বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষায় হাল আমলে কাতার হয়ে উঠেছে অনেকের গন্তব্য। এর অন্যতম কারণ, দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সুবিধা বাড়িয়েছে। তেমনই একটি বিশ্ববিদ্যালয় কাতারের হামাদ বিন খলিফা (এইচবিকেইউ)। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে স্কলারশিপে প্রতি বছর কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশিদের। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের আওতায় শিক্ষার্থীরা ইসলামিক স্টাডিজ, সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান, আইন, পাবলিক পলিসি, হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্স ও এক্সিকিউটিভ এডুকেশনভুক্ত যে কোনো বিষয়ে পড়ার সুযোগ পাবেন।
এর আওতায় সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন প্রদান করবে বিশ্ববিদ্যালয়। বিবাহিতদের জন্য পারিবারিক আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানে যাতায়াতের খরচ বহন করা হবে। টিউশন ফি মওকুফ করে দেবে বিশ্ববিদ্যালয়। কোনো আবেদন ফি নেই। ইংরেজি দক্ষতার পরীক্ষা আইইএলটিএস বা টোয়েফল লাগবে না।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এই স্কলারশিপের আওতায় স্নাতকে অধ্যয়নের জন্য উচ্চমাধ্যমিকে ভালো ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতকোত্তরের জন্য ভালো ফলসহ স্নাতকের সনদ থাকতে হবে। পিএইচডির জন্য অবশ্যই ভালো একাডেমিক স্কোরসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি চাওয়া হয়। এর বাইরে বিভাগভেদে যোগ্যতার ভিন্নতা রয়েছে। এ ছাড়া স্কলারশিপ হবে বছরভিত্তিক। ভালো ফলের ওপর ভিত্তি করে নতুন বছরের স্কলারশিপ নবায়ন করা হয়ে থাকে। আগে ভর্তি, এরপর স্কলারশিপ–এই নিয়মে এই বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ডিং করে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
২০১৭ সালেই এই স্কলারশিপ চালু করেছে হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়। তবে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা নেই। সাধারণত বছরের শেষদিকে আবেদন শুরু হয় এই স্কলারশিপের। আবেদন করা যায় অনলাইনে।
এই মুহূর্তে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত করা যাবে আবেদন। এ ছাড়া স্নাতকে আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ মার্চ।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষায় হাল আমলে কাতার হয়ে উঠেছে অনেকের গন্তব্য। এর অন্যতম কারণ, দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সুবিধা বাড়িয়েছে। তেমনই একটি বিশ্ববিদ্যালয় কাতারের হামাদ বিন খলিফা (এইচবিকেইউ)। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে স্কলারশিপে প্রতি বছর কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশিদের। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের আওতায় শিক্ষার্থীরা ইসলামিক স্টাডিজ, সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান, আইন, পাবলিক পলিসি, হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্স ও এক্সিকিউটিভ এডুকেশনভুক্ত যে কোনো বিষয়ে পড়ার সুযোগ পাবেন।
এর আওতায় সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন প্রদান করবে বিশ্ববিদ্যালয়। বিবাহিতদের জন্য পারিবারিক আবাসনের ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানে যাতায়াতের খরচ বহন করা হবে। টিউশন ফি মওকুফ করে দেবে বিশ্ববিদ্যালয়। কোনো আবেদন ফি নেই। ইংরেজি দক্ষতার পরীক্ষা আইইএলটিএস বা টোয়েফল লাগবে না।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এই স্কলারশিপের আওতায় স্নাতকে অধ্যয়নের জন্য উচ্চমাধ্যমিকে ভালো ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতকোত্তরের জন্য ভালো ফলসহ স্নাতকের সনদ থাকতে হবে। পিএইচডির জন্য অবশ্যই ভালো একাডেমিক স্কোরসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি চাওয়া হয়। এর বাইরে বিভাগভেদে যোগ্যতার ভিন্নতা রয়েছে। এ ছাড়া স্কলারশিপ হবে বছরভিত্তিক। ভালো ফলের ওপর ভিত্তি করে নতুন বছরের স্কলারশিপ নবায়ন করা হয়ে থাকে। আগে ভর্তি, এরপর স্কলারশিপ–এই নিয়মে এই বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ডিং করে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
২০১৭ সালেই এই স্কলারশিপ চালু করেছে হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়। তবে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা নেই। সাধারণত বছরের শেষদিকে আবেদন শুরু হয় এই স্কলারশিপের। আবেদন করা যায় অনলাইনে।
এই মুহূর্তে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত করা যাবে আবেদন। এ ছাড়া স্নাতকে আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ মার্চ।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।