বিডিজেন ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্তি দিতে হামাসকে ‘শেষ সতর্কবার্তা’ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যথায় ‘নরকের পরিণতি’ ভোগ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে ট্রাম্প এই হুঁশিয়ারি দেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘কাজটি শেষ করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু আমি ইসরায়েলকে পাঠিয়েছি। আমি যা বলেছি, তা যদি তোমরা না করো, তাহলে একজন হামাস সদস্যও নিরাপদ থাকবে না।’
জিম্মিদের মুক্ত করার বিষয়ে হামাসের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি আলোচনায় বসার বিষয়টি স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) হোয়াইট হাউস নিশ্চিত করার কয়েক ঘণ্টা পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এসব কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্র এত দিন হামাসের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের বিষয়টি এড়িয়ে চলেছে। কোনো সংগঠনকে সন্ত্রাসী তালিকায় রাখার পর তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ না করার দীর্ঘদিনের রীতি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।
ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া পোস্টে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া না হলে ‘নরকের পরিণতি ভোগ করতে হবে’। তবে ইসরায়েলকে কী ধরনের সহায়তা পাঠিয়েছেন, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘পরে নয়, সব জিম্মিকে এখনই মুক্তি দাও এবং যেসব মানুষকে তোমরা হত্যা করেছ, সবার মরদেহ অনতিবিলম্বে ফেরত দাও। অন্যথায় এর দায়ভার তোমাদের বহন করতে হবে।’
হামাস নেতাদের উদ্দেশে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘(হামাস) নেতৃত্বকে বলছি, এখন গাজা ছেড়ে যাওয়ার সময়। এখনো তোমাদের জন্য সুযোগ রয়েছে।’
গাজার সাধারণ মানুষকে হুমকি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘গাজার লোকজনকে বলছি, সুন্দর ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে, যদি তোমরা জিম্মিদের আটকে না রাখো। যদি তোমরা এটি করো, তাহলে তোমরা শেষ।’
ট্রাম্প এই প্রথম হামাসকে উদ্দেশ করে এমন হুমকি দেননি। এর আগে গত ডিসেম্বরে তিনি বলেছেন, তাঁর অভিষেকের সময়ের মধ্যে জিম্মিদের মুক্তি না দিলে ‘নরকের পরিণতি ভোগ করতে হবে।’
যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া কয়েকজন জিম্মি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপর তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই পোস্ট দেন।
এদিকে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলাইন লেভিট নিশ্চিত করেছেন, জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করার প্রচেষ্টায় হামাসের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আলোচনার আগে ইসরায়েলের সঙ্গে পরামর্শ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
সাংবাদিকদের লেভিট বলেন, যে কাজে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষা হবে, সেই কাজ করায় বিশ্বাসী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি বলেন, জিম্মিবিষয়ক বিশেষ দূত অ্যাডাম বোয়েলারের কাজ হলো যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের জন্য যেটা যথাযথ, সদিচ্ছা নিয়ে সেই কাজটি করার চেষ্টা করা।
ফিলিস্তিনের একটি সূত্র জানিয়েছে, কয়েকবার যোগাযোগের পর হামাস ও যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তার মধ্যে ২ বার সরাসরি বৈঠক’ হয়েছে।
ইসরায়েল বলছে, গাজায় এখনো ৫৯ জন জিম্মি রয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৪ জনের মতো জীবিত বলে মনে করা হচ্ছে। জিম্মিদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকও রয়েছে।
ফিলিস্তিনের গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্তি দিতে হামাসকে ‘শেষ সতর্কবার্তা’ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যথায় ‘নরকের পরিণতি’ ভোগ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক দীর্ঘ পোস্টে ট্রাম্প এই হুঁশিয়ারি দেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘কাজটি শেষ করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু আমি ইসরায়েলকে পাঠিয়েছি। আমি যা বলেছি, তা যদি তোমরা না করো, তাহলে একজন হামাস সদস্যও নিরাপদ থাকবে না।’
জিম্মিদের মুক্ত করার বিষয়ে হামাসের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি আলোচনায় বসার বিষয়টি স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) হোয়াইট হাউস নিশ্চিত করার কয়েক ঘণ্টা পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এসব কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্র এত দিন হামাসের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের বিষয়টি এড়িয়ে চলেছে। কোনো সংগঠনকে সন্ত্রাসী তালিকায় রাখার পর তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ না করার দীর্ঘদিনের রীতি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।
ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া পোস্টে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া না হলে ‘নরকের পরিণতি ভোগ করতে হবে’। তবে ইসরায়েলকে কী ধরনের সহায়তা পাঠিয়েছেন, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘পরে নয়, সব জিম্মিকে এখনই মুক্তি দাও এবং যেসব মানুষকে তোমরা হত্যা করেছ, সবার মরদেহ অনতিবিলম্বে ফেরত দাও। অন্যথায় এর দায়ভার তোমাদের বহন করতে হবে।’
হামাস নেতাদের উদ্দেশে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘(হামাস) নেতৃত্বকে বলছি, এখন গাজা ছেড়ে যাওয়ার সময়। এখনো তোমাদের জন্য সুযোগ রয়েছে।’
গাজার সাধারণ মানুষকে হুমকি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘গাজার লোকজনকে বলছি, সুন্দর ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে, যদি তোমরা জিম্মিদের আটকে না রাখো। যদি তোমরা এটি করো, তাহলে তোমরা শেষ।’
ট্রাম্প এই প্রথম হামাসকে উদ্দেশ করে এমন হুমকি দেননি। এর আগে গত ডিসেম্বরে তিনি বলেছেন, তাঁর অভিষেকের সময়ের মধ্যে জিম্মিদের মুক্তি না দিলে ‘নরকের পরিণতি ভোগ করতে হবে।’
যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া কয়েকজন জিম্মি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপর তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই পোস্ট দেন।
এদিকে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলাইন লেভিট নিশ্চিত করেছেন, জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করার প্রচেষ্টায় হামাসের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আলোচনার আগে ইসরায়েলের সঙ্গে পরামর্শ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
সাংবাদিকদের লেভিট বলেন, যে কাজে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষা হবে, সেই কাজ করায় বিশ্বাসী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি বলেন, জিম্মিবিষয়ক বিশেষ দূত অ্যাডাম বোয়েলারের কাজ হলো যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের জন্য যেটা যথাযথ, সদিচ্ছা নিয়ে সেই কাজটি করার চেষ্টা করা।
ফিলিস্তিনের একটি সূত্র জানিয়েছে, কয়েকবার যোগাযোগের পর হামাস ও যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তার মধ্যে ২ বার সরাসরি বৈঠক’ হয়েছে।
ইসরায়েল বলছে, গাজায় এখনো ৫৯ জন জিম্মি রয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৪ জনের মতো জীবিত বলে মনে করা হচ্ছে। জিম্মিদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকও রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।