রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেল ৪টা ৫২ মিনিটে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এই ভূমিকম্প স্বল্পমাত্রা থেকে মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে সাড়ে ৩ হাজার ছাড়িয়েছে। মিয়ানমারের সামরিক সরকারের মুখপাত্র মেজর জেনারেল জো মিন তুন বলেন, ‘ভূমিকম্পে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৫৬৪ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। আহত হয়েছে ৫ হাজার ১২ জন।
মিয়ানমারে ৭ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩ হাজার ৩৫৪ জনে পৌঁছেছে। আহত হয়েছে ৪ হাজার ৮৫০ জন। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন ২২০ জন।
মিয়ানমারে গত শুক্রবারের (২৮ মার্চ) ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন সামরিক জান্তার বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার ৮৮৬ জনে দাঁড়িয়েছে। ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোয় এখনো উদ্ধারকাজ চলছে।
মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৭১৯ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে দেশটির জান্তা সরকার। ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোয় উদ্ধারকাজ চলছে। সেখানে বেঁচে যাওয়া মানুষের জন্য জরুরি ভিত্তিতে খাবার, পানি ও আশ্রয় প্রয়োজন।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মিয়ানমারের জনগণের সহায়তায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর মাধ্যমে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ, উদ্ধারকারী দল ও চিকিৎসা সহায়তা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
মিয়ানমারে মৃত মানুষের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার ৫৬ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত মানুষের সংখ্যা ৩ হাজার ৯০০। এখনো নিখোঁজ ২৭০ জন। এমন অবস্থায় দেশটিতে এক সপ্তাহের জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্পে সৃষ্ট মানবিক বিপর্যয়ে সহায়তার হাত বাড়িয়েছে বাংলাদেশ। প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জরুরি ভিত্তিতে ত্রাণ ও চিকিৎসাসহায়তা পাঠিয়েছে।
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১ হাজার ৬০০ ছাড়িয়ে গেছে। আজ শনিবার *২৯ মার্চ) দেশটির সামরিক কাউন্সিল এ তথ্য জানিয়েছে। সামরিক কাউন্সিল আরও জানিয়েছে, ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৬৪৪ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৩ হাজার ৪০৮ জন।
মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের মতো বাংলাদেশেও একই ধরনের বড় ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস। বিশেষ করে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চল ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকির মুখে রয়েছে।
দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার ৮ দেশে গতকাল শুক্রবার (২৮ মার্চ) আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত মিয়ানমারে নিহত ব্যক্তির সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। প্রাথমিক খবরে দেশটিতে প্রায় ৭০০ জন মারা গেছেন বলে জানানো হয়েছিল।
মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে অবস্থানরত বাংলাদেশের নাগরিকেেরা নিরাপদ আছেন বলে জানিয়েছেন দেশ দুটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত। শুক্রবার (২৮ মার্চ) দেশ দুটিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়েছে।
দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে আজ শুক্রবার (২৮ মার্চ) শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়েছে। এতে মিয়ানমারের পাশাপাশি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে থাইল্যান্ডে। দক্ষিণ-পশ্চিম চীন, ভারত, ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশেও কম্পন অনুভূত হয়েছে।
রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ শুক্রবার (২৮ মার্চ) দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
বাংলাদেশে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ বুধবার (৫ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
সিলেটে বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। তবে এ ভূমিকম্পে তাৎক্ষণিকভাবে কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৭টা ৫ মিনিটে ১৬ সেকেন্ডে ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
রাজধানী ঢাকা ও উত্তর-পূর্বের সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আজ শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকালে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।