বিডিজেন ডেস্ক
লেবানন সরকার ও দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। তবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
এ বিষয় সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট লেবাননের এক শীর্ষ কর্মকর্তা সোমবার (১৮ সভেম্বর) এ কথা জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বৈরুত থেকে এ খবর দিয়েছে।
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলার এ পর্যায়ে ইসরায়েলের বিমান হামলায় সোমবার লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ৫ জন নিহত ও ৩১ জন আহত হয়েছেন। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় দিন বৈরুতে হামলা চালাল ইসরায়েল।
হামলার পর মধ্য-বৈরুতের জেলার নিকটবর্তী জুক্বাক আল-ব্লাত এলাকা থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখা যায়।
লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, হামলার পর থেকে দুজন নিখোঁজ রয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতি কার্যক্রমের মধ্যে এক সপ্তাহ ধরে লেবাননের রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকায় হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েল। অন্যদিকে হিজবুল্লাহও ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া অব্যাহত রেখেছে।
সোমবার সন্ধ্যায় ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চলের অধিকাংশ জায়গা ও তেল আবিবে হামলার বিষয়ে সতর্ক করতে সাইরেন বাজানো হয়েছে। পরবর্তী সময়ে এক বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, তারা তেল আবিবের ‘স্পর্শকাতর সামরিক স্থাপনা’ লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে।
ইসরায়েলের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ঠেকিয়ে দেওয়া একটি ক্ষেপণাস্ত্রের অংশ বিশেষ তেল আবিবের শহরতলির প্রধান সড়কে পড়েছে। এ সময় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ছয়জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৪ বছর বয়সী এক নারীর অবস্থা গুরুতর। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা বিভাগ।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বৈশ্বিক অবকাঠামো ও জ্বালানি নিরাপত্তাবিষয়ক বিশেষ দূত আমোস জে হোচস্টেইন যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করার জন্য শিগগির বৈরুতে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের একটি সূত্র রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছে।
ইসরায়েলের সঙ্গে লেবানন ও হিজবুল্লাহর যুদ্ধবিরতি চুক্তির আলাপের বিষয়ে অবগত এক কূটনীতিক বলেছেন, চুক্তির বিস্তারিত এখনো চূড়ান্ত হয়নি, তবে এখন পর্যন্ত যতটা হয়েছে, তাতেও চূড়ান্ত চুক্তি হতে পারে।
আরও পড়ুন
লেবানন সরকার ও দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। তবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
এ বিষয় সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট লেবাননের এক শীর্ষ কর্মকর্তা সোমবার (১৮ সভেম্বর) এ কথা জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বৈরুত থেকে এ খবর দিয়েছে।
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলার এ পর্যায়ে ইসরায়েলের বিমান হামলায় সোমবার লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ৫ জন নিহত ও ৩১ জন আহত হয়েছেন। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় দিন বৈরুতে হামলা চালাল ইসরায়েল।
হামলার পর মধ্য-বৈরুতের জেলার নিকটবর্তী জুক্বাক আল-ব্লাত এলাকা থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখা যায়।
লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, হামলার পর থেকে দুজন নিখোঁজ রয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতি কার্যক্রমের মধ্যে এক সপ্তাহ ধরে লেবাননের রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকায় হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েল। অন্যদিকে হিজবুল্লাহও ইসরায়েলের দিকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া অব্যাহত রেখেছে।
সোমবার সন্ধ্যায় ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চলের অধিকাংশ জায়গা ও তেল আবিবে হামলার বিষয়ে সতর্ক করতে সাইরেন বাজানো হয়েছে। পরবর্তী সময়ে এক বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, তারা তেল আবিবের ‘স্পর্শকাতর সামরিক স্থাপনা’ লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে।
ইসরায়েলের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ঠেকিয়ে দেওয়া একটি ক্ষেপণাস্ত্রের অংশ বিশেষ তেল আবিবের শহরতলির প্রধান সড়কে পড়েছে। এ সময় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ছয়জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৪ বছর বয়সী এক নারীর অবস্থা গুরুতর। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা বিভাগ।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বৈশ্বিক অবকাঠামো ও জ্বালানি নিরাপত্তাবিষয়ক বিশেষ দূত আমোস জে হোচস্টেইন যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করার জন্য শিগগির বৈরুতে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের একটি সূত্র রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছে।
ইসরায়েলের সঙ্গে লেবানন ও হিজবুল্লাহর যুদ্ধবিরতি চুক্তির আলাপের বিষয়ে অবগত এক কূটনীতিক বলেছেন, চুক্তির বিস্তারিত এখনো চূড়ান্ত হয়নি, তবে এখন পর্যন্ত যতটা হয়েছে, তাতেও চূড়ান্ত চুক্তি হতে পারে।
আরও পড়ুন
মালয়েশিয়ায় সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া একটি বাংলাদেশি জঙ্গি গোষ্ঠী সিরিয়া ও বাংলাদেশে ইসলামিক স্টেট (আইএস) সেলগুলোকে অর্থ সহায়তা দেওয়ার জন্য অর্থ সংগ্রহ করছিল। আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) দাতুক সেরি মোহাম্মদ খালিদ ইসমাইল।
যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত নতুন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটাবে—এমন নিশ্চয়তা চায় হামাস। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) এমনটাই জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠনটির ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।