বিডিজেন ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে এক বছরের বেশি সময় ধরে চলমান যুদ্ধের সময় প্রাণভয়ে সেখানকার বাসিন্দারা ছুটে বেড়িয়েছেন এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। ইসরায়েলি বাহিনী তাদের বারবার এলাকা ত্যাগে বাধ্য করেছে।ইসরায়েলের এই কর্মকাণ্ডকে ‘যুদ্ধাপরাধ’ বলে উল্লেখ করেছে নিউইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
বার্তা সংস্থা এএফপি জেরুজালেম থেকে খবর দিয়েছে।
এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এইচআরডব্লিউ।
এতে বলা হয়েছে, গাজার বাসিন্দাদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করার মধ্য দিয়ে ইসরায়েলি বাহিনীর কর্মকর্তারা যুদ্ধাপরাধ করছেন। এইচআরডব্লিউ এ-সংক্রান্ত তথ্য–প্রমাণ জোগাড় করেছে। এ ছাড়া গাজার অনেক এলাকায় ফিলিস্তিনিদের আর ফিরে যাওয়ার উপায় নেই। এটি ‘জাতিগত নিধনের’ সংজ্ঞার সঙ্গে মিলে যায়।
এইচআরডব্লিউর প্রতিবেদনটি ১৭২ পৃষ্ঠার। চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত বাস্তুচ্যুত গাজাবাসীর সাক্ষাৎকার, স্যাটেলাইট থেকে ধারণ করা ছবি এবং লোকজনের কাছ থেকে নেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মানবাধিকার সংগঠনটির গবেষক নাদিয়া হার্ডম্যান।
জাতিসংঘের দেওয়া তথ্যমতে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ শুরু হয়। এর আগে ভূখন্ডটিতে ২ কোটি ৪০ লাখ মানুষের বসবাস ছিল। তখন থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। তাঁদেরই একজন উত্তর গাজার জাবালিয়া শরণার্থীশিবিরের বাসিন্দা ৬৩ বছর বয়সী রাগেব আল রুবাইয়া।
এএফপিকে রাগেব বলেন, ইসরায়েলি বাহিনী যুদ্ধবিমান ও ট্যাংক থেকে বোমা হামলা শুরুর পর তিনি নিজের বাড়ি ছেড়ে চলে যান। নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাঁকে এলাকা ত্যাগ করতে হয়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী জাবালিয়ায় সবকিছু ধ্বংস করছে। তাদের লক্ষ্য হলো উত্তর গাজাকে একেবারে ধ্বংস করে গাজা ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা।
এইচআরডব্লিউর মধ্যপ্রাচ্য বিভাগের মুখপাত্র আহমেদ বেনচেমসি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘কৌশলগতভাবে গাজার বড় একটি অংশকে বসবাসের অযোগ্য করে তোলা হয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা স্থায়ীভাবে বসবাসের অযোগ্য হয়ে গেছে। এটা জাতিগত নিধনের মধ্যে পড়ে।’
ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে এক বছরের বেশি সময় ধরে চলমান যুদ্ধের সময় প্রাণভয়ে সেখানকার বাসিন্দারা ছুটে বেড়িয়েছেন এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। ইসরায়েলি বাহিনী তাদের বারবার এলাকা ত্যাগে বাধ্য করেছে।ইসরায়েলের এই কর্মকাণ্ডকে ‘যুদ্ধাপরাধ’ বলে উল্লেখ করেছে নিউইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
বার্তা সংস্থা এএফপি জেরুজালেম থেকে খবর দিয়েছে।
এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এইচআরডব্লিউ।
এতে বলা হয়েছে, গাজার বাসিন্দাদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করার মধ্য দিয়ে ইসরায়েলি বাহিনীর কর্মকর্তারা যুদ্ধাপরাধ করছেন। এইচআরডব্লিউ এ-সংক্রান্ত তথ্য–প্রমাণ জোগাড় করেছে। এ ছাড়া গাজার অনেক এলাকায় ফিলিস্তিনিদের আর ফিরে যাওয়ার উপায় নেই। এটি ‘জাতিগত নিধনের’ সংজ্ঞার সঙ্গে মিলে যায়।
এইচআরডব্লিউর প্রতিবেদনটি ১৭২ পৃষ্ঠার। চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত বাস্তুচ্যুত গাজাবাসীর সাক্ষাৎকার, স্যাটেলাইট থেকে ধারণ করা ছবি এবং লোকজনের কাছ থেকে নেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মানবাধিকার সংগঠনটির গবেষক নাদিয়া হার্ডম্যান।
জাতিসংঘের দেওয়া তথ্যমতে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ শুরু হয়। এর আগে ভূখন্ডটিতে ২ কোটি ৪০ লাখ মানুষের বসবাস ছিল। তখন থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ১ কোটি ৯০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। তাঁদেরই একজন উত্তর গাজার জাবালিয়া শরণার্থীশিবিরের বাসিন্দা ৬৩ বছর বয়সী রাগেব আল রুবাইয়া।
এএফপিকে রাগেব বলেন, ইসরায়েলি বাহিনী যুদ্ধবিমান ও ট্যাংক থেকে বোমা হামলা শুরুর পর তিনি নিজের বাড়ি ছেড়ে চলে যান। নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাঁকে এলাকা ত্যাগ করতে হয়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী জাবালিয়ায় সবকিছু ধ্বংস করছে। তাদের লক্ষ্য হলো উত্তর গাজাকে একেবারে ধ্বংস করে গাজা ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা।
এইচআরডব্লিউর মধ্যপ্রাচ্য বিভাগের মুখপাত্র আহমেদ বেনচেমসি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘কৌশলগতভাবে গাজার বড় একটি অংশকে বসবাসের অযোগ্য করে তোলা হয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা স্থায়ীভাবে বসবাসের অযোগ্য হয়ে গেছে। এটা জাতিগত নিধনের মধ্যে পড়ে।’
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ইংরেজি ভাষার পরীক্ষার নিয়মে বড় পরিবর্তন এনেছে অস্ট্রেলিয়া। এখন থেকে ভিসা আবেদনে আগের ৫টি পরীক্ষার বদলে ৯টি পরীক্ষার ফলাফল গ্রহণ করা হবে। পরিবর্তিত এই নিয়ম ৭ আগস্ট থেকে কার্যকর হয়েছে।
একদিকে নিয়মিত যাত্রী, অন্যদিকে নতুন যাত্রী। এ কারণে ঢাকা থেকে কুয়েতগামী বিমানে দেখা দিয়েছে যাত্রীচাপ। ফলে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার সিঙ্গেল টিকিট বর্তমানে ৩ গুণ বেড়ে পৌঁছেছে দেড় লাখ টাকায়।
মালাইকার বয়স এখন ৫১। ফিটনেস, ফ্যাশন, নাচ সব মিলিয়ে তিনি এখনো বলিউডের অন্যতম গ্ল্যামার কুইন। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে জীবনের অভিজ্ঞতাও বেড়েছে। তার সাম্প্রতিক মন্তব্যে ইঙ্গিত মেলেছে, তিনি এখনও নতুন করে ভালোবাসার স্বপ্ন দেখেন।
১১৪/২০২৪ ধারায় নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জিসিসি অঞ্চলের যেকোনো দেশে বসবাসরত এবং ন্যূনতম ৬ মাসের জন্য বৈধ রেসিডেন্স পারমিটধারী বিদেশি নাগরিকেরা কুয়েতে প্রবেশ করতে চাইলে স্থলপথ কিংবা আকাশ পথে বন্দরে এসে সরাসরি পর্যটন ভিসা (অন অ্যারাইভাল ভিসা) পাবেন।