বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত জুন মাসে যেসব সামরিক কর্মকর্তাকে মেজর জেনারেল এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতির জন্য মনোনীত করেছিলেন, তাদের মধ্যে ছিলেন বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা শরিফুল খান।
২০ আগস্ট নতুন পদে শরিফুল এম খানের অভিষেক অনুষ্ঠান হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম. ওসমান সিদ্দিক এক্সে এক পোস্টে জানিয়েছেন। ওসমান সিদ্দিক ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র নিয়োজিত প্রথম কোনো মুসলিম রাষ্ট্রদূত।
যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফুল এম খান ‘গোল্ডেন ডোম ফর আমেরিকার’ স্টাফ ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই পদে তিনি গোল্ডেন ডোম ফর আমেরিকা নামে বহুস্তরের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থার সব উদ্যোগের কৌশল, নীতি, পরিকল্পনা, অবস্থান ও বিভিন্ন আন্তবিভাগীয় বিষয়গুলো সমন্বয় করেন। এর মধ্যে রয়েছে শিল্প, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, জাতীয় গবেষণাগার এবং অন্য সরকারি সংস্থার সঙ্গে অংশীদারত্ব স্থাপন, যা দ্রুততার সঙ্গে পরবর্তী প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সক্ষমতা তৈরি ও কার্যকর করতে সহায়তা করবে।
শরিফুল এম খান ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন। স্যাটেলাইট অপারেটর হিসেবে তিনি মহাকাশ নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ ব্যবস্থা, উৎক্ষেপণব্যবস্থার সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তিনি ২০০১ সালে কুয়েতের আলী আল সালেম বিমানঘাঁটিতে দায়িত্ব পালন করেন এবং ২০০৭ সালে একই ঘাটতি ‘অপারেশন সাইলেন্ট সেন্ট্রির’ ডেপ্লয়মেন্ট কমান্ডার হিসেবে পুনরায় দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত জুন মাসে যেসব সামরিক কর্মকর্তাকে মেজর জেনারেল এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতির জন্য মনোনীত করেছিলেন, তাদের মধ্যে ছিলেন বিমানবাহিনীর কর্মকর্তা শরিফুল খান।
২০ আগস্ট নতুন পদে শরিফুল এম খানের অভিষেক অনুষ্ঠান হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম. ওসমান সিদ্দিক এক্সে এক পোস্টে জানিয়েছেন। ওসমান সিদ্দিক ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র নিয়োজিত প্রথম কোনো মুসলিম রাষ্ট্রদূত।
যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফুল এম খান ‘গোল্ডেন ডোম ফর আমেরিকার’ স্টাফ ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই পদে তিনি গোল্ডেন ডোম ফর আমেরিকা নামে বহুস্তরের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থার সব উদ্যোগের কৌশল, নীতি, পরিকল্পনা, অবস্থান ও বিভিন্ন আন্তবিভাগীয় বিষয়গুলো সমন্বয় করেন। এর মধ্যে রয়েছে শিল্প, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, জাতীয় গবেষণাগার এবং অন্য সরকারি সংস্থার সঙ্গে অংশীদারত্ব স্থাপন, যা দ্রুততার সঙ্গে পরবর্তী প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সক্ষমতা তৈরি ও কার্যকর করতে সহায়তা করবে।
শরিফুল এম খান ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন। স্যাটেলাইট অপারেটর হিসেবে তিনি মহাকাশ নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ ব্যবস্থা, উৎক্ষেপণব্যবস্থার সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তিনি ২০০১ সালে কুয়েতের আলী আল সালেম বিমানঘাঁটিতে দায়িত্ব পালন করেন এবং ২০০৭ সালে একই ঘাটতি ‘অপারেশন সাইলেন্ট সেন্ট্রির’ ডেপ্লয়মেন্ট কমান্ডার হিসেবে পুনরায় দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।
গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ অভিবাসন দমনে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু অবৈধ নয়, অনেক ক্ষেত্রে বৈধভাবে থাকা অভিবাসীরাও দেশটির প্রশাসনের হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান। ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস বা কাজের জন্য আবেদনকারী ব্যক্তিদের এখন থেকে ‘আমেরিকাবিরোধী মনোভাব’ খতিয়ে দেখা হবে। এর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেদনকারীর কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখার বিষয়টিও রয়েছে।
সাইফুদ্দিন বলেন, আগে নিয়োগকর্তা, এজেন্ট যে কেউ আবেদন করতে পারতেন। এখন, আর না। খাত এবং উপ-খাতের শিল্প মালিকদের প্রথমে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিদেশী কর্মী ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কারিগরি কমিটির কাছে আবেদন জমা দিতে হবে, যার মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিবরা থাকবেন।