
প্রতিনিধি, কুয়ালালামপুর

ফিলিস্তিনের গাজায় নির্যাতিত মানুষের জন্য আর্থিক অনুদান দিয়েছে চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়া। সমিতির সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অনুদানের মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে মালয়েশিয়ান কনসুলেটিভ কাউন্সিল অব অর্গানাইজেশনসের (মাপিম মালয়েশিয়া) অফিসে মাপিমের ভাইস প্রেসিডেন্ট জুহানিস জয়নালের হাতে নগদে হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় চট্টগ্রাম সমিতির উপদেষ্টা রফিক আহমদ খান, যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুকুল ইসলাম ফারুক, যুগ্ম আহ্বায়ক সাদেক উল্লাহ, ওআইসি টু-ডের হেড অব মিডিয়া অ্যান্ড ক্রিয়েটিভ সাইদ হক ও মাপিমের অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মাপিমের ভাইস প্রেসিডেন্ট জুহানিস জয়নাল মানবিক কাজে তাঁর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার ভ্রমণের কথা তুলে ধরে চট্টগ্রামবাসী ও বাংলাদেশের মানুষের প্রশংসা করেন।
তিনি নির্যাতিত নিপীড়িত গাজাবাসীর জন্য মালয়েশিয়ায় প্রবাসী চট্টগ্রাম সমিতির সদস্যদের অনুদানের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
এ সময় তিনি চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়ার প্রতিনিধিদের কাছে মাপিমের কার্যক্রম তুলে ধরেন। তিনি প্রয়োজনে প্রবাসীদের জন্য মাপিম ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্পসহ অন্য সেবামূলক কাজ করবে বলে জানান।
সবশেষে চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়ার মানবিক কাজের জন্য মাপিমের পক্ষ থেকে ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রী দেওয়া হয়।

ফিলিস্তিনের গাজায় নির্যাতিত মানুষের জন্য আর্থিক অনুদান দিয়েছে চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়া। সমিতির সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অনুদানের মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে মালয়েশিয়ান কনসুলেটিভ কাউন্সিল অব অর্গানাইজেশনসের (মাপিম মালয়েশিয়া) অফিসে মাপিমের ভাইস প্রেসিডেন্ট জুহানিস জয়নালের হাতে নগদে হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় চট্টগ্রাম সমিতির উপদেষ্টা রফিক আহমদ খান, যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুকুল ইসলাম ফারুক, যুগ্ম আহ্বায়ক সাদেক উল্লাহ, ওআইসি টু-ডের হেড অব মিডিয়া অ্যান্ড ক্রিয়েটিভ সাইদ হক ও মাপিমের অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মাপিমের ভাইস প্রেসিডেন্ট জুহানিস জয়নাল মানবিক কাজে তাঁর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার ভ্রমণের কথা তুলে ধরে চট্টগ্রামবাসী ও বাংলাদেশের মানুষের প্রশংসা করেন।
তিনি নির্যাতিত নিপীড়িত গাজাবাসীর জন্য মালয়েশিয়ায় প্রবাসী চট্টগ্রাম সমিতির সদস্যদের অনুদানের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
এ সময় তিনি চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়ার প্রতিনিধিদের কাছে মাপিমের কার্যক্রম তুলে ধরেন। তিনি প্রয়োজনে প্রবাসীদের জন্য মাপিম ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্পসহ অন্য সেবামূলক কাজ করবে বলে জানান।
সবশেষে চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়ার মানবিক কাজের জন্য মাপিমের পক্ষ থেকে ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রী দেওয়া হয়।
তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল, খাদ্য ও হালাল পণ্য, শিশু পণ্য, চামড়া ও ফুটওয়্যার, প্লাস্টিক খেলনা, রিয়েল এস্টেট, জুট ও হ্যান্ডিক্রাফটসহ বাংলাদেশি শিল্পের বিভিন্ন শাখা থেকে ৩০টিরও বেশি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
সভাপতি আসাদুল্লাহ জানান, পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন রাজ্যের প্রায় ৫০টির মতো বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ৬ দিনব্যাপী ইন্টারভিউ সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিয়াম নেতৃবৃন্দ জানান, এটি শুধুই একটি টুর্নামেন্ট নয় বরং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একতা, বন্ধুত্ব, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরির বড় পদক্ষেপ। এই টুর্নামেন্ট মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত একটি আয়োজন।
সিডনির নতুন শোরুমে রয়েছে শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও জুয়েলারিসহ ঐতিহ্যবাহী থেকে সমকালীন সব ধরনের পোশাকের সমৃদ্ধ সংগ্রহ। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশি ফ্যাশন, রঙ ও শিল্পের সৌন্দর্য তুলে ধরতে জ্যোতি অস্ট্রেলিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।