বিডিজেন ডেস্ক
গাজা ভূখন্ডে সব মানবিক সহায়তার প্রবেশ বন্ধ করায় ইসরায়েলের প্রতি নিন্দা জানিয়েছে বেশ কয়েকটি আরব দেশ ও জাতিসংঘ। গতকাল রোববার (২ মার্চ) গাজায় ত্রাণ ও পণ্যের প্রবেশ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। এ পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে দেশটি যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করেছে বলে জানিয়েছে মিসর ও কাতার। অন্যদিকে জাতিসংঘের মানবিক প্রধান টম ফ্লেচার এটিকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে বর্ণনা করেছেন।
খবর যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম বিবিসির।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাস মানবিক সহায়তার সরবরাহ চুরি করছিল এবং এগুলোকে সন্ত্রাসবাদে অর্থায়নের কাজে ব্যবহার করেছিল। এ কারণেই তাঁর দেশ পদক্ষেপটি নিয়েছে। নেতানিয়াহুর এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস।
গত শনিবার যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র এটির মেয়াদ বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়েছিল, তা হামাস প্রত্যাখ্যান করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
হামাসের এক মুখপাত্র বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলের মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়টি ‘সস্তা ব্ল্যাকমেল’ এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিরুদ্ধে একটি ‘অভ্যুত্থান।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির ফলে হামাস ও ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মধ্যে ১৫ মাস ধরে চলা লড়াই বন্ধ হয়েছে। এ চুক্তির অধীন প্রায় ১ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি বন্দী ও আটক ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে ফেরত পাঠাতে রাজি হয়েছে হামাস।
গতকাল এক বিবৃতিতে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা ইসরায়েলি এ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানায়। এটিকে যুদ্ধবিরতি চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবে বর্ণনা করেছে মন্ত্রণালয়।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল অনাহারকে ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ করেছে মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে মধ্যস্থতা করতে কাতার ও মিসর উভয় দেশই সাহায্য করেছিল।
এদিকে সৌদি আরব ইসরায়েলের এ সিদ্ধান্তের নিন্দা ও সমালোচনা করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
জাতিসংঘের ত্রাণসহায়তা–বিষয়ক প্রধান আন্ডার সেক্রেটারি-জেনারেল টম ফ্লেচার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইন স্পষ্ট: আমাদের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ জীবন রক্ষাকারী সহায়তা সরবরাহের অনুমতি দিতে হবে।’
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ ১৯ জানুয়ারি কার্যকর হয় এবং গত শনিবার মধ্যরাতে তা শেষ হয়।
দ্বিতীয় ধাপের জন্য আলাপ-আলোচনার অর্থ হলো স্থায়ী যুদ্ধবিরতি। অবশিষ্ট সব জীবিত জিম্মির মুক্তি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রত্যাহারের লক্ষ্যে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা কয়েক সপ্তাহ আগে শুরু হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু এখনো শুরু হয়নি।
ধারণা করা হচ্ছে, ২৪ জন জিম্মি জীবিত আছেন। মারা গেছেন ৩৯ জন। তৃতীয় ধাপের যুদ্ধবিরতির লক্ষ্য হলো অবশিষ্ট মৃত জিম্মিদের মরদেহ ফিরিয়ে আনা এবং গাজা পুনর্গঠন। এ জন্য কয়েক বছর সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) আন্তোইন রেনার্ড বিবিসিকে বলেন, ‘গাজায় মানবিক সহায়তার ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। এটি অত্যন্ত অপরিহার্য। আমরা সব পক্ষকে একটি সমাধানে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।’
গাজা ভূখন্ডে সব মানবিক সহায়তার প্রবেশ বন্ধ করায় ইসরায়েলের প্রতি নিন্দা জানিয়েছে বেশ কয়েকটি আরব দেশ ও জাতিসংঘ। গতকাল রোববার (২ মার্চ) গাজায় ত্রাণ ও পণ্যের প্রবেশ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। এ পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে দেশটি যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করেছে বলে জানিয়েছে মিসর ও কাতার। অন্যদিকে জাতিসংঘের মানবিক প্রধান টম ফ্লেচার এটিকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে বর্ণনা করেছেন।
খবর যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম বিবিসির।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাস মানবিক সহায়তার সরবরাহ চুরি করছিল এবং এগুলোকে সন্ত্রাসবাদে অর্থায়নের কাজে ব্যবহার করেছিল। এ কারণেই তাঁর দেশ পদক্ষেপটি নিয়েছে। নেতানিয়াহুর এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস।
গত শনিবার যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র এটির মেয়াদ বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়েছিল, তা হামাস প্রত্যাখ্যান করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
হামাসের এক মুখপাত্র বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলের মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়টি ‘সস্তা ব্ল্যাকমেল’ এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিরুদ্ধে একটি ‘অভ্যুত্থান।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির ফলে হামাস ও ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মধ্যে ১৫ মাস ধরে চলা লড়াই বন্ধ হয়েছে। এ চুক্তির অধীন প্রায় ১ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি বন্দী ও আটক ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে ফেরত পাঠাতে রাজি হয়েছে হামাস।
গতকাল এক বিবৃতিতে কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা ইসরায়েলি এ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানায়। এটিকে যুদ্ধবিরতি চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবে বর্ণনা করেছে মন্ত্রণালয়।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল অনাহারকে ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ করেছে মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে মধ্যস্থতা করতে কাতার ও মিসর উভয় দেশই সাহায্য করেছিল।
এদিকে সৌদি আরব ইসরায়েলের এ সিদ্ধান্তের নিন্দা ও সমালোচনা করেছে বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
জাতিসংঘের ত্রাণসহায়তা–বিষয়ক প্রধান আন্ডার সেক্রেটারি-জেনারেল টম ফ্লেচার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইন স্পষ্ট: আমাদের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ জীবন রক্ষাকারী সহায়তা সরবরাহের অনুমতি দিতে হবে।’
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ ১৯ জানুয়ারি কার্যকর হয় এবং গত শনিবার মধ্যরাতে তা শেষ হয়।
দ্বিতীয় ধাপের জন্য আলাপ-আলোচনার অর্থ হলো স্থায়ী যুদ্ধবিরতি। অবশিষ্ট সব জীবিত জিম্মির মুক্তি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রত্যাহারের লক্ষ্যে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা কয়েক সপ্তাহ আগে শুরু হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু এখনো শুরু হয়নি।
ধারণা করা হচ্ছে, ২৪ জন জিম্মি জীবিত আছেন। মারা গেছেন ৩৯ জন। তৃতীয় ধাপের যুদ্ধবিরতির লক্ষ্য হলো অবশিষ্ট মৃত জিম্মিদের মরদেহ ফিরিয়ে আনা এবং গাজা পুনর্গঠন। এ জন্য কয়েক বছর সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) আন্তোইন রেনার্ড বিবিসিকে বলেন, ‘গাজায় মানবিক সহায়তার ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। এটি অত্যন্ত অপরিহার্য। আমরা সব পক্ষকে একটি সমাধানে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।’
গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ অভিবাসন দমনে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু অবৈধ নয়, অনেক ক্ষেত্রে বৈধভাবে থাকা অভিবাসীরাও দেশটির প্রশাসনের হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান। ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস বা কাজের জন্য আবেদনকারী ব্যক্তিদের এখন থেকে ‘আমেরিকাবিরোধী মনোভাব’ খতিয়ে দেখা হবে। এর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেদনকারীর কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখার বিষয়টিও রয়েছে।
সাইফুদ্দিন বলেন, আগে নিয়োগকর্তা, এজেন্ট যে কেউ আবেদন করতে পারতেন। এখন, আর না। খাত এবং উপ-খাতের শিল্প মালিকদের প্রথমে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিদেশী কর্মী ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কারিগরি কমিটির কাছে আবেদন জমা দিতে হবে, যার মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিবরা থাকবেন।