চীন সরকারের আর্থিক সহায়তায় পরিচালিত এই স্কলারশিপের মাধ্যমে বিশ্বের যে কোনো দেশের শিক্ষার্থী চংকিং ইউনিভার্সিটি অব পোস্ট অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনসে (সিকিউইউপিটি) স্নাতকোত্তর বা পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনে আবেদন করতে পারবেন।
উচ্চমাধ্যমিকের পর থেকেই শিক্ষার্থীরা বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন। তবে এই প্রক্রিয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়ায় আইইএলটিএসের স্কোর। যদিও একটু চেষ্টা করলে এই বাধা অতিক্রম করা যায়।
যাদের মাতৃভাষা ইংরেজি না, তাদের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা যাচাইয়ের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতিকে বলে ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম (আইইএলটিএস)। বিদেশে উচ্চশিক্ষা, চাকরিসহ নানা কারণে অভিবাসনের পূর্বশর্ত হিসেবে উত্তীর্ণ হতে হয় এই পরীক্ষায়।
বাংলাদেশে আইইএলটিএসের পরীক্ষা নিয়ে থাকে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি (ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম) এডুকেশন। দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরেই এই প্রতিষ্ঠান দুটির একাধিক কেন্দ্র রয়েছে। এগুলোয় সশরীর নিবন্ধন করে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যায়।
প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যে অন্যতম ফুল ফ্রি স্কলারশিপ হচ্ছে ‘পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম’। এর আওতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে স্কলারশিপে প্রতি বছর কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশিদের। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
এই স্কলারশিপ দেওয়া হয় মূলত পিএইচডি করতে চাওয়া সদ্য ক্যারিয়ারে পদার্পণ করা গবেষকদের। পরিবেশগত শিল্প ও মানবিক বিষয়ে গবেষণা করা এবং কীভাবে এই ক্ষেত্রগুলো অন্যান্য শাখার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে গবেষণাই এর উদ্দেশ্য। প্রতি বছর ৭ থেকে ৯ জন গবেষককে এই স্কলারশিপের জন্য অর্থায়ন করা হয়।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের অর্থায়নে ও এসজিএসএএইচের (স্কটিশ গ্র্যাজুয়েট স্কুল ফর আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস) তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এটি। ২০২৫ সালের জন্য এরই মধ্যে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ নভেম্বর।
এই স্কলারশিপ দেওয়া হয় মূলত পিএইচডি করতে চাওয়া সদ্য ক্যারিয়ারে পদার্পণ করা গবেষকদের। পরিবেশগত শিল্প ও মানবিক বিষয়ে গবেষণা করা এবং কীভাবে এই ক্ষেত্রগুলো অন্যান্য শাখার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে গবেষণাই এর উদ্দেশ্য। প্রতি বছর ৭ থেকে ৯ জন গবেষককে এই স্কলারশিপের জন্য অর্থায়ন করা হয়।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪