন আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা রহমান এ আদেশ দেন।
ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা এ মামলায় গত ১৭ এপ্রিল গ্রেপ্তার দেখানো হয় মেঘনাকে।
তার আইনজীবী জামিন আবেদন করে বলেন, মেঘনার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আনা হয়নি। হয়রানির জন্যই তাঁকে এ মামলায় জড়ানো হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষ জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে বলে, মেঘনার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। দেওয়ান সামির কাওয়াই গ্রুপের সিইও এবং সঞ্জনা ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি জনশক্তি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের মালিক।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২৯ মার্চ ধানমন্ডির একটি জাপানি রেস্টুরেন্টে এক কূটনীতিকের কাছ থেকে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের পরিকল্পনায় বৈঠক করেন তারা।
এর আগে, ৯ এপ্রিল রাতে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার নিজ বাসা থেকে মডেল মেঘনা আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১০ এপ্রিল আদালত তাঁকে বিশেষ ক্ষমতা আইনের আওতায় ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
১৩ এপ্রিল বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ একটি রুল জারি করে জানতে চান, বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের গ্রেপ্তার কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না।
মেঘনা আলমের গ্রেপ্তার ও আটক নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে।
চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলমের জামিন আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা রহমান এ আদেশ দেন।
ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা এ মামলায় গত ১৭ এপ্রিল গ্রেপ্তার দেখানো হয় মেঘনাকে।
তার আইনজীবী জামিন আবেদন করে বলেন, মেঘনার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আনা হয়নি। হয়রানির জন্যই তাঁকে এ মামলায় জড়ানো হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষ জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে বলে, মেঘনার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। দেওয়ান সামির কাওয়াই গ্রুপের সিইও এবং সঞ্জনা ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি জনশক্তি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের মালিক।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২৯ মার্চ ধানমন্ডির একটি জাপানি রেস্টুরেন্টে এক কূটনীতিকের কাছ থেকে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের পরিকল্পনায় বৈঠক করেন তারা।
এর আগে, ৯ এপ্রিল রাতে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার নিজ বাসা থেকে মডেল মেঘনা আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১০ এপ্রিল আদালত তাঁকে বিশেষ ক্ষমতা আইনের আওতায় ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
১৩ এপ্রিল বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ একটি রুল জারি করে জানতে চান, বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের গ্রেপ্তার কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না।
মেঘনা আলমের গ্রেপ্তার ও আটক নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।