বিডিজেন ডেস্ক
কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও সামরিক সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাঁর দেশের যে পুরোনো সম্পর্ক ছিল, তা শেষ হয়ে গেছে। অটোয়ায় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বুধবার (২৬ মার্চ) বিদেশে তৈরি গাড়ি ও গাড়ির যন্ত্রাংশ আমদানির ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে কানাডীয়দের নিজেদের অর্থনীতি নিয়ে মৌলিকভাবে ভাবা উচিত বলে মনে করেন মার্ক কার্নি। তিনি আরও বলেন, কানাডা প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করবে। আর যুক্তরাষ্ট্রের ওপর এর সর্বোচ্চ প্রভাব পড়বে।
বুধবার ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, আমদানি করা যানবাহন ও যানবাহনের সরঞ্জামের ওপর তিনি ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। তিনি এটাকে ‘স্থায়ী’ বলে উল্লেখ করেন।
১৯৬৫ সালে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গাড়ি ও গাড়ির যন্ত্রাংশ আমদানি নিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়। লিবারেল পার্টির নেতা কার্নি ওই চুক্তিকে তাঁর দেখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
এই চুক্তির প্রসঙ্গ টেনে ফরাসি ভাষায় কার্নি বলেন, ‘শুল্ক আরোপের মধ্য দিয়ে এটা শেষ হলো।’
কানাডীয় প্রধানমন্ত্রী মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের পরও কানাডা অটোশিল্পকে টিকিয়ে রাখতে পারে, যদি সরকার ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায় এ শিল্পকে নিয়ে নতুনভাবে চিন্তা করে এবং এ শিল্পকে নতুনভাবে গড়ে তোলে।
কার্নি বলেন, কানাডাকে এমন একটি অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে, যা কানাডীয়রাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে অন্য সহযোগীদের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্কের বিষয়টিও পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
কানাডীয়রা ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শক্তিশালী বাণিজ্য সম্পর্ক রাখতে পারে কি না, তা এখনো দেখা বাকি বলে উল্লেখ করেন কার্নি।
যুক্তরাষ্ট্র আগেই কানাডীয় পণ্যের ওপর আংশিকভাবে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। সেই সঙ্গে সব ধরনের অ্যালুমিনিয়াম ও ইস্পাত আমদানির ওপরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে।
হোয়াইট হাউস বলেছে, গাড়ির ওপর নতুন যে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তা ২ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। ব্যবসার জন্য গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক আরোপ কার্যকর হবে ৩ এপ্রিল থেকে। আর গাড়ির যন্ত্রাংশ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক বসতে পারে মে কিংবা আরও পরে।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও সামরিক সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাঁর দেশের যে পুরোনো সম্পর্ক ছিল, তা শেষ হয়ে গেছে। অটোয়ায় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বুধবার (২৬ মার্চ) বিদেশে তৈরি গাড়ি ও গাড়ির যন্ত্রাংশ আমদানির ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে কানাডীয়দের নিজেদের অর্থনীতি নিয়ে মৌলিকভাবে ভাবা উচিত বলে মনে করেন মার্ক কার্নি। তিনি আরও বলেন, কানাডা প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করবে। আর যুক্তরাষ্ট্রের ওপর এর সর্বোচ্চ প্রভাব পড়বে।
বুধবার ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, আমদানি করা যানবাহন ও যানবাহনের সরঞ্জামের ওপর তিনি ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। তিনি এটাকে ‘স্থায়ী’ বলে উল্লেখ করেন।
১৯৬৫ সালে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গাড়ি ও গাড়ির যন্ত্রাংশ আমদানি নিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়। লিবারেল পার্টির নেতা কার্নি ওই চুক্তিকে তাঁর দেখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
এই চুক্তির প্রসঙ্গ টেনে ফরাসি ভাষায় কার্নি বলেন, ‘শুল্ক আরোপের মধ্য দিয়ে এটা শেষ হলো।’
কানাডীয় প্রধানমন্ত্রী মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের পরও কানাডা অটোশিল্পকে টিকিয়ে রাখতে পারে, যদি সরকার ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায় এ শিল্পকে নিয়ে নতুনভাবে চিন্তা করে এবং এ শিল্পকে নতুনভাবে গড়ে তোলে।
কার্নি বলেন, কানাডাকে এমন একটি অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে, যা কানাডীয়রাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে অন্য সহযোগীদের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্কের বিষয়টিও পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
কানাডীয়রা ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শক্তিশালী বাণিজ্য সম্পর্ক রাখতে পারে কি না, তা এখনো দেখা বাকি বলে উল্লেখ করেন কার্নি।
যুক্তরাষ্ট্র আগেই কানাডীয় পণ্যের ওপর আংশিকভাবে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। সেই সঙ্গে সব ধরনের অ্যালুমিনিয়াম ও ইস্পাত আমদানির ওপরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে।
হোয়াইট হাউস বলেছে, গাড়ির ওপর নতুন যে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তা ২ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। ব্যবসার জন্য গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক আরোপ কার্যকর হবে ৩ এপ্রিল থেকে। আর গাড়ির যন্ত্রাংশ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক বসতে পারে মে কিংবা আরও পরে।
মিয়ানমারে মৃত মানুষের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার ৫৬ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত মানুষের সংখ্যা ৩ হাজার ৯০০। এখনো নিখোঁজ ২৭০ জন। এমন অবস্থায় দেশটিতে এক সপ্তাহের জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের মধ্যে ঈদ উপলক্ষে চলছে উৎসবের আবহ। কিন্তু এই উপলক্ষও গাজার ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা কাটাতে পারেনি। ঈদের সময়েও ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখন্ডটিতে হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
সৌদি আরবের মক্কায় ঈদুল ফিতরের দিন এক বাংলাদেশি নাগরিক তাঁর স্ত্রীকে ধারালো ছুরি ও অ্যাসিড দিয়ে নৃশংসভাবে আক্রমণ করে হত্যা করেছে। এই ঘটনায় আরও এক নারী নিহত হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে।