প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যে অন্যতম ফুল ফ্রি স্কলারশিপ হচ্ছে ‘পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম’। এর আওতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে স্কলারশিপে প্রতি বছর কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশিদের। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
এই স্কলারশিপ দেওয়া হয় মূলত পিএইচডি করতে চাওয়া সদ্য ক্যারিয়ারে পদার্পণ করা গবেষকদের। পরিবেশগত শিল্প ও মানবিক বিষয়ে গবেষণা করা এবং কীভাবে এই ক্ষেত্রগুলো অন্যান্য শাখার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে গবেষণাই এর উদ্দেশ্য। প্রতি বছর ৭ থেকে ৯ জন গবেষককে এই স্কলারশিপের জন্য অর্থায়ন করা হয়।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের অর্থায়নে ও এসজিএসএএইচের (স্কটিশ গ্র্যাজুয়েট স্কুল ফর আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস) তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এটি। ২০২৫ সালের জন্য এরই মধ্যে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ নভেম্বর।
প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যে অন্যতম ফুল ফ্রি স্কলারশিপ হচ্ছে ‘পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম’। এর আওতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে স্কলারশিপে প্রতি বছর কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশিদের। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
এই স্কলারশিপ দেওয়া হয় মূলত পিএইচডি করতে চাওয়া সদ্য ক্যারিয়ারে পদার্পণ করা গবেষকদের। পরিবেশগত শিল্প ও মানবিক বিষয়ে গবেষণা করা এবং কীভাবে এই ক্ষেত্রগুলো অন্যান্য শাখার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে গবেষণাই এর উদ্দেশ্য। প্রতি বছর ৭ থেকে ৯ জন গবেষককে এই স্কলারশিপের জন্য অর্থায়ন করা হয়।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের অর্থায়নে ও এসজিএসএএইচের (স্কটিশ গ্র্যাজুয়েট স্কুল ফর আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস) তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এটি। ২০২৫ সালের জন্য এরই মধ্যে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ নভেম্বর।