জামান সরকার, হেলসিংকি (ফিনল্যান্ড) থেকে
ধর্মীয় অনুভূতির আবেগ, আনন্দের উচ্ছ্বাস আর স্মৃতির মায়ায় আচ্ছন্ন হয়ে ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকির আকাশেও প্রতিধ্বনিত হয়েছে ‘ঈদ মোবারক’। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ফিনল্যান্ডে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলমানরা উদযাপন করছেন ঈদুল ফিতর।
রোববার (৩০ মার্চ) ২৯ রোজা পূর্ণ করে ফিনল্যান্ডের প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঘরে ঘরে নেমে আসে ঈদের খুশির জোয়ার।
মুসলিম উম্মাহর অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর এক অনন্য মহিমায় উজ্জ্বল, এক অশেষ তাৎপর্যে সমৃদ্ধ। দীর্ঘ এক মাসের আত্মশুদ্ধির পর ঈদের আগমনী বার্তা যেন খুশির জোয়ার বইয়ে দেয় প্রতিটি প্রাণে। ঈদের সকাল আসে এক অভূতপূর্ব আনন্দের আবহ নিয়ে। নতুন পোশাকের রঙে রঙিন হয়ে ওঠে চারপাশ। ছোট-বড় সবার মনে জাগে উচ্ছ্বাসের দোলা। আর শিশুদের নিষ্পাপ মুখে ফুটে ওঠে নির্মল আনন্দের আলো।
ফিনল্যান্ডের হেলসিংকি শহরে ঈদের স্নিগ্ধ পরশ, সুগন্ধি আতরের সুবাস মিশে যায় বাতাসে। বাবা–মার আশীর্বাদ, ভাইবোনের হাস্যোজ্জ্বল উচ্ছ্বাস, বন্ধুবান্ধবের স্নেহপূর্ণ আলিঙ্গন, সব মিলিয়ে এক অপার সৌন্দর্যে ভরে ওঠে ঈদের সকাল। এ যেন ভালোবাসা, সম্প্রীতি আর আনন্দের এক মহিমান্বিত উৎসব!
এক মাসের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে ৩০ মার্চ (রোববার) ফিনল্যান্ডের মেঘলা আকাশ আর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির স্নিগ্ধ পরশে ঈদের আনন্দে মুখরিত হয়ে ওঠে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলমানদের হৃদয়। আত্মশুদ্ধির পবিত্র রমজান শেষে, ঈদের সুভাস ছড়িয়ে পড়ে হেলসিংকির বিভিন্ন প্রান্তে।
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য আর উৎসবের আনন্দকে একসূত্রে গেঁথে, রাজধানী হেলসিংকির ভানতা কামপো স্পোর্টস সেন্টারে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় মসজিদের উদ্যোগে ঈদের দুটি প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম জামাত ও বিশেষ দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে। আর দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে।
এতে ইমামতি করেন মসজিদের খতিব মাওলানা বশির আহমেদ ও হাফেজ মো. রহমত উল্লাহ। নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও সমগ্র মুসলিম উম্মাহর শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
প্রবাসের বুকে ঈদের এই মিলনমেলা যেন এক অপূর্ব সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের সেতুবন্ধন গড়ে তোলে!
প্রবাসের বুকে ঈদের এই আনন্দঘন মিলনমেলায় উপস্থিত ছিলেন ফিনল্যান্ডপ্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সমাজসেবক, ব্যবসায়ী, শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন পেশাজীবী।
ঈদের জামাতে উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে ছিলেন-লিমন চৌধুরী, মো. কামরুল আলম কমল, নাজমুল হুদা, নাসির খান, মাহবুবুল আলম, মীর বাবুল, ফয়েজ আহমেদ ঢালী, আতাউর রহমান খান, জহিরুল আলম নজরুল, মহিউদ্দিন আহমেদ মানিক, মো. হারুন অর রশিদ, মো. মজাহারুল ইসলাম, মো. রাসেল রশিদ, জামান ভূঁইয়া, কামরুল হাসান জনি, মবিন মোহাম্মদ, জামান সরকার, মো. জাহাঙ্গীর আলম, গাজী সামসুল আলম, শামীম বেপারী, আলাউদ্দিন মোহাম্মদ, লিও খান, হামিদুল ইসলাম, বদরুল মনির, সালেহ আহমেদ সালেক, মো. আবদুর রশিদ, মহি খান, আরিফ আহমেদ, কামরান আহমেদ, এম মইন, আতাউর রহমান রুহেল, লিটন, মাসুদ, স্বপ্নিল, রাফাত আলী, নাজিরুল আলম স্বপন, সাব্বির আহমেদ লস্কর, আবুল কালাম শহিদুল, তাসিন, মো. মহসীন, আকরাম হোসেন প্রমুখ।
একইসঙ্গে আরও অনেকে এই পবিত্র দিনে ঈদের জামাতে শরিক হন। একে অপরকে আলিঙ্গন করে শুভেচ্ছা বিনিময় এবং ঈদের খুশি ভাগাভাগি করেন। প্রবাসের বুকে এমন একত্রিত হওয়া যেন একখণ্ড মাতৃভূমির স্পর্শ এনে দেয়, ঈদের খুশিকে আরও পরিপূর্ণ করে তোলে।
ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই উৎসব! আর সেই উৎসবের উষ্ণতায় বরাবরের মতো এবারও ফিনল্যান্ডের প্রবাসী বাংলাদেশিরা ঐতিহ্যের চিরচেনা সুর বয়ে আনেন হৃদয়ে। রঙিন উৎসবের অনন্য আমেজে সাজানো হয় দেশীয় খাবারের বাহার—সুগন্ধি পোলাও, মাংসের রোশনাই, মজাদার সেমাই, নরম তুলতুলে পিঠা-পায়েস, কাবাব, বিরিয়ানি আর নানা স্বাদের মুখরোচক খাবার। একে অপরের বাড়িতে নিমন্ত্রণ আর আপ্যায়নের আনন্দমুখর মিলনমেলা যেন এনে দিয়েছে বাংলাদেশি সংস্কৃতির মায়াময় এক আবহ।
হাজার মাইল দূরে থেকেও প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য ব্যাকুলতা যেন ঈদ আনন্দের মাঝে মিশে থাকে এক অবিচ্ছেদ্য অনুভূতি হয়ে। দেশের প্রতি ভালোবাসা আর আবেগে উদ্বেল প্রবাসীরা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন ফোন, ভিডিও কল ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে। কেউ আনন্দের অশ্রু ফেলছেন মা-বাবার জন্য, কেউ ভাইবোনের সান্নিধ্য না পাওয়ার হাহাকারে বিষণ্ন হয়ে পড়ছেন। কিন্তু এই আবেগের মাঝেও ঈদের ভালোবাসা, মিলন আর আনন্দই সবার কাছে মুখ্য।
ঈদ শুধুমাত্র এক দিনের উৎসব নয়—এটি ভ্রাতৃত্ব, ভালোবাসা ও মানবিকতার এক অনন্য উপলক্ষ। দীর্ঘ এক মাসের আত্মসংযম, ত্যাগ ও ইবাদতের পর, প্রবাসী বাংলাদেশিরা ঈদের সোনালি সূর্যোদয়ের আলোয় মিলিত হয়েছেন একাত্মতার বন্ধনে। ধর্মীয় আবেগ ও ঈদের আনন্দ একসঙ্গে মিশে তৈরি করেছে অপূর্ব উৎসবমুখর পরিবেশ, যেখানে দেশপ্রেম, বন্ধুত্ব আর উচ্ছ্বাস একসঙ্গে প্রবাহিত।
প্রবাসের বুকে একখণ্ড বাংলাদেশ- এটাই ঈদের আসল সৌন্দর্য! ঈদ মোবারক!
ধর্মীয় অনুভূতির আবেগ, আনন্দের উচ্ছ্বাস আর স্মৃতির মায়ায় আচ্ছন্ন হয়ে ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকির আকাশেও প্রতিধ্বনিত হয়েছে ‘ঈদ মোবারক’। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ফিনল্যান্ডে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলমানরা উদযাপন করছেন ঈদুল ফিতর।
রোববার (৩০ মার্চ) ২৯ রোজা পূর্ণ করে ফিনল্যান্ডের প্রবাসী বাংলাদেশিদের ঘরে ঘরে নেমে আসে ঈদের খুশির জোয়ার।
মুসলিম উম্মাহর অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর এক অনন্য মহিমায় উজ্জ্বল, এক অশেষ তাৎপর্যে সমৃদ্ধ। দীর্ঘ এক মাসের আত্মশুদ্ধির পর ঈদের আগমনী বার্তা যেন খুশির জোয়ার বইয়ে দেয় প্রতিটি প্রাণে। ঈদের সকাল আসে এক অভূতপূর্ব আনন্দের আবহ নিয়ে। নতুন পোশাকের রঙে রঙিন হয়ে ওঠে চারপাশ। ছোট-বড় সবার মনে জাগে উচ্ছ্বাসের দোলা। আর শিশুদের নিষ্পাপ মুখে ফুটে ওঠে নির্মল আনন্দের আলো।
ফিনল্যান্ডের হেলসিংকি শহরে ঈদের স্নিগ্ধ পরশ, সুগন্ধি আতরের সুবাস মিশে যায় বাতাসে। বাবা–মার আশীর্বাদ, ভাইবোনের হাস্যোজ্জ্বল উচ্ছ্বাস, বন্ধুবান্ধবের স্নেহপূর্ণ আলিঙ্গন, সব মিলিয়ে এক অপার সৌন্দর্যে ভরে ওঠে ঈদের সকাল। এ যেন ভালোবাসা, সম্প্রীতি আর আনন্দের এক মহিমান্বিত উৎসব!
এক মাসের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে ৩০ মার্চ (রোববার) ফিনল্যান্ডের মেঘলা আকাশ আর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির স্নিগ্ধ পরশে ঈদের আনন্দে মুখরিত হয়ে ওঠে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলমানদের হৃদয়। আত্মশুদ্ধির পবিত্র রমজান শেষে, ঈদের সুভাস ছড়িয়ে পড়ে হেলসিংকির বিভিন্ন প্রান্তে।
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য আর উৎসবের আনন্দকে একসূত্রে গেঁথে, রাজধানী হেলসিংকির ভানতা কামপো স্পোর্টস সেন্টারে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় মসজিদের উদ্যোগে ঈদের দুটি প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম জামাত ও বিশেষ দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে। আর দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে।
এতে ইমামতি করেন মসজিদের খতিব মাওলানা বশির আহমেদ ও হাফেজ মো. রহমত উল্লাহ। নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও সমগ্র মুসলিম উম্মাহর শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
প্রবাসের বুকে ঈদের এই মিলনমেলা যেন এক অপূর্ব সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের সেতুবন্ধন গড়ে তোলে!
প্রবাসের বুকে ঈদের এই আনন্দঘন মিলনমেলায় উপস্থিত ছিলেন ফিনল্যান্ডপ্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সমাজসেবক, ব্যবসায়ী, শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন পেশাজীবী।
ঈদের জামাতে উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে ছিলেন-লিমন চৌধুরী, মো. কামরুল আলম কমল, নাজমুল হুদা, নাসির খান, মাহবুবুল আলম, মীর বাবুল, ফয়েজ আহমেদ ঢালী, আতাউর রহমান খান, জহিরুল আলম নজরুল, মহিউদ্দিন আহমেদ মানিক, মো. হারুন অর রশিদ, মো. মজাহারুল ইসলাম, মো. রাসেল রশিদ, জামান ভূঁইয়া, কামরুল হাসান জনি, মবিন মোহাম্মদ, জামান সরকার, মো. জাহাঙ্গীর আলম, গাজী সামসুল আলম, শামীম বেপারী, আলাউদ্দিন মোহাম্মদ, লিও খান, হামিদুল ইসলাম, বদরুল মনির, সালেহ আহমেদ সালেক, মো. আবদুর রশিদ, মহি খান, আরিফ আহমেদ, কামরান আহমেদ, এম মইন, আতাউর রহমান রুহেল, লিটন, মাসুদ, স্বপ্নিল, রাফাত আলী, নাজিরুল আলম স্বপন, সাব্বির আহমেদ লস্কর, আবুল কালাম শহিদুল, তাসিন, মো. মহসীন, আকরাম হোসেন প্রমুখ।
একইসঙ্গে আরও অনেকে এই পবিত্র দিনে ঈদের জামাতে শরিক হন। একে অপরকে আলিঙ্গন করে শুভেচ্ছা বিনিময় এবং ঈদের খুশি ভাগাভাগি করেন। প্রবাসের বুকে এমন একত্রিত হওয়া যেন একখণ্ড মাতৃভূমির স্পর্শ এনে দেয়, ঈদের খুশিকে আরও পরিপূর্ণ করে তোলে।
ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই উৎসব! আর সেই উৎসবের উষ্ণতায় বরাবরের মতো এবারও ফিনল্যান্ডের প্রবাসী বাংলাদেশিরা ঐতিহ্যের চিরচেনা সুর বয়ে আনেন হৃদয়ে। রঙিন উৎসবের অনন্য আমেজে সাজানো হয় দেশীয় খাবারের বাহার—সুগন্ধি পোলাও, মাংসের রোশনাই, মজাদার সেমাই, নরম তুলতুলে পিঠা-পায়েস, কাবাব, বিরিয়ানি আর নানা স্বাদের মুখরোচক খাবার। একে অপরের বাড়িতে নিমন্ত্রণ আর আপ্যায়নের আনন্দমুখর মিলনমেলা যেন এনে দিয়েছে বাংলাদেশি সংস্কৃতির মায়াময় এক আবহ।
হাজার মাইল দূরে থেকেও প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের জন্য ব্যাকুলতা যেন ঈদ আনন্দের মাঝে মিশে থাকে এক অবিচ্ছেদ্য অনুভূতি হয়ে। দেশের প্রতি ভালোবাসা আর আবেগে উদ্বেল প্রবাসীরা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন ফোন, ভিডিও কল ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে। কেউ আনন্দের অশ্রু ফেলছেন মা-বাবার জন্য, কেউ ভাইবোনের সান্নিধ্য না পাওয়ার হাহাকারে বিষণ্ন হয়ে পড়ছেন। কিন্তু এই আবেগের মাঝেও ঈদের ভালোবাসা, মিলন আর আনন্দই সবার কাছে মুখ্য।
ঈদ শুধুমাত্র এক দিনের উৎসব নয়—এটি ভ্রাতৃত্ব, ভালোবাসা ও মানবিকতার এক অনন্য উপলক্ষ। দীর্ঘ এক মাসের আত্মসংযম, ত্যাগ ও ইবাদতের পর, প্রবাসী বাংলাদেশিরা ঈদের সোনালি সূর্যোদয়ের আলোয় মিলিত হয়েছেন একাত্মতার বন্ধনে। ধর্মীয় আবেগ ও ঈদের আনন্দ একসঙ্গে মিশে তৈরি করেছে অপূর্ব উৎসবমুখর পরিবেশ, যেখানে দেশপ্রেম, বন্ধুত্ব আর উচ্ছ্বাস একসঙ্গে প্রবাহিত।
প্রবাসের বুকে একখণ্ড বাংলাদেশ- এটাই ঈদের আসল সৌন্দর্য! ঈদ মোবারক!
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অস্ট্রেলিয়ার ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি নাইট– গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন ২০২৫’ এবং প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর উদযাপন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এবারই প্রথম বর্তমান কার্যকরি পরিষদের উদ্যোগে এতবড় আয়োজন করা হয়।
কাতারে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান দিগন্ত এক্সপ্রেস কন্ট্রাক্টিং অ্যান্ড হসপিটালিটি কোম্পানির সপ্তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করা হয়েছে। সম্প্রতি কাতারের বাণিজ্যিক এলাকা নাজমার এয়ারপোর্ট রোড সংলগ্ন স্টিগেনবার্গার হোটেলের বল রুমে জমকালো এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মামুনি, আম্মা, মা, আম্মি, মাম্মি, মাতৃ, মাদার—সব আদুরে নাম গায়ে মেখে ক্যানসাসের অগাস্টা শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে একঝাঁক মায়ের ব্যতিক্রমী আয়োজন ‘বেস্ট মম এভার’। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যানসাস রাজ্যের ছায়াঘেরা অগাস্টায় পরিবার নিয়ে গত রোববার (১১ মে) সকাল থেকে মায়েরা অনুষ্ঠানস্থলে আসতে থাকেন।
বাংলাদেশ-জাপান ৬ষ্ঠ ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) জাপানের রাজধানী টোকিওতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনায় বাংলাদেশ পক্ষের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) রাষ্ট্রদূত মো. নজরুল ইসলাম এবং জাপান পক্ষের নেতৃত্ব দেন জাপানের পররাষ্ট্রবিষয়ক সিনিয়র উপমন্ত্রী আকাহোরি তাকেশি।