বিডিজেন ডেস্ক
জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র–জনতার গণ–অভ্যুত্থানে প্রবাসীদের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশে প্রবাসীরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে দূতাবাস ও হাইকমিশন ঘেরাও, সভা-সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেছেন দিনের পর দিন। মধ্যপ্রাচ্যে বিক্ষোভ করতে গিয়ে কিছু প্রবাসী জেল খেটেছেন। সর্বশেষে প্রবাসীরা ৫ আগস্টের আগে রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
তাই প্রবাসীদের শুধু বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা নয়, গণ–অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশ পুনর্গঠন ও সংস্কারে এবং বাংলাদেশের সর্বক্ষেত্রে অন্য নাগরিকদের মতো তাদের অংশগ্রহণ ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
লন্ডনে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি পেশাজীবীদের উদ্যোগে ‘দেড় কোটি প্রবাসী বাংলাদেশি: জাতি গঠনে তারা কীভাবে ভূমিকা পালন করতে পারেন’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) লন্ডন স্কুল অব কমার্স অ্যান্ড আইটির মিলনায়তনে এই সেমিনার আয়োজন করা হয়।
সেমিনারে বক্তারা আরও বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ সমর্থন আছে। যেকোনো উপায়ে এই সরকারকে সফল হতেই হবে। সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে। ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ৫৩ বছর পর দেশ গড়ার এক সুবর্ণ সুযোগ এসেছে। এই সুযোগ থেকে প্রবাসীদের বঞ্চিত করলে বরং দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তারা বলেন, পৃথিবীর অন্তত ১৫টি স্বাধীন দেশ আছে, যাদের মোট জনসংখ্যা দেড় কোটি হবে না। সুতরাং এত বিপুলসংখ্যক প্রবাসীদের মতামত ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত না করে রাষ্ট্রের টেকসই সংস্কার করা সম্ভব নয়।
সেমিনার থেকে অন্তর্বর্তী সরকারে প্রবাসীদের মধ্যে থেকে উপদেষ্টা পরিষদে অন্তত দুজন প্রবাসীকে রাখার দাবি জানানো হয়। তা ছাড়া দ্বৈত নাগরিকদের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি, পাওয়ার অব অ্যার্টনির শর্ত সহজ করা ও প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার দাবি জানান আলোচকেরা।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সিনেটর নাসরুল্লাহ খান জুনায়েদ।
স্বাগত বক্তব্য দেন সাংবাদিক ওলিউল্লাহ নোমান।
আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়র সাবেক শিক্ষক কামরুল হাসান, সাবেক বিচারক মুজিবুর রহমান, সাপ্তাহিক সুরমার সম্পাদক সামছুল আলম লিটন, বুয়েটের সাবেক ভিপি তারেক আজিজ, শিক্ষাবিদ মুহাম্মদ শাহ আলম, আইনজীবী ইকবাল হোসেন, ব্রিটিশ হাসপাতালের সাবেক কনসালট্যান্ট সাইফউদ্দিন কিসলু, সময় সম্পাদক সাঈদ চৌধুরী, আইনজীবী ফখরুল ইসলাম, কৃষিবিদ আকবর হোসেন, আইনজীবী সাইফুর রহমান, আইনজীবী আফিন্দি লিটন, সাবেক সেনাকর্মকর্তা আমিন চৌধুরী, আইনজীবী নূরুল গাফফার, সলিসিটর মেহেদি হাসান, পিএইচডি গবেষক খালেদ ইয়াহইয়া, মুহাম্মদ ইমরান, আইনজীবী মুহাম্মদ ইকবাল হোসাইন, কমিউনিটি নেতা শফিক খান, ব্যবসায়ী এমদাদুল হক, যুবনেতা নাসির উদ্দিন, মানবাধিকারকর্মী শাহ মুহাম্মদ উজ্জ্বল, সমাজকর্মী আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
সঞ্চালনা করেন আইনজীবী নাজির আহমদ।
অনুষ্ঠানের শেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানান সেমিনারের অন্যতম আয়োজক আলিমুল হক লিটন।
জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র–জনতার গণ–অভ্যুত্থানে প্রবাসীদের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশে প্রবাসীরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে দূতাবাস ও হাইকমিশন ঘেরাও, সভা-সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেছেন দিনের পর দিন। মধ্যপ্রাচ্যে বিক্ষোভ করতে গিয়ে কিছু প্রবাসী জেল খেটেছেন। সর্বশেষে প্রবাসীরা ৫ আগস্টের আগে রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
তাই প্রবাসীদের শুধু বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা নয়, গণ–অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশ পুনর্গঠন ও সংস্কারে এবং বাংলাদেশের সর্বক্ষেত্রে অন্য নাগরিকদের মতো তাদের অংশগ্রহণ ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
লন্ডনে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি পেশাজীবীদের উদ্যোগে ‘দেড় কোটি প্রবাসী বাংলাদেশি: জাতি গঠনে তারা কীভাবে ভূমিকা পালন করতে পারেন’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) লন্ডন স্কুল অব কমার্স অ্যান্ড আইটির মিলনায়তনে এই সেমিনার আয়োজন করা হয়।
সেমিনারে বক্তারা আরও বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আমাদের অকুণ্ঠ সমর্থন আছে। যেকোনো উপায়ে এই সরকারকে সফল হতেই হবে। সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে। ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ৫৩ বছর পর দেশ গড়ার এক সুবর্ণ সুযোগ এসেছে। এই সুযোগ থেকে প্রবাসীদের বঞ্চিত করলে বরং দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তারা বলেন, পৃথিবীর অন্তত ১৫টি স্বাধীন দেশ আছে, যাদের মোট জনসংখ্যা দেড় কোটি হবে না। সুতরাং এত বিপুলসংখ্যক প্রবাসীদের মতামত ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত না করে রাষ্ট্রের টেকসই সংস্কার করা সম্ভব নয়।
সেমিনার থেকে অন্তর্বর্তী সরকারে প্রবাসীদের মধ্যে থেকে উপদেষ্টা পরিষদে অন্তত দুজন প্রবাসীকে রাখার দাবি জানানো হয়। তা ছাড়া দ্বৈত নাগরিকদের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি, পাওয়ার অব অ্যার্টনির শর্ত সহজ করা ও প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার দাবি জানান আলোচকেরা।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সিনেটর নাসরুল্লাহ খান জুনায়েদ।
স্বাগত বক্তব্য দেন সাংবাদিক ওলিউল্লাহ নোমান।
আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়র সাবেক শিক্ষক কামরুল হাসান, সাবেক বিচারক মুজিবুর রহমান, সাপ্তাহিক সুরমার সম্পাদক সামছুল আলম লিটন, বুয়েটের সাবেক ভিপি তারেক আজিজ, শিক্ষাবিদ মুহাম্মদ শাহ আলম, আইনজীবী ইকবাল হোসেন, ব্রিটিশ হাসপাতালের সাবেক কনসালট্যান্ট সাইফউদ্দিন কিসলু, সময় সম্পাদক সাঈদ চৌধুরী, আইনজীবী ফখরুল ইসলাম, কৃষিবিদ আকবর হোসেন, আইনজীবী সাইফুর রহমান, আইনজীবী আফিন্দি লিটন, সাবেক সেনাকর্মকর্তা আমিন চৌধুরী, আইনজীবী নূরুল গাফফার, সলিসিটর মেহেদি হাসান, পিএইচডি গবেষক খালেদ ইয়াহইয়া, মুহাম্মদ ইমরান, আইনজীবী মুহাম্মদ ইকবাল হোসাইন, কমিউনিটি নেতা শফিক খান, ব্যবসায়ী এমদাদুল হক, যুবনেতা নাসির উদ্দিন, মানবাধিকারকর্মী শাহ মুহাম্মদ উজ্জ্বল, সমাজকর্মী আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
সঞ্চালনা করেন আইনজীবী নাজির আহমদ।
অনুষ্ঠানের শেষে সবাইকে ধন্যবাদ জানান সেমিনারের অন্যতম আয়োজক আলিমুল হক লিটন।
মনীষী ওকাকুরা দুবার ভারতবর্ষ ভ্রমণ করে ভারতকে আবিষ্কার করেছিলেন একবার ১৯০২ সালে এবং আরেকবার ১৯১২ সালে। অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৬ থেকে ১৯২৯ সালের মধ্যে পাঁচবার জাপান ভ্রমণ করে জাপানকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। দুজন-দুজনের চিন্তাদ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছেন।
সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার এক ঝাঁক এনথুসিয়াস্টিক ডাক্তারদের সাথে আমি হোয়াটসঅ্যাপে একটা গ্রুপে জড়িত। সেদিন দেখলাম সোনার বাংলা ফাউন্ডেশন বাপ্পা মজুমদারকে আনছে, ফান্ডরাইজ করবে দেশে গরিব রোগীদের ডায়ালাইসিস সেবা দেওয়ার জন্য।
১৯৮৩-৮৪ সালে সুগাকো হাশিদার লেখা জাপানি টেলিভিশনের এই ‘ডোরামা’ একযোগে প্রচারিত হয়েছিল বেশ কয়েকটি দেশে। সর্বকালের সর্বাধিক দেখা টিভি শোগুলোর মধ্যে একটি যা জাপানের গন্ডি পেরিয়ে ৬০টি দেশে সম্প্রচারিত হয়েছিল।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের রাজধানী সিডনির ইঙ্গেলবার্নে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে স্টার পার্টনার্স ইঙ্গেলবার্ন তাদের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করেছে।