
বিডিজেন ডেস্ক

এ বছরের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ও দুস্থ পরিবারের মধ্যে গৃহনির্মাণ সামগ্রী বিতরণে অর্থ অনুদান দিয়েছে মৌলভীবাজার ঐক্য পরিষদ বাহরাইন।
শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বাহরাইনের রাজধানী মানামার স্থানীয় কুকমেইল রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ অর্থ অনুদান হস্তান্তর করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সুরমান মিয়া। যৌথ সঞ্চালনায় ছিলেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিষ্ণু পদদেব ও সাংগঠনিক সম্পাদক সম্রাট নজরুল ইসলাম সিদ্দিকী।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম সচিব (লেবার উইং) মাহফুজুর রহমান। গেস্ট অব অনারে ছিলেন মৌলভীবাজার ঐক্য পরিষদ বাহরাইনের প্রধান উপদেষ্টা মাহবুব আলম হামিদ, প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জসিম উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মো. আরিফ, আব্দুস সাত্তার, শামিম আহম্মেদ ওলি, দিলদার মাহমুদ, শাহ আলম, এস এম শামিম।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের শ্রম সচিব মাহফুজুর রহমানের হাতে অর্থ অনুদানের ৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়।

এ বছরের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ও দুস্থ পরিবারের মধ্যে গৃহনির্মাণ সামগ্রী বিতরণে অর্থ অনুদান দিয়েছে মৌলভীবাজার ঐক্য পরিষদ বাহরাইন।
শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বাহরাইনের রাজধানী মানামার স্থানীয় কুকমেইল রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ অর্থ অনুদান হস্তান্তর করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সুরমান মিয়া। যৌথ সঞ্চালনায় ছিলেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিষ্ণু পদদেব ও সাংগঠনিক সম্পাদক সম্রাট নজরুল ইসলাম সিদ্দিকী।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম সচিব (লেবার উইং) মাহফুজুর রহমান। গেস্ট অব অনারে ছিলেন মৌলভীবাজার ঐক্য পরিষদ বাহরাইনের প্রধান উপদেষ্টা মাহবুব আলম হামিদ, প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জসিম উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মো. আরিফ, আব্দুস সাত্তার, শামিম আহম্মেদ ওলি, দিলদার মাহমুদ, শাহ আলম, এস এম শামিম।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের শ্রম সচিব মাহফুজুর রহমানের হাতে অর্থ অনুদানের ৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।