
বাহার উদ্দিন বকুল, জেদ্দা থেকে

বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপনের অংশ হিসেবে সৌদি আরবের জেদ্দায় অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী (১১–১৩ ডিসেম্বর) ‘মেড ইন বাংলাদেশ এক্সপো ২০২৫’।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) জেদ্দার র্যাডিসন ব্লু হোটেলে আয়োজিত এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের শীর্ষ কূটনীতিক, সৌদি আরবের ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারী এবং প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল মো. সাখাওয়াত হোসেন, কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সাইয়েদা নাহিদা হাবীবা এবং আয়োজক মেড ইন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মো. লিটন আহম্মেদসহ বিশিষ্ট অতিথিরা যৌথভাবে ফিতা কেটে তিন দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, বাংলাদেশ–সৌদি আরবের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক পাঁচ দশক পেরিয়ে আজ নতুন মাত্রা লাভ করেছে। সৌদি আরব বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার এবং রেমিট্যান্স উৎস দেশ। অন্যদিকে বাংলাদেশ সৌদি আরবের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

মো. সাখাওয়াত হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, “বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের সম্পর্ক শুধু কূটনৈতিক নয়—এটি দুই দেশের মানুষের হৃদয়ের সম্পর্ক। ‘মেড ইন বাংলাদেশ এক্সপো’ এই সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করবে।”
সাইয়েদা নাহিদা হাবীবা বলেন, “সৌদি ভিশন ২০৩০–এর সঙ্গে বাংলাদেশের শিল্প, কৃষি, প্রযুক্তি এবং মানবসম্পদ খাতের ঘনিষ্ঠ সংযোগ রয়েছে। এ ধরনের এক্সপো দুই দেশের ব্যবসায়িক সহযোগিতা বহুগুণে বাড়াবে।”

মো. লিটন আহম্মেদ বলেন, “বাংলাদেশ এখন বিশ্বব্যাপী একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎপাদন ও রপ্তানি হাব। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করতে এই এক্সপোর গুরুত্ব অপরিসীম।”
তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল, খাদ্য ও হালাল পণ্য, শিশু পণ্য, চামড়া ও ফুটওয়্যার, প্লাস্টিক খেলনা, রিয়েল এস্টেট, জুট ও হ্যান্ডিক্রাফটসহ বাংলাদেশি শিল্পের বিভিন্ন শাখা থেকে ৩০টিরও বেশি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।

প্রদর্শনীতে সৌদি আরবের আমদানিকারক, পাইকারি ক্রেতা, খুচরা ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থার প্রতিনিধিদের ভিড় দেখা গেছে।
ব্যবসা ও বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনা
এক্সপোর মূল লক্ষ্য হলো—
*দুই দেশের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করা
*রপ্তানি পণ্য পরিচিত করা
*যৌথ বিনিয়োগ সম্ভাবনা বর্ধিত করা
*জিসিসি বাজারে নতুন ক্রেতা–সংশ্লিষ্টতা তৈরি করা
*এসএমই উদ্যোক্তাদের আন্তর্জাতিক বাজারে যুক্ত করা

বাংলাদেশের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, এই এক্সপো জিসিসি বাজারে বাংলাদেশি পণ্য সম্প্রসারণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হবে।
বাংলাদেশ–সৌদি সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্যাপন উপলক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা উল্লেখ করেন, এ বছর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি।

শ্রমবাজার, বাণিজ্য, উম্মাহভিত্তিক সহযোগিতা, শিক্ষা–সংস্কৃতি ও উন্নয়ন সহযোগিতায় দুই দেশ ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ হবে বলে তাদের প্রত্যাশা।
এক্সপোর মাধ্যমে সৌদি ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের পণ্যের মান, বৈচিত্র্য ও প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা প্রত্যক্ষ করছেন—যা ভবিষ্যৎ আমদানি চুক্তি ও বিনিয়োগের নতুন দরজা খুলে দেবে।

জেদ্দায় অনুষ্ঠিত ‘মেড ইন বাংলাদেশ শুধু একটি বাণিজ্য প্রদর্শনী নয়; এটি দুই দেশের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করার একটি কৌশলগত উদ্যোগ।
বাংলাদেশের রপ্তানি সম্ভাবনা এবং সৌদির বাজার সম্প্রসারণের সুযোগকে একীভূত করে এই এক্সপো বাংলাদেশ–সৌদি অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে—এমনটাই মনে করছেন অংশগ্রহণকারী ব্যবসায়ীরা।

বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপনের অংশ হিসেবে সৌদি আরবের জেদ্দায় অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী (১১–১৩ ডিসেম্বর) ‘মেড ইন বাংলাদেশ এক্সপো ২০২৫’।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) জেদ্দার র্যাডিসন ব্লু হোটেলে আয়োজিত এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের শীর্ষ কূটনীতিক, সৌদি আরবের ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারী এবং প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল মো. সাখাওয়াত হোসেন, কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সাইয়েদা নাহিদা হাবীবা এবং আয়োজক মেড ইন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মো. লিটন আহম্মেদসহ বিশিষ্ট অতিথিরা যৌথভাবে ফিতা কেটে তিন দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, বাংলাদেশ–সৌদি আরবের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক পাঁচ দশক পেরিয়ে আজ নতুন মাত্রা লাভ করেছে। সৌদি আরব বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার এবং রেমিট্যান্স উৎস দেশ। অন্যদিকে বাংলাদেশ সৌদি আরবের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

মো. সাখাওয়াত হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, “বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের সম্পর্ক শুধু কূটনৈতিক নয়—এটি দুই দেশের মানুষের হৃদয়ের সম্পর্ক। ‘মেড ইন বাংলাদেশ এক্সপো’ এই সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করবে।”
সাইয়েদা নাহিদা হাবীবা বলেন, “সৌদি ভিশন ২০৩০–এর সঙ্গে বাংলাদেশের শিল্প, কৃষি, প্রযুক্তি এবং মানবসম্পদ খাতের ঘনিষ্ঠ সংযোগ রয়েছে। এ ধরনের এক্সপো দুই দেশের ব্যবসায়িক সহযোগিতা বহুগুণে বাড়াবে।”

মো. লিটন আহম্মেদ বলেন, “বাংলাদেশ এখন বিশ্বব্যাপী একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎপাদন ও রপ্তানি হাব। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করতে এই এক্সপোর গুরুত্ব অপরিসীম।”
তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল, খাদ্য ও হালাল পণ্য, শিশু পণ্য, চামড়া ও ফুটওয়্যার, প্লাস্টিক খেলনা, রিয়েল এস্টেট, জুট ও হ্যান্ডিক্রাফটসহ বাংলাদেশি শিল্পের বিভিন্ন শাখা থেকে ৩০টিরও বেশি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।

প্রদর্শনীতে সৌদি আরবের আমদানিকারক, পাইকারি ক্রেতা, খুচরা ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থার প্রতিনিধিদের ভিড় দেখা গেছে।
ব্যবসা ও বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধিতে নতুন সম্ভাবনা
এক্সপোর মূল লক্ষ্য হলো—
*দুই দেশের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করা
*রপ্তানি পণ্য পরিচিত করা
*যৌথ বিনিয়োগ সম্ভাবনা বর্ধিত করা
*জিসিসি বাজারে নতুন ক্রেতা–সংশ্লিষ্টতা তৈরি করা
*এসএমই উদ্যোক্তাদের আন্তর্জাতিক বাজারে যুক্ত করা

বাংলাদেশের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, এই এক্সপো জিসিসি বাজারে বাংলাদেশি পণ্য সম্প্রসারণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হবে।
বাংলাদেশ–সৌদি সম্পর্কের ৫০ বছর উদ্যাপন উপলক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা উল্লেখ করেন, এ বছর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি।

শ্রমবাজার, বাণিজ্য, উম্মাহভিত্তিক সহযোগিতা, শিক্ষা–সংস্কৃতি ও উন্নয়ন সহযোগিতায় দুই দেশ ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ হবে বলে তাদের প্রত্যাশা।
এক্সপোর মাধ্যমে সৌদি ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের পণ্যের মান, বৈচিত্র্য ও প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা প্রত্যক্ষ করছেন—যা ভবিষ্যৎ আমদানি চুক্তি ও বিনিয়োগের নতুন দরজা খুলে দেবে।

জেদ্দায় অনুষ্ঠিত ‘মেড ইন বাংলাদেশ শুধু একটি বাণিজ্য প্রদর্শনী নয়; এটি দুই দেশের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করার একটি কৌশলগত উদ্যোগ।
বাংলাদেশের রপ্তানি সম্ভাবনা এবং সৌদির বাজার সম্প্রসারণের সুযোগকে একীভূত করে এই এক্সপো বাংলাদেশ–সৌদি অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে—এমনটাই মনে করছেন অংশগ্রহণকারী ব্যবসায়ীরা।
তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল, খাদ্য ও হালাল পণ্য, শিশু পণ্য, চামড়া ও ফুটওয়্যার, প্লাস্টিক খেলনা, রিয়েল এস্টেট, জুট ও হ্যান্ডিক্রাফটসহ বাংলাদেশি শিল্পের বিভিন্ন শাখা থেকে ৩০টিরও বেশি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
সভাপতি আসাদুল্লাহ জানান, পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন রাজ্যের প্রায় ৫০টির মতো বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ৬ দিনব্যাপী ইন্টারভিউ সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিয়াম নেতৃবৃন্দ জানান, এটি শুধুই একটি টুর্নামেন্ট নয় বরং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একতা, বন্ধুত্ব, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরির বড় পদক্ষেপ। এই টুর্নামেন্ট মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত একটি আয়োজন।
সিডনির নতুন শোরুমে রয়েছে শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও জুয়েলারিসহ ঐতিহ্যবাহী থেকে সমকালীন সব ধরনের পোশাকের সমৃদ্ধ সংগ্রহ। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশি ফ্যাশন, রঙ ও শিল্পের সৌন্দর্য তুলে ধরতে জ্যোতি অস্ট্রেলিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।